পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠকালে পবিত্র তাওয়াল্লুদ শরীফ পাঠ শেষে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করা হয়। উক্ত ক্বিয়াম শরীফ আম ফতওয়া হিসেবে সুন্নত-মুস্তাহাব বলা হয়। কিন্তু খাছ ফতওয়া হিসেবে ফরয হচ্ছে। কেননা উক্ত ক্বিয়াম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে করা হয় আর উনার তা’যীম বা সম্মান প্রদর্শন সব সময়ের জন্য উম্মতের প্রতি ফরয।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَتُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ নং (৪)
حَدَّثَنَا عَبْدَةُ بْنُ عَبْدِ اللهِ الْخُزَاعِيُّ ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ أَبُو بَكْرٍ ، قَالاَ : حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ ، أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ ، عَنْ عُرْوَةَ ، عَنْ ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت عَائِشَةَ عليها السلام قَالَتْ فَقَدْتُ النَّبِيَّ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ ذَاتَ لَيْلَةٍ فَخَرَجْتُ أَطْلُبُهُ فَإِذَا هُوَ بِالْبَقِيعِ , رَافِعٌ رَأْسَهُ إِلَى السَّمَاءِ , فَقَالَ : يَا حضرت عَائِشَةُ عليها السلام أَكُنْتِ تَخَافِينَ أَنْ يَحِيفَ اللَّهُ عَلَيْكِ وَرَسُولُهُ ؟ قَالَتْ ، قَدْ قُلْتُ : وَمَا بِي ذَلِكَ وَلَكِنِّي ظَنَنْتُ أَنَّكَ أَتَيْتَ بَعْضَ نِسَائِكَ فَقَالَ إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْزِلُ لَيْلَةَ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ إِلَى الس বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে বলা হয় উম্মুল কুরআন শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে যে ইলম মুবারক আছে, তাই সংক্ষেপে আছে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার মধ্যে। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র এ সূরা শরীফ উনার ৫ ও ৬নং আয়াত শরীফে স্পষ্ট করে মুসলমানদের দোয়া করতে বলেছেন, এভাবে-
“আয় বারে ইলাহী, আমাদের সরল পথ প্রদর্শন করুন। সরল পথ কোনটা? সরল পথটা হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! সেই পথ আমাদেরকে দান করুন। ”
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ নং (২)
حَدَّثَنَا رَاشِدُ بْنُ سَعِيدِ بْنِ رَاشِدٍ الرَّمْلِيُّ ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ ، عَنِ ابْنِ لَهِيعَةَ ، عَنِ الضَّحَّاكِ بْنِ أَيْمَنَ ، عَنِ الضَّحَّاكِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَرْزَبٍ ، عَنْ حضرت أَبِي مُوسَى الأَشْعَرِيِّ رضى الله تعالى عنه عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ لَيَطَّلِعُ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلاَّ لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.
অর্থ: হযরত আবূ মূসা আশআরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবে কা’বা ক্বাওসাইনে আও আদনা:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনাকে অবশ্যই অবশ্যই দেখেছেন; যা কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত। কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلَّى - فَكَانَ قَابَ قَوْسَيْنِ أَوْ أَدْنَى
অর্থ: “অতঃপর তিনি নিকটবর্তী হলেন এবং আরো ঝুঁকে গেলেন। ব্যবধান ছিল দু’ধনুক বা তার চেয়েও কম। ” (পবিত্র সূরা নজম শরীফ: পবিত্র আয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শবে বরাত সম্পর্কে এতো বেশি হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে যে, এটাকে কোনোভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই। বর্তমানে আমাদের চারপাশে এমন কিছু লোক বের হয়েছে, যাদেরকে পবিত্র হাদীছ শরীফ দিয়ে দলীল দেয়া হলে তারা জাল-দ্বঈফ বলে নাক সিটকায়। ছহীহ হাদীছ শরীফ তালাশ করে। হয়তো তারা নিজেরাও জানে না যে, ছহীছ হাদীছ শরীফ আসলে কি। যারা হক্ব তালাশী তাদের জন্য অনেক বেশি দলীলের প্রয়োজন হয়না। আর যাদের অন্তরে মোহর পড়েছে, তাদেরকে হাজার দলীল দিলেও তারা সেটা গ্রহণ করবে না। যারা হক্ব তালাশী তাদের জন্যই মূলত নি¤েœ পবিত্র শবে বরাত সম্পর্কে কয়েকখানা ছহীহ হাদীছ বাকি অংশ পড়ুন...












