তাহলে কত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। একমাত্র যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ছাড়া সব থেকে উনারা বেনিয়াজ। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এটাই হচ্ছে ছমাদিয়াত ও ত্বহারাতের মাক্বাম। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কাজেই বিষয়টা অত্যন্ত সুক্ষ্ম ও কঠিন বিষয় বুঝাটা। অত্যন্ত সুক্ষ্ম বিষয়, যে উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত কতটুকু ম বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়া আলাইহাস সালাম তিনি ছিলেন নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জাওযাতুম মুকাররমাহ হিসেবে দ্বিতীয়া। উনার নাম মুবারক হযরত সাওদা বিনতু যাময়া আলাইহাস সালাম। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আল উলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বনু হিলাল গোত্রে, উনার সম্মানিত পিতা উনার নাম মুবারক হযরত হারিছ বিন হাযান আলাইহিস সালাম, সম্মানিতা মাতা উনার নাম মুবারক হযরত হিন্দা বিনতে আওফ আলাইহাস সালাম। উনার পূর্ব নাম মুবারক ছিল র্বারা। নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাখেন। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আন্হু এবং স বাকি অংশ পড়ুন...
তাহলে দেখা যাচ্ছে, যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেই দিয়েছেন,
وَمَا مِن دَآبَّةٍ فِي الأَرْضِ إِلاَّ عَلَى اللَّهِ رِزْقُهَا
যমীনে যত প্রাণী আছে সকলের রিযিকের জিম্মাদার যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই। তারপরও বলা হচ্ছে, আপনি উত্তম রিযিক দাতা। দয়া করে আপনি খাদ্যসহ খাঞ্জা নাযিল করুন। খাদ্যসহ খাঞ্জা নাযিল করলে কি হবে? এই খাদ্য নাযিলের সেই দিনটা আমাদের জন্য ঈদের দিন হবে আর আপনার পক্ষ থেকে একটা নিদর্শন মুবারক হবেন, আমাদের জন্য উত্তম রিযিক হবেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এ বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: দাড়ি রাখা জরুরী নয় বরং সুন্নত। দূর থেকে বুঝা যায়, এতটুকু পরিমাণ দাড়ি রাখলেই চলে। একমুষ্টি পরিমাণ রাখা শর্ত নয়। আর গোঁফ মু-ন করাই সুন্নত।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: দাড়ি কমপক্ষে একমুষ্টি পরিমাণ লম্বা করা ফরয-ওয়াজিব। অর্থাৎ একমুষ্টি হওয়ার পূর্বে দাড়ি কাটা বা ছাঁটা হারাম। চার মাযহাবের ইমামগণ উনারা এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। আর গোঁফ মু-ন করা ফতওয়াগ্রাহ্য মতে মাকরূহ্ তাহরীমী ও বিদ্য়াত। গোঁফ কাঁচি দিয়ে ছেঁটে ভ্রুর ন্যায় বা এতটুকু পরিমাণ রাখতে হবে, যেন নখ দিয়ে ধরা যায়।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক বাকি অংশ পড়ুন...
