নারিকেল দ্বীপ, পার্বত্য এলাকা, মানবিক করিডোরই শুধু না
বাংলাদেশের হৃদস্পন্দন এবং ঐতিহ্যবাহী সম্পদের খনি ‘চট্টগ্রাম বন্দর’
সন্ত্রাসী, দখলদার ইসরায়েলি দোসরদের হাতে তুলে দেয়ার পরিকল্পনা
মূলত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব সম্পদ বিলীন করতে গভীর ষড়যন্ত্র।
মনে রাখতে হবে শুধু জালিম সরকারের পতনের জন্য যদি পনেরশ ছাত্র-জনতা শহীদ হতে পারে
তবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পনের কোটি নাগরিক শহীদ হওয়ার জন্য গভীর আগ্রহ ভরে অপেক্ষায় আছে। ইনশাআল্লাহ!
ইতিহাস বলছে- প্রাচীনকালেই চট্টগ্রাম বন্দর টেনে ছিলো আরব বণিকদের। এরপর পর্তুগিজ-ওলন্দাজসহ ইউ বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত দেশের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো টিউশন-ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে বেপরোয়া। দেশের লকডাউন পরিস্থিতির সময়েও এসব স্কুলগুলো বিভিন্ন ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে কঠোরতা দেখিয়েছে। টিউশন-ফি বকেয়া থাকায় অনলাইন ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ারও অভিযোগ ছিলো কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বিরুদ্ধে। শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের নানা অভিযোগের মধ্যে বিধিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়া, নিবন্ধনে অনীহা, ব্যয় বিবরণী প্রকাশ না করাসহ স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এসব প্রতিষ্ঠানকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনছে সরকার। এ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র। ” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহা বাকি অংশ পড়ুন...
একই ভাবে কোন রাজনৈতিক দল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অভিজ্ঞমহল, সমালোচক মহল এমনকী দেশের মালিক- ‘জনগণের’ মনোভাব না জেনেই
তথাকথিত মানবিক করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়ায়
সমালোচক মহল মন খুলে সমালোচনা করে বলতে চাইছেন-
“দেশটা কী উপদেষ্টার বাপের নাকি?”
সমালোচক মহল আরো বলছেন- “মার্কিন এজেন্ডার করিডর, নারকেল দ্বীপ, পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিবা স্বপ্ন দেখলে তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। ”
সোশাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় দেখেও আপনাদের বোঝা উচিৎ ছাত্র-জনতা এসব কর্মতৎপরতা সহ্য করতে পারছে না (২য় পর্ব)
২. রাখাইনে জাতিসংঘ যে বাকি অংশ পড়ুন...
“দেশটা তোর বাপের নাকি?”
একই ভাবে কোন রাজনৈতিক দল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অভিজ্ঞমহল, সমালোচক মহল এমনকী দেশের মালিক- ‘জনগণের’ মনোভাব না জেনেই
তথাকথিত মানবিক করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়ায়
সমালোচক মহল মন খুলে সমালোচনা করে বলতে চাইছেন-
“দেশটা কী উপদেষ্টার বাপের নাকি?”
সমালোচক মহল আরো বলছেন- “মার্কিন এজেন্ডার করিডর, নারকেল দ্বীপ, পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিবা স্বপ্ন দেখলে তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। ”
সোশাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় দেখেও আপনাদের বোঝা উচিৎ ছাত্র-জনতা এসব কর্মতৎপরতা সহ্য করতে পারছে না (প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৪০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ৩৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
ঢাকায় আয়তন আর গাজার আয়তন প্রায় একই
খোদা না করুন, গাজার মত অবস্থা যদি ঢাকায় হতো তা হলে ঢাকাবাসীর কী কষ্ট হতো?
বা বিশ্বের অন্য মুসলিম শহরেও যদি হতো তাহলে তারাও কি কষ্ট পেতো
তখন প্রতিকারের জন্য কি করতো?
কি প্রচেষ্টা চালাতো?
সেই একই কষ্ট তারা গাজাবাসীর জন্য মুসলিম বিশ্ব পাচ্ছে না কেন?
একই প্রচেষ্টা গাজাবাসীর জন্য চালাচ্ছে না কেন?
