শৈশবকাল মুবারক:
ছেলেবেলায়, ছোট বয়সে অন্যান্য সাধারণ বালকদের ন্যায় কখনোই এদিকে-ওদিকে দৌড়ঝাঁপ করে এবং বাজে ছেলেদের সাথে সময় কাটাতেন না। সাধারণভাবে তিনি আলাদা থাকতেন এবং সবসময়েই উনার মধ্যে একটা পবিত্র ভাব বিরাজ করতো। তিনি একবার উনার শৈশবকালের কথা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, শৈশব ও বাল্যকালে যখন আমি সমবয়সীদের সাথে বের হতে চাইতাম তখনই আমার কানে একটি অদৃশ্য কণ্ঠস্বর ভেসে আসতো।
يا مبارك انت الى
অর্থ: হে বরকতময় শিশু! আপনি আমার দিকে আসুন। ” আমি এদিক-ওদিক তাকিয়ে এই আহবানকারীকে খুঁজতাম কিন্তু কাউকেই দেখতে পেতাম না। তখন আমার ভীষণ ভয় হতো, সেখান থ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শবে বরাত বিরোধীদের শবে বরাত নিয়ে বিভ্রান্তির শেষ নেই। শবে বরাত অর্থাৎ পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের ১৫ তারিখ রোযার কোনো দলীল শরীয়তে নেই। এই দিনে পবিত্র বরাত উপলক্ষে রোযা রাখলে সেটা বিদয়াত হয়ে যাবে। এরকম কিছু আযগুবী কথা-বার্তা প্রচার করতে শুনা যায় শবে বরাত বিরোধীদের কাছ থেকে। আসলে কি তাই? বাস্তবতা কি বলে? প্রথমে আমরা দেখবো, ইসলামী শরীয়তে পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের ১৫ তারিখে কোনো রোযার বর্ণনা আছে কিনা। বেশি দূরে যেতে হবে না ছিহাহ সিত্তার অন্যতম কিতাব ‘ইবনে মাজাহ শরীফে’ই শবে বরাতে রোযা রাখার বিষয়টা বর্ণিত রয়েছে।
حَدَّثَنَا الْحَس বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ নং (৫)
حدثنا عبد الله حدثني أبي ثنا حسن ثنا بن لهيعة ثنا حيي بن عبد الله عن أبي عبد الرحمن الحبلي عَنْ حضرت عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو رضى الله تعالى عنه أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يَطَّلِعُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ إِلَى خَلْقِهِ لَيْلَةَ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِعِبَادِهِ إِلاَّ لاِثْنَيْنِ مُشَاحِنٍ وَقَاتِلِ نَفْسٍ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি মধ্য শা’বানের রাতে অর্থাৎ শবে বরাতে উনার সৃষ্টির প্রতি আ বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা:
কুতুবুদ্দীন আইবেক ছিলেন দিল্লীর মুসলিম সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা। প্রথম সুলতান।
এই মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। ইতোপূর্বের আলোচনার দ্বারা বিষয়টি দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট হয়েছে। কুতুবুদ্দীন আইবেক তিনি সুলতান শিহাবুদ্দীন মুহম্মদ ঘোরীর প্রতিনিধি ছিলেন। প্রতিনিধিত্ব লাভের পর প্রথমে তিনি আজমীর শরীফের জন্য সাইয়্যিদ হাসান মাশহুদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উ বাকি অংশ পড়ুন...












