পদ্মা নদীর উজানে ভারতের গঙ্গায় নির্মিত ফারাক্কা ব্যারাজ চালুর ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুর্শিদাবাদে আন্তঃসীমান্ত নদীর গতিপথে নির্মিত এ বাঁধ বিরূপ প্রভাব ফেলেছে পদ্মাসহ এর শাখা নদ-নদীর ওপর।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এ বাঁধটি অবস্থিত। ১৯৬১ সালে এ বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৭৫ সালে। সেই বছর ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়। ফারাক্কা বাঁধ ২ হাজার ২৪০ মিটার (৭ হাজার ৩৫০ ফুট) লম্বা যেটা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় বানানো হয়েছিল। যা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপের কুকুর ব্যস্ত আহারে আর মানুষ মরছে অনাহারে।
নারিকেল দ্বীপ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেক বাসিন্দা। চলে গেছেন টেকনাফে, কক্সবাজারে, অন্য জেলায়।
সমালোচক মহলের ভাষায়- “নারিকেল দ্বীপ দিলেই ক্ষমতায় থাকা যায়”-
পতিত মহাজালিম সরকারের-
এই কথাকেই কী তাহলে প্রমাণ করতে চায় উপদেষ্টারা?
বাস্তবে নারিকেল দ্বীপ পরিণত হয়েছে আরেক গাজা উপত্যকায়।
দ্বীনদার মুসলমান, দেশ প্রেমিক জনসাধারণ, রাজনৈতিক দল, ইসলামী মহল তথা সাধারণ নাগরিক শুধুই কী চেয়ে চেয়ে দেখবে?
আর নারিকেল দ্বীপ বিক্রি হয়ে যাবে? নাউযুবিল্লাহ! (প্রথম পর্ব)
গত বছরের অক্টোবর মাস বাকি অংশ পড়ুন...
উপরোক্ত বক্তব্যের পেছনে যুক্তি অনেক। কারণ আজ যারা ব্লাসফেমী আইনের দাবি তুলছে, ব্লাসফেমী আইনের বৈধতা বাদ দিয়েও যে কথাটি তাদের বলতে হয় যে, এক্ষেত্রে তারা কেবলই দাবিদার।
বলাবাহুল্য, এ দাবি তারা উত্থাপন করেছে, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এবং সেটা আদায়ের বা ব্লাসফেমী আইন পাশের যে রূপরেখা তারা দিয়েছে, তা হলো- সংসদে ভোটের দ্বারা পাশের মাধ্যমে অর্থাৎ এটাও ঐ একই গণতান্ত্রিক রীতিতেই। আর তাদের দাবি মেনে নেয়ার মালিক হলো, কার্যতঃ গণতান্ত্রিক সরকার। তাহলে এ অবস্থায় তারা দু’টো জিনিস প্রমাণ করলো- (১) তারাও ইসলামপন্থী নয়, তারাও গণতান্ত্রিক আদর্শে বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশে কথিত বা তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনগুলো সফল হয় না কেন? কারণ একটাই তাদের উপর রহমত থাকে না। রহমত থাকে না কেন? তারও কারণ একটাই।
কারণ পূর্ণ শরীয়তী পন্থায় সে আন্দোলনগুলো হয় না।
গত ৩রা মে নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পর এখন তাদের বিরুদ্ধে নেমেছে খোদ এনসিপি এবং সরকারের পেটোয়া বাহিনী। অর্থাৎ এক্ষেত্রেও চুপসে যাচ্ছে হেফাজত।
কারণ কি? কারণ রহমতশূন্যতা? তার কারণ কি? কারণ ইহুদী-নাছারাদের আইন ব্লাসফেমী আইন চাওয়া।
গত ৩রা মে (শনিবার) হেফাজত নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ব্লাসফেমী আইন চেয়েছে। ব্লাসফেমী শব্দটির সাথে বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপ, পার্বত্য এলাকা, মানবিক করিডোরই শুধু না
বাংলাদেশের হৃদস্পন্দন এবং ঐতিহ্যবাহী সম্পদের খনি ‘চট্টগ্রাম বন্দর’
সন্ত্রাসী, দখলদার ইসরায়েলি দোসরদের হাতে তুলে দেয়ার পরিকল্পনা
মূলত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব সম্পদ বিলীন করতে গভীর ষড়যন্ত্র।
মনে রাখতে হবে শুধু জালিম সরকারের পতনের জন্য যদি পনেরশ ছাত্র-জনতা শহীদ হতে পারে
তবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পনের কোটি নাগরিক শহীদ হওয়ার জন্য গভীর আগ্রহ ভরে অপেক্ষায় আছে। ইনশাআল্লাহ!
