পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে: “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন; এমনকি নিজের জীবন থেকে আমাকে বেশি মুহব্বত করতে না পারবে। ”
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার প্রেক্ষিতে জ্বলন্ত জিজ্ঞাসা ব্যক্তি মুসলমান থেকে রাষ্ট্রের প্রতি- মুসলমানরা কী আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিতে পেরেছে?’
অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
যে জাতি ৩০ লাখ শহীদ আর দেড় হাজার শিশু-কিশোরের রক্ত দিয়েছে, সে জাতিকে উপেক্ষা করে সীমান্ত দিয়ে লোক ঢোকানো হবে আর সরকার কিছুই বলবে না?
সীমান্তে লোক হত্যা করলে শেখ হাসিনা একটা প্রতিবাদও করতো না, বর্তমান সরকারও আজ নিরুত্তর।
এই সরকার কী তাহলে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পথেই হাঁটছে না?
বাংলাদেশ সীমান্তে নতুন করে অপতৎপরতা শুরু করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে শত শত ব্যক্তিকে পুশইন (অবৈধ অনুপ্রবেশ) করিয়েছে তারা। এর মধ্যে ভারতীয় নাগরিক যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা।
বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা বাকি অংশ পড়ুন...
বাড়াচ্ছে সুদ হার, গ্যাস-বিদ্যুতের উচ্চ মূল্য বাড়াচ্ছে খেলাপী ঋণ প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ীদের করা হচ্ছে সর্বস্বান্ত এবং মব জাস্টিসে আক্রান্ত
কোটা বাতিল করে মাত্র ২০/৩০ হাজার সঠিক সরকারী চাকুরী প্রার্থীর জন্য এত আস্ফালন, আন্দোলন এত প্রাণ দানের ঘটনা হলেও বাকী লাখ লাখ কোটি কোটি শ্রমজীবি, ব্যবসায়ীদের মরণদশা হওয়ার উপক্রম হলেও
আন্দোলনের কথা উঠছে না কেন?
বৈষম্যবিরোধীরা নিশ্চুপ কেনো?
উপদেষ্টারা নিষ্ক্রিয় কেনো?
গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গুটিকয়েকজনের দুর্নীতির কারণে গোটা ব্যবসায়ী সমাজকে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার-বিবেচনা কর বাকি অংশ পড়ুন...
কোল্ড ড্রিংকস ছিপি বা মুখ খোলা মাত্রই ফস করে কিছু গ্যাস বেরিয়ে যায়। বের হওয়া গ্যাসে থাকে কার্বন ডাই-অক্সাইড, খাবার সোডা বা সোডিয়াম বাই কার্বনেট। এ ছাড়া থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড, টারটারিক অ্যাসিডসহ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। পানীয়কে মজাদার করার নিমিত্তে স্যাকারিন, সরবিটল, ম্যাটিটল ছাড়াও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে সূক্ষ্ম মাত্রায় শরাবও থাকে নাউযুবিল্লাহ। যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এনার্জি ড্রিংকসের প্রতি তরুণরা বেশি আসক্ত। অনেকের এ আ বাকি অংশ পড়ুন...
পদ্মা নদীর উজানে ভারতের গঙ্গায় নির্মিত ফারাক্কা ব্যারাজ চালুর ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুর্শিদাবাদে আন্তঃসীমান্ত নদীর গতিপথে নির্মিত এ বাঁধ বিরূপ প্রভাব ফেলেছে পদ্মাসহ এর শাখা নদ-নদীর ওপর।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এ বাঁধটি অবস্থিত। ১৯৬১ সালে এ বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৭৫ সালে। সেই বছর ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়। ফারাক্কা বাঁধ ২ হাজার ২৪০ মিটার (৭ হাজার ৩৫০ ফুট) লম্বা যেটা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় বানানো হয়েছিল। যা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপের কুকুর ব্যস্ত আহারে আর মানুষ মরছে অনাহারে।
নারিকেল দ্বীপ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেক বাসিন্দা। চলে গেছেন টেকনাফে, কক্সবাজারে, অন্য জেলায়।
সমালোচক মহলের ভাষায়- “নারিকেল দ্বীপ দিলেই ক্ষমতায় থাকা যায়”-
পতিত মহাজালিম সরকারের-
এই কথাকেই কী তাহলে প্রমাণ করতে চায় উপদেষ্টারা?
