পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْخُ فِى اَهْلِهٖ كَالنَّبِىِّ فِى اُمَّتِهٖ وَفِى رِوَايَةٍ اَلشَّيْخُ لِقَوْمِهٖ كَالنَّبِىِّ فِى اُمَّتِهٖ
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উম্মতের নিকট যেরূপ সম্মানিত ও অনুসরণীয়, শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা তিনিও উনার অধীনস্থদের নিকট তদ্রƒপ সম্মানিত ও অ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমে বলে নেয়া ভালো, আরবী ব্যতীত অন্য ভাষায় পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পূর্ণাঙ্গ কোনো গ্রহণযোগ্য তরজমা বা তাফসীরগ্রন্থ রচিত হয়নি। যারা আরবীতে তাফসীর লিখেছেন উনারা অনেক ক্ষেত্রেই কুরআন শরীফ উনার হুবহু শব্দ মুবারকই ব্যবহার করেছেন। অনুরূপ ফার্সী ভাষায় লিখিত তাফসীর গ্রন্থসমূহের মধ্যে হুবহু আরবী ভাষায় লিখিত তাফসীর গ্রন্থের অনুসরণ করার কারণে উক্ত দু’ ভাষায় লিখিত তাফসীর গ্রন্থসমূহের গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা সবচেয়ে বেশি।
কিন্তু যারা উর্দু, বাংলা কিংবা ইংরেজি ইত্যাদি ভাষায় তরজমা বা তাফসীর গ্রন্থ লিখেছে তারা পবিত্র কুরআন বাকি অংশ পড়ুন...
‘ওয়াইল্ড ওয়েস্ট’ নামে একটি কথা অনেকেই শুনেছে, যার অর্থ হলো ‘বুনো পাশ্চাত্য’। উনবিংশ শতাব্দীতে আমেরিকার টেক্সাস, আরিজোনা এসব অঞ্চলে মরুভূমির মাঝে সাদা চামড়ার খ্রিস্টানদের ছোট ছোট জনবসতি ছিলো। ঐসব অঞ্চলে আইন-কানুন বলতে কিছু ছিলো না, প্রত্যেকের সাথে থাকতো বন্দুক। কিছু হলেই সাথে সাথে যে কেউ বন্দুক বের করে একে অপরের দিকে গুলি ছুঁড়তো।
বর্তমানেও আমেরিকায় কথায় কথায় বন্দুক বের করে গুলি করার রেওয়াজ চালু রয়েছে। যে কারণে সরকারি হিসাবে আমেরিকায় প্রতি বছর ১২ হাজারের মতো খ্রিস্টান নিজেদের মধ্যে গোলাগুলি করে মারা যায়। আমেরিকার মধ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّـمَا اَنَا قَاسِمٌ وَاللهُ يُعْطِيْ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হলেন দাতা। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন কুল-কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী। সুবহানাল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الإِيمَانِ وفى رواية لَيْسَ وَرَاءَ ذَلِكَ مِنَ الْإِيمَانِ حَبَّةُ خَرْدَلٍ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোন অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ فَمَا جَزَاءُ مَنْ يَفْعَلُ ذَلِكَ مِنْكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يُرَدُّونَ إِلٰى أَشَدِّ الْعَذَابِ وَمَا اللهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ
অর্থ: তোমরা কিতাবের কিছু হুকুম মানবে আর কিছু হুকুম অমান্য করবে (তা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়)। যে ব্যক্তি এরূপ করবে তার পরিণাম হচ্ছে, সে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছিত হবে এবং পরকালে কঠিন আযাবে নিক্ষিপ্ত হবে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে খবর রাখেন। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ فَمَا جَزَاءُ مَنْ يَفْعَلُ ذَلِكَ مِنْكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يُرَدُّونَ إِلٰى أَشَدِّ الْعَذَابِ وَمَا اللهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ
অর্থ: তোমরা কিতাবের কিছু হুকুম মানবে আর কিছু হুকুম অমান্য করবে (তা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়)। যে ব্যক্তি এরূপ করবে তার পরিণাম হচ্ছে, সে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছিত হবে এবং পরকালে কঠিন আযাবে নিক্ষিপ্ত হবে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে খবর রাখেন। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৫)
বাকি অংশ পড়ুন...












