সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয়ও অপারেশনের সব ওষুধই কিনতে হচ্ছে রোগীদের। একেকটি অপারেশনে ওষুধ বাবদ এক থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে তাদের। অথচ অপারেশনের জন্য আদৌ এত টাকার ওষুধের প্রয়োজন আছে কি না, তা যাচাই করার জন্য নেই গবেষণা ও তদারকি। আবার ফার্মেসিগুলো ন্যায্যমূল্য রাখছে কি না তাও দেখার কেউ নেই। ফলে ওষুধ কিনে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা।
অপারেশনের ওষুধ কিনতে বেশি টাকা লাগায় সিট পেয়েও অনেক রোগী ভর্তি হতে পারছে না। আর যারা ভর্তি হচ্ছে, তাদের কারও কারও অপারেশনের ওষুধের টাকার জন্য ধার-কর্জ করতে হচ্ছে। কেউ সম্পদ বিক্রি করছে, না-হয় হা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গ: দুর্নীতির বিরুদ্ধে জামাতের লড়াই
১৯শে জুলাইয়ের তথাকথিত জাতীয় সমাবেশে জামাতীরা দূর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যে বিবৃতি দিয়েছে তার পোষ্টমর্টেম বা ব্যবচ্ছেদ করলে কি দাড়ায়?
প্রথমত: ‘জামাতে ইসলামী’ নামটাই বড় ধরনের দুর্নীতি।
‘জামাতে ইসলামে’র অর্থ হলো- ‘ইসলামের জামাত’। আর তারাই মুসলমান হতে পারেন যারা ইসলাম বিশ্বাস করেন বা ইসলামে অন্তর্ভুক্ত আছেন। কিন্তু দেশের অধিকাংশ মুসলমান কথিত জামাত- বা তথা জামাতে ইসলামী করেন না।
তাহলে তারা কি ইসলামী জামাত বা জামাতে ইসলামের বাইরে?
এটা কি বাংলাদেশের প্রায় সব মুসলমানের বিরুদ্ধে চূড়া বাকি অংশ পড়ুন...
কী শহর কী গ্রাম চারদিকেই প্রতারণার ফাঁদ পাতা। একের পর এক প্রতারিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। পদে পদে প্রতারিত হয়ে সর্বস¦ খোয়াচ্ছে মানুষ। সমাজে চলতি পথে প্রতারণার এমনি জাল বিছানো যে, ঘরে বসেও রেহাই পাবে না কেউ। প্রতারণার নানা কৌশল নিয়ে একটি চক্র সর্বদা সজাগ। তাদের ফাঁদে পড়ে খোয়াতে হয় তিলে তিলে গড়া সঞ্চয়টুকুও। প্রতারণার এই ভয়াবহতার শিকড়-বাকড় ব্যক্তি-পরিবার থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ও ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে।
ফুটপাত থেকে শুরু করে অফিস-আদালতের নানা পর্যায়েই চলে নিত্যনতুন প্রতারণা। ঘরে বসে ফেরিওয়ালাদের জিনিসপত্র কিনতে গিয়ে ওজন বাকি অংশ পড়ুন...
মিডিয়ার ধারা পরিবর্তন হয়নি। ওবায়দুল কাদের, বিপু, আসাদুজ্জামান কামাল, গাজী এদের দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার সম্পর্কে এখন সব পত্রিকায় বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ পাচ্ছে।
এমনকি জনকণ্ঠের মত পত্রিকায় যেভাবে আওয়ামী লীগ ও এর নেতা মন্ত্রীদের সম্পর্কে তুলোধুনা করা হচ্ছে।
তাতে আরো একবার প্রমাণিত হচ্ছে বাংলাদেশের গণমাধ্যম সব সময় কিংস পার্টি করে।
গোপালগঞ্জে যারা নিহত হয়েছে অথবা আহত হয়েছে তাদের আহাজারি সম্পর্কে অধিকাংশ পত্রিকা, টিভি চ্যানেল তথা গণমাধ্যমে ফোকাস করা হয়নি।
নিহতদের আর্থিক সহায়তা
আহতদের চিকিৎসা তথা খেটে খাওয়া মানুষের জ বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সাংবাদিকতা সমৃদ্ধ হয় নি। রিপোর্টে দায়িত্বশীলতা আসেনি। গড্ডালিকা প্রবাহের বিপরীতে দক্ষতা তৈরীর মানসিকতা তৈরী হয়নি, অধিকাংশ মিডিয়ায়। গোপালগঞ্জের ঘটনায়- ১৬ই জুলাই অনলাইন ভার্ষণে, সবাই রিপোর্ট করেছে গোপালগঞ্জে মারা গিয়েছে ৪ জন। কেবল ইত্তেফাক রিপোর্টে করেছে ৫ জন।
প্রায় সব দৈনিক সবাই ঢালাওভাবে রিপোর্ট করেছে ছাত্রলীগ, আওয়ামীলীগ হামলা করেছে। কিন্তু কোনো সূত্রের বরাত দেয়নি। আশ্চর্যজনকভাবে যুবলীগের নাম কেউই দেয়নি।
তবে দ্যা ডেইলী ষ্টার সহ আরো ২/১ টি পত্রিকা প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতটা উল্লেখ করেছে।
এদিকে দৈনিক জনকণ্ঠের রিপ বাকি অংশ পড়ুন...