বাস্তবে নারিকেল দ্বীপ পরিণত হয়েছে আরেক গাজা উপত্যকায়।
দ্বীনদার মুসলমান, দেশ প্রেমিক জনসাধারণ, রাজনৈতিক দল, ইসলামী মহল তথা সাধারণ নাগরিক শুধুই কী চেয়ে চেয়ে দেখবে?
আর নারিকেল দ্বীপ বিক্রি হয়ে যাবে? নাউযুবিল্লাহ! (প্রথম পর্ব)
গত বছরের অক্টোবর মাস বাকি অংশ পড়ুন...
উপরোক্ত বক্তব্যের পেছনে যুক্তি অনেক। কারণ আজ যারা ব্লাসফেমী আইনের দাবি তুলছে, ব্লাসফেমী আইনের বৈধতা বাদ দিয়েও যে কথাটি তাদের বলতে হয় যে, এক্ষেত্রে তারা কেবলই দাবিদার।
বলাবাহুল্য, এ দাবি তারা উত্থাপন করেছে, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এবং সেটা আদায়ের বা ব্লাসফেমী আইন পাশের যে রূপরেখা তারা দিয়েছে, তা হলো- সংসদে ভোটের দ্বারা পাশের মাধ্যমে অর্থাৎ এটাও ঐ একই গণতান্ত্রিক রীতিতেই। আর তাদের দাবি মেনে নেয়ার মালিক হলো, কার্যতঃ গণতান্ত্রিক সরকার। তাহলে এ অবস্থায় তারা দু’টো জিনিস প্রমাণ করলো- (১) তারাও ইসলামপন্থী নয়, তারাও গণতান্ত্রিক আদর্শে বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশে কথিত বা তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনগুলো সফল হয় না কেন? কারণ একটাই তাদের উপর রহমত থাকে না। রহমত থাকে না কেন? তারও কারণ একটাই।
কারণ পূর্ণ শরীয়তী পন্থায় সে আন্দোলনগুলো হয় না।
গত ৩রা মে নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পর এখন তাদের বিরুদ্ধে নেমেছে খোদ এনসিপি এবং সরকারের পেটোয়া বাহিনী। অর্থাৎ এক্ষেত্রেও চুপসে যাচ্ছে হেফাজত।
কারণ কি? কারণ রহমতশূন্যতা? তার কারণ কি? কারণ ইহুদী-নাছারাদের আইন ব্লাসফেমী আইন চাওয়া।
গত ৩রা মে (শনিবার) হেফাজত নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ব্লাসফেমী আইন চেয়েছে। ব্লাসফেমী শব্দটির সাথে বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপ, পার্বত্য এলাকা, মানবিক করিডোরই শুধু না
বাংলাদেশের হৃদস্পন্দন এবং ঐতিহ্যবাহী সম্পদের খনি ‘চট্টগ্রাম বন্দর’
সন্ত্রাসী, দখলদার ইসরায়েলি দোসরদের হাতে তুলে দেয়ার পরিকল্পনা
মূলত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব সম্পদ বিলীন করতে গভীর ষড়যন্ত্র।
মনে রাখতে হবে শুধু জালিম সরকারের পতনের জন্য যদি পনেরশ ছাত্র-জনতা শহীদ হতে পারে
তবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পনের কোটি নাগরিক শহীদ হওয়ার জন্য গভীর আগ্রহ ভরে অপেক্ষায় আছে। ইনশাআল্লাহ!
ইতিহাস বলছে- প্রাচীনকালেই চট্টগ্রাম বন্দর টেনে ছিলো আরব বণিকদের। এরপর পর্তুগিজ-ওলন্দাজসহ ইউ বাকি অংশ পড়ুন...