কল্পনা করুন, ঢাকার উত্তরের প্রায় সব ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং দক্ষিণেও অর্ধেকের বেশি ভবন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেগুলো বাকি রয়েছে, সেগুলোও নিরাপদ না। সড়কগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী। বিদ্যুৎ নেই, পানি বাকি অংশ পড়ুন...
জালিম তাগুত, ফ্যাসিস্ট ইসলাম বিদ্বেষী, ভারতীয় সেবাদাস ‘হাসিনা সরকার’ ইসলাম ও মুসলমানের যে ক্ষতির কল্পনাও করতে পারেনি
অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় নারী সংস্কার কমিশন তারচেয়েও ভয়ানক ক্ষতির নীল নকশা তৈরী করেছে
তারা ইনসাফের দ্বীন পবিত্র ইসলামকে বৈষম্যের জীবন ব্যবস্থা বলে তোহমত দিয়েছে।
* বিশ্বের ৩০০ কোটি মুসলমানের দ্বীনি অনুভূতিতে চরম আঘাত দিয়েছে।
ইসলাম এবং গোটা মুসলিম সংস্কৃতিকে নির্মূল করে পুরো আমেরিকান কালচারের বাংলাদেশ গড়ার সংস্কারের ষড়যন্ত্রে নেমেছে।
* পতিতাবৃত্তির সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং অবাধ পতিতাবৃত্তির বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
তথাকথিত শান্তি চুক্তিতেই বাংলাদেশীদের জন্য সব অশান্তি জমে আছে।
পতিত জালিম সরকারের করে যাওয়া
বাঙালীদের প্রতি চরম বৈষম্যকারী এমনকী ক্ষেত্র বিশেষে নাগরিকত্ব অস্বীকারকারী
তথাকথিত এই শান্তি চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে ইনশাআল্লাহ
গত সোমবার (২১ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের সদর দফতরে ইউএনপিএফআইআইয়ের ২৪তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। অধিবেশনটি আগামী ২ মে শেষ হবে।
বাঙালিদের পার্বত্য এলাকার বাইরে বাকি অংশ পড়ুন...
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ১৮ (১) ধারায় বর্ণিত হয়েছে- ‘মদ্য ও অন্যান্য মাদক পানীয় এবং স্বাস্থ্যহানিকর ভেষজের ব্যবহার নিষিদ্ধ করণের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ ১৮ (২) ধারায় বর্ণিত রয়েছে পতিতাবৃত্তি ও জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
সংবিধানের ২৩ নং ধারায় বলা হয়েছে- ‘রাষ্ট্র জনগণের সংস্কৃতির ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার রক্ষণের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ বলাবাহুল্য সংবিধানের এই তিনটি অনুচ্ছেদের একটিও বর্তমানে আদৌ কার্যকর হচ্ছে না। বরং রাষ্ট্রের প্রচ্ছন্ন পৃষ্ঠপোষকতায় মি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?”
অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারগণ উনাদের পরিচয় নয়।
মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণভাবেই মানতে হবে। শুধু সংবিধানে কথিত রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ বা ‘বিসমিল্লাহ’ লিপিবদ্ধ রাখলেই চলবে না; পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাও ঢোকানো যাবে না। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদার বাকি অংশ পড়ুন...
জনতার ভাষা, আবেগ-অনুভুতি আশা-আকাঙ্খা, চাওয়া-পাওয়া, উপলব্ধি করতে আপনাদের এত অক্ষমতা কেনো?
মন খুলে সমালোচনা করলে কী হবে? গন্ডারের চেয়েও মোটা চামড়ায় কী সূরসূরি লাগে?
দেশের পনের লাখ মসজিদ, লাখ লাখ মাদরাসা, হেফজ খানা, মক্তব, কোটি কোটি নামাজী, রোযাদার, হাজী, পর্দানশীন নারী, তালিব-ইলম, হাফেজ, ক্বারী, মুফতি, মাওলানা, মুহাদ্দিস, খতীব ওয়ায়েজ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানই সংস্কারের অনিবার্য অনুষঙ্গ
তাই সব জারিজুরি বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ ইসলাম বাস্তবায়নের সংস্কার করেই- ছাত্র জনতার সরকার বলে প্রমাণ করুন
সংস্কার না গণধোকার কারবার?
কে দিয়েছে এই সংস্ বাকি অংশ পড়ুন...