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার প্রেক্ষিতে জ্বলন্ত জিজ্ঞাসা ব্যক্তি মুসলমান থেকে রাষ্ট্রের প্রতি- মুসলমানরা কী আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিতে পেরেছে?’
অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি আপনার আলোচনাকে বুলন্দ করেছি। ”
কতটুকু বুলন্দ? এতটুকু যে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক উনার সাথে সংযুক্ত করে দিয় বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেট আসক্তি একজন শিশু বা কিশোরের শুরুর দিকেই থাকে না। দিনের পর দিন অতিমাত্রায় স্ক্রিন ব্যবহারের জন্য নেশায় পরিণত হয়। তখন মা-বাবার সঙ্গেও সন্তানের ভালো লাগে না, বাসায় কেউ বেড়াতে এলে দরজা বন্ধ করে রাখতে দেখা যায়, বাসার নিচে খেলার মাঠ থাকলেও সেখানে খেলতে ভালো লাগে না। মা-বাবার সঙ্গে টিভি দেখা, বেড়াতে যাওয়া, গল্প করা তখন হয়ে ওঠে খুব বেশি বিরক্তিকর। স্কুলে যেতেও ভালো লাগে না। অনেকে পরীক্ষায় খুব খারাপ নম্বর পেতে থাকে। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে না পারলে বাসার মানুষজনের ওপরও বিরক্ত হয়। খাবারেও তৈরি হয় অনীহা, পিঠে ব্যথা, ঘাড়ের ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
১১ জুলাই, ২০২৫ ভারতীয় হাইকোর্টের মাধ্যমে ‘উদয়পুর ফাইলস নামে
সম্মানিত দ্বীন ইসলামের বিরুদ্ধে চরম অবমাননাকর ও চরম উস্কানিমূলক সিনেমা আটকে দিলেও আবার সুপ্রীম কোর্টের রায়ে অতিশীঘ্র তা রিলিজ হওয়ার আশঙ্কা।
যা শুধু ভারতীয় মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতেই আঘাত নয়
বরং গোটা মুসলিম বিশ্বের দ্বীনি অনুভূতিতে চূড়ান্ত আঘাত
গোটা মুসলিম বিশ্বের উচিত- এর বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা ইনশাআল্লাহ (১ম পর্ব)
(১)
ভারতীয় সিনেমায় সিনেমা বা গান রিলিজের পর মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ ধারাবাহিক। এই অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে ধর্মীয় ভাবাবেগ বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারের প্রায় সব খাবারেই দেদারছে ব্যবহৃত হচ্ছে কেমিক্যাল। কেক, পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম, চকোলেটসহ নানা পণ্য মুখরোচক করতে এ কেমিক্যালের ব্যবহার। কিন্তু এসব কেমিক্যাল আদৌ মানসম্পন্ন কিনা বা তা সঠিক মাত্রায় ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ের কোনো উপায় নেই। প্রস্তুতকারক জানে না, খাবার তৈরিতে তারা যে রঙ মেশাচ্ছে, তা ফুড গ্রেডেড বা খাবারে ব্যবহারের উপযোগী কিনা। বিক্রেতারাও জানে না পণ্যে ব্যবহৃত রঙ মানসম্পন্ন কিনা। এমনকি বিএসটিআইয়ের আইনেও খাবারে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মাত্রা পরীক্ষার বিধান রাখা হয়নি।
বিএসটিআইয়ের পরিচ বাকি অংশ পড়ুন...
গোবিন্দ, বড়–য়া, রোজারিওদের গুরু মেনে
তাদের দেখানো পথে চলছে ইসলামের নামের ব্যবসায়িক দলগুলো
ভারতের সাথে আতাত করে তাদের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী
পি.আর পদ্ধতিতে নির্বাচন চেয়ে তারা আবারো আওয়ামীলীগকে ক্ষমতাসীন করতে চাচ্ছে।
পি.আর পদ্ধতির নির্বাচন প্রয়োগ করেই হিটলার কুখ্যাত ফ্যাসিস্ট হয়েছিলো।
হিটলারকে অনুসরণ করে পি.আর পদ্ধতির নির্বাচন চাওয়ার নামে
তাদের কথিত নির্বাচনকে বিলম্বিত তথা বানচাল করে
বর্তমান ক্ষমতার ভাগ দীর্ঘায়িত করার জন্য
তারা হারাম, শিরক, কুফরী তথা বিধর্মীর সাথে মিলেতো বটেই
এমনকী তাদের ইমামতি গ্রহণেও কোমড় বেধে না বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি পরিসংখ্যানের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও খোদ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির তথ্য উঠে আসছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন সময়ে সিন্ডিকেট, ডলারের দাম বৃদ্ধি, সরবরাহে ঘাটতি, আর কারসাজির কথা গণমাধ্যমে উঠে আসছে প্রায়শই। কিন্তু মূল্যস্ফীতি বা মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ নিয়ে সাধারণ মানুষ রয়েছে ধোঁয়াশায়।
মূল্যস্ফীতি কী?
অর্থনীতিবিদরা আগের বছর বা মাসের সঙ্গে অথবা কোন নির্দিষ্ট সময়কালের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করে খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের মূল্য বৃদ্ধির যে পার্থক্য যাচাই ক বাকি অংশ পড়ুন...












