৬১নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ أبي هريرة رَضِيَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أشد الناس عذابا يوم القيامة عالم لم ينفعه علمه
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন ঐ ব্যক্তির সবচেয়ে কঠিন আযাব হবে, যে ব্যক্তির ইল্ম তার কোন উপকারে আসেনি। ” (ত্ববরানী শরীফ, ইবনে মানছুর, বায়হাক্বী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৯৭৩)
৬২নং পবিত্র হাদ বাকি অংশ পড়ুন...
তাহলে ফয়সালা মুবারকটা কি হলো? এখানে অর্থটা অর্থাৎ ব্যাখ্যাটা কি হলো সহজে বুঝার জন্য? সহজে বুঝার জন্য যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার তিনটা হুরমত মুবারক রয়েছেন। এটা কে ইরশাদ মুবারক করলেন? মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। এখন সেই তিনটা পবিত্র হুরমত মুবারক যে হিফাযত করতে পারবে, সম্মান করবে তাদের ইহকাল পরকাল সবকাল যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজ থেকেই কুদরতময় ভাবে হিফাযত করবেন, এক নম্বার। আর যারা করতে পারবে না তাদের ক বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: এক ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকা দিয়ে একটি জমি বন্ধক নিয়েছে। যার কাছ থেকে উক্ত ব্যক্তি বন্ধক নিয়েছে ঐ ব্যক্তি যতদিন পর্যন্ত পঞ্চাশ হাজার টাকা উক্ত ব্যক্তিকে ফিরিয়ে না দিবে ততদিন পর্যন্ত জমি বন্ধক নেয়া ব্যক্তি উক্ত জমির ফসল খেতেই থাকবে। এ বিষয়টি কতটুকু শরীয়ত সম্মত?
জাওয়াব: উক্ত জমি বন্ধক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্মত নয়। উল্লেখিত বর্ণনা মোতাবেক জমি বন্ধক নেয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িয। কারণ টাকা দিয়ে জমি বন্ধক নিয়ে তার উৎপাদিত ফসল ভোগ করা সুদের শামিল। কেননা বন্ধক গ্রহীতার টাকা সম্পূর্ণই অক্ষত বা জমা থাকে। আর জমির ফসল সে ভ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
হযরত উওয়াইস আল-ক্বারানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাদের সাক্ষাত ও আলোচনা সীরতের কিতাবসমূহে একাধিক বর্ণনাকারী বর্ণনা করেছেন। বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ হযরত শায়েখ ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত তাযকিরাতুল আওলিয়া কিতাবে এই ঘটনার বর্ণনা এভাবে দেয়া হয়েছে-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের অনেক পরে বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত পিতার নাম ছিল হযরত শামউন আলাইহিস সালাম। যিনি ছিলেন মিশরের সম্ভ্রান্ত ক্বিবতি বংশীয় এবং আহলে কিতাবের অনুসারী। উনার সম্মানিতা মাতা রোমান আহলে কিতাব সম্প্রদায়ভূক্ত। তিনি নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত আন নুরুর রবি’ (হযরত ইবরাহিম) আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিতা মাতা। মিসরের শাসনকর্তা মুকাউকিস উনাকে নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যখন সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাতে ভ্রমন করানো হলো তখন উনার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জাহান্নামের দরজার নিকট এসে জাহান্নামের দ্বার রক্ষী ফেরেশতা হযরত মালিক আলাইহিস সালাম উনার নিকট বললেন, হে হযরত মালিক আলাইহিস সালাম! আপনি জাহান্নামের সর্বোচ্চ স্তরটি খুলে দিন, আমি উক্ত জাহান্নাম ও তার মাঝে যে পুরুষ ও মহিলা রয়েছে তা প্রত্যক্ষ করি। হযরত মালিক ফেরেশতা আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারক পরিচালনাকালে তিনি হযরত যায়ীদ বিন আমের আল জুমাহী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে হিমসের গভর্নর করে পাঠালেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কিছুদিন পর হিমসের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য হিমসে গেলেন।
হিমসের জনগণ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট অভিযোগ দিলেন- হযরত যায়ীদ বিন আমের আল জুমাহী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনি মাঝে মাঝে বেহুঁশ হয়ে যান। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যায়ীদ ব বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা জানি, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে কোনো নেক আমল করলে সত্তরগুন বেশি ফযীলত পাওয়া যায়। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র রমাদ্বান মাস আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উসীলায় পেলাম। তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সম্মানিত মাসে অর্থাৎ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে দুনিয়াতে মুবারক তাশরীফ এনেছেন, সে সম্মানিত মাসে কোনো নেক আমল করলে কতবেশি ফযীলত হবে, তা চিন্তা এবং ফিকিরের বিষয়। নিশ্চয়ই তা বেমেছাল ফযীলত হবে। সুবহানাল্লাহ!
আমরা অনেকেই একটা ঘটনা জা বাকি অংশ পড়ুন...