ইতিহাস বলছে- প্রাচীনকালেই চট্টগ্রাম বন্দর টেনে ছিলো আরব বণিকদের। এরপর পর্তুগিজ-ওলন্দাজসহ ইউ বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত দেশের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো টিউশন-ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে বেপরোয়া। দেশের লকডাউন পরিস্থিতির সময়েও এসব স্কুলগুলো বিভিন্ন ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে কঠোরতা দেখিয়েছে। টিউশন-ফি বকেয়া থাকায় অনলাইন ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ারও অভিযোগ ছিলো কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বিরুদ্ধে। শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের নানা অভিযোগের মধ্যে বিধিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়া, নিবন্ধনে অনীহা, ব্যয় বিবরণী প্রকাশ না করাসহ স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এসব প্রতিষ্ঠানকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনছে সরকার। এ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র। ” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহা বাকি অংশ পড়ুন...
একই ভাবে কোন রাজনৈতিক দল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অভিজ্ঞমহল, সমালোচক মহল এমনকী দেশের মালিক- ‘জনগণের’ মনোভাব না জেনেই
তথাকথিত মানবিক করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়ায়
সমালোচক মহল মন খুলে সমালোচনা করে বলতে চাইছেন-
“দেশটা কী উপদেষ্টার বাপের নাকি?”
সমালোচক মহল আরো বলছেন- “মার্কিন এজেন্ডার করিডর, নারকেল দ্বীপ, পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিবা স্বপ্ন দেখলে তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। ”
সোশাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় দেখেও আপনাদের বোঝা উচিৎ ছাত্র-জনতা এসব কর্মতৎপরতা সহ্য করতে পারছে না (২য় পর্ব)
২. রাখাইনে জাতিসংঘ যে বাকি অংশ পড়ুন...
“দেশটা তোর বাপের নাকি?”
একই ভাবে কোন রাজনৈতিক দল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অভিজ্ঞমহল, সমালোচক মহল এমনকী দেশের মালিক- ‘জনগণের’ মনোভাব না জেনেই
তথাকথিত মানবিক করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়ায়
সমালোচক মহল মন খুলে সমালোচনা করে বলতে চাইছেন-
“দেশটা কী উপদেষ্টার বাপের নাকি?”
সমালোচক মহল আরো বলছেন- “মার্কিন এজেন্ডার করিডর, নারকেল দ্বীপ, পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিবা স্বপ্ন দেখলে তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। ”
সোশাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় দেখেও আপনাদের বোঝা উচিৎ ছাত্র-জনতা এসব কর্মতৎপরতা সহ্য করতে পারছে না (প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৪০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ৩৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
ঢাকায় আয়তন আর গাজার আয়তন প্রায় একই
খোদা না করুন, গাজার মত অবস্থা যদি ঢাকায় হতো তা হলে ঢাকাবাসীর কী কষ্ট হতো?
বা বিশ্বের অন্য মুসলিম শহরেও যদি হতো তাহলে তারাও কি কষ্ট পেতো
তখন প্রতিকারের জন্য কি করতো?
কি প্রচেষ্টা চালাতো?
সেই একই কষ্ট তারা গাজাবাসীর জন্য মুসলিম বিশ্ব পাচ্ছে না কেন?
একই প্রচেষ্টা গাজাবাসীর জন্য চালাচ্ছে না কেন?
কল্পনা করুন, ঢাকার উত্তরের প্রায় সব ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং দক্ষিণেও অর্ধেকের বেশি ভবন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেগুলো বাকি রয়েছে, সেগুলোও নিরাপদ না। সড়কগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী। বিদ্যুৎ নেই, পানি বাকি অংশ পড়ুন...
জালিম তাগুত, ফ্যাসিস্ট ইসলাম বিদ্বেষী, ভারতীয় সেবাদাস ‘হাসিনা সরকার’ ইসলাম ও মুসলমানের যে ক্ষতির কল্পনাও করতে পারেনি
অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় নারী সংস্কার কমিশন তারচেয়েও ভয়ানক ক্ষতির নীল নকশা তৈরী করেছে
তারা ইনসাফের দ্বীন পবিত্র ইসলামকে বৈষম্যের জীবন ব্যবস্থা বলে তোহমত দিয়েছে।
* বিশ্বের ৩০০ কোটি মুসলমানের দ্বীনি অনুভূতিতে চরম আঘাত দিয়েছে।
ইসলাম এবং গোটা মুসলিম সংস্কৃতিকে নির্মূল করে পুরো আমেরিকান কালচারের বাংলাদেশ গড়ার সংস্কারের ষড়যন্ত্রে নেমেছে।
* পতিতাবৃত্তির সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং অবাধ পতিতাবৃত্তির বাকি অংশ পড়ুন...