মাদরাসা উনার গৃহ নির্মাণ
সাইয়্যিদুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী, মাহবূবে সুবহানী, মুহিউদ্দীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সুযোগ্য উস্তাদ হযরত আবু সাঈদ মুবারক মাখজুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন এই মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে নিজেই উনার শিক্ষকতা কার্যে নিয়োজিত ছিলেন, তখন উনার ছাত্রসংখ্যা ছিল খুবই কম। কিন্তু সাইয়্যিদুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী, মাহবূবে সুবহানী, মুহিউদ্দীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি শিক্ষকতা ও পরিচালনা দায়িত্বভার গ্রহণ করার সাথে সাথে উনার এ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সেটা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কিতাব কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
قَالَ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ اللَّهُمَّ رَبَّنَا أَنزِلْ عَلَيْنَا مَآئِدَةً مِّنَ السَّمَاء تَكُونُ لَنَا عِيداً لِّأَوَّلِنَا وَآخِرِنَا وَآيَةً مِّنكَ وَارْزُقْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّازِقِينَ
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে বলে দিচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার দ্বারা, মহাসম্মানিত কিতাব কালামুল্লাহ শরীফে উনাকে নাযিল করে দিলেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! বিষয়টা কত গুরু বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: “সেলাইবিহীন লুঙ্গী সুন্নত নয় বরং সেলাইবিহীন লুঙ্গী পরিধান করা আর হিন্দুদের ধুতী পরিধান করা একই কথা। অর্থাৎ তারা সেলাইবিহীন লুঙ্গীকে ধুতির সাথে তুলনা করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: “তিরমিযী শরীফ-এর হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ আছে যে, আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেলাইবিহীন লুঙ্গী মুবারক পরিধান করতেন। ”
তাই প্রমাণিত হয় যে, সেলাইবিহীন লুঙ্গী পরিধান করা খাছ সুন্নত। সুন্নতকে হিন্দুদের ধুতীর সাথে তুলনা করা কাট্টা কুফরী। আর যে কুফরী করে সে মুরতাদ হয়ে যা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র তারাবীহ নামায উনার দু‘আ (চার রাক‘আত পর পর)
চার রাক‘আতের পর নিম্নোক্ত দু‘আ পড়তে হয়-
سُبْحَانَ ذِى الْـمُلْكِ وَالْـمَلَكُوْتِ سُبْحَانَ ذِى الْعِزَّةِ وَالْعَظْمَةِ وَالْـهَيْبَةِ وَالْقُدْرَةِ وَالْكِبْرِيَاءِ وَالْـجَبَرُوْتِ. سُبْحٰنَ الْـمَلِكِ الْـحَىِّ الَّذِىْ لَا يَنَامُ وَلَا يَـمُوْتُ اَبَدًا اَبَدًا سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ رَبُّنَا وَرَبُّ الْـمَلٰئِكَةِ وَالرُّوْحِ.
উচ্চারণ : সুবহানা যিল মুল্কি ওয়াল মালাকূতি সুবহানা যিল ‘ইয্যাতি ওয়াল ‘আয্মাতি ওয়াল হাইবাতি ওয়াল কুদরতি ওয়াল কিব্রিয়ায়ি ওয়াল জাবারূত, সুবহানাল মালিকিল হাইয়িল লাযী লা-ইয়ানামু ওয়ালা-ইয়ামূতু আবাদান আবাদা, সুব্বূহুন ‘কুদ্দূসুন রব বাকি অংশ পড়ুন...
সেই অসংখ্য অগণিত নিয়ামত মুবারকের মধ্যে বিশেষ মহাসম্মানিত নিয়ামত মুবারক হচ্ছেন, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আর উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্ব মুবারক হচ্ছেন মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এখানে উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতটুকু, বান্দা-বান্দি, জ্বীন-ইনসান তাদের কতটুকু জানা রয়েছে সেটাই ফিকিরের বিষয়। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহ বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ণ ইত্তেবা করার মাধ্যমেই হাক্বীকীভাবে উনার সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা সম্ভব।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا اٰتَاكُمُ الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَـهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا ۚ وَاتَّقُوا اللهَ ۖ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন, তা আঁকড়িয়ে ধরো, যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে বিরত থাক। ( বাকি অংশ পড়ুন...
আপদসমূহের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কুপ্রবৃত্তির আপদ। এটা বহুবিধ পাপের মূল কারণ। যৌবনের প্রথম থেকেই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন না করলে মানুষ পাপসমুদ্রে নিমজ্জিত হয়ে থাকে। চক্ষুকে সংযত ও শাসনে রাখাই সতর্কতা অবলম্বনের উত্তম ব্যবস্থা।
আকস্মাৎ কোনো বেগানা মহিলা দৃষ্টিগোচর হলে তৎক্ষণাৎ তার দিক হতে দৃষ্টি ফিরিয়ে নিতে হবে এবং এরূপে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেন পূণর্বার তৎপ্রতি দৃষ্টি পতিত না হয়। এরূপে প্রথম থেকেই চক্ষুকে সংযত ও শাসনে রাখা অপরিহার্য। কিন্তু প্রথমে স্বাধীনভাবে ছেড়ে দিয়ে শেষে তাকে বশীভূত করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। এক্ষেত্র বাকি অংশ পড়ুন...












