বিশ্বব্যাপী কোটি কোটি মাসজিদ মাদরাসা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা
বলা হয়, “মহান আল্লাহ পাক তনি হচ্ছেন বান্দার ধারণা অনুযায়ী”। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি মানুষের যত সুন্দর-বিশুদ্ধ-স্বচ্ছ বিশ্বাস থাকবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই বান্দার নিকট সেভাবেই প্রকাশ হবেন। তাই যখন কোনো নেক নিয়ত করার প্রয়োজন হয়, তখন সর্বোচ্চ নিয়তই করতে হয়। আর এতে দেখা যায়- মানুষ কোনো নেক কাজ সম্পূর্ণ করতে না পারলেও কেবল নেক নিয়তের কারণে তিনি কাজটি সম্পূর্ণ হওয়ার সকল ছওয়াব পান, সুবহানাল্লাহ! কেউ যদি পবিত্র কুরআন শরীফ হিফজ করার নিয়ত করেন এবং তা শেষ না করেই ই বাকি অংশ পড়ুন...
২১৩ পর্ব:
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا قُوا أَنفُسَكُمْ وَأَهْلِيكُمْ نَارًا
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলছেন, হে ঈমানদাররা! নিজে বাঁচো, পরিবারকে বাঁচাও। কোথা থেকে বাঁচাবে, কেন বাঁচাবে, বাঁচানোর প্রশ্ন আসলো কি কারণে। কিসের থেকে বাঁচাবে। এখানে জাহান্নাম বা আযাব-গযবের কথা বলা হয়নি। নিজে বাঁচো, পরিবারকে বাঁচাও।
وَقُودُهَا النَّاسُ وَالْحِجَارَةُ
যে আগুনের অর্থাৎ জাহান্নামের ইন্ধন হবে নাস বা মানুষ ও পাথর। অর্থাৎ সেখান থেকে তাদেরকে বাঁচাও।
عَلَيْهَا مَلائِكَةٌ غِلاظٌ شِدَادٌ لا يَعْصُونَ اللَّهَ مَا أَمَرَهُمْ وَيَفْعَلُونَ مَا يُؤْمَرُونَ
যিনি খ¦লিক যিনি মাল বাকি অংশ পড়ুন...
সবক্ব নং ১৫ : সাকিন বা জযমওয়ালা হুরূফ উনার পরিচয় ও ব্যবহার
সাকিন বা জযম চিহ্ন আরবী আট (۸) -এর মত দেখায়। বাংলা যতি চিহ্ন (,) কমার মত দেখা যায় ইংরেজী অক্ষর (ড়) মত দেখা যায়।
সাকিন বা জযম ওয়ালা হরফ উনার ডান পার্শ্বের হরকতযুক্ত হরফ উনার সাথে মিলিয়ে একবার উচ্চারণ করতে হয়।
সাকিন বা জযম ওয়ালা হরফ উনার মশক্ব (অনুশীলন)
اَتْ اِتْ اُتْ اَثْ اِثْ اُثْ اَحْ اِحْ اُحْ
اَذْ اِذْ اُذْ اَرْ اِرْ اُرْ اَزْ اِزْ اُزْ
اَسْ اِسْ اُسْ اَشْ اِشْ اُشْ اَصْ اِصْ اُصْ
اَضْ اِضْ اُضْ اَظْ اِظْ اُظْ اَعْ اِعْ اُعْ
اَغْ اِغْ اُغْ اَفْ اِفْ اُفْ اَكْ اِكْ اُكْ
اَلْ اِلْ اُلْ اَمْ اِمْ اُمْ اَنْ اِنْ اُنْ
اَهْ اِهْ اُهْ
ثَقُلَتْ يُوَسْوِسُ سُطِحَتْ كُشِطَتْ نُ বাকি অংশ পড়ুন...
২১২ পর্ব:
পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। যেটা আমি গত সপ্তাহে বলেছিলাম। যেখানে তাহরীম, ইলা’, তা’খীর এই তিনটা বিষয় নিয়ে অনেক ইখতিলাফ। এখন যেহেতু এটার মোটামুটি সমস্যা সমাধান হয়েছে। যেটা আমরা বুঝতে পেরেছি। যে অষ্টম হিজরী যিলহজ্জ শরীফে বিষয়টা শুরু হয়েছে। নবম হিজরী শরীফের পহেলা মুহররমুল হারাম শরীফ একমাস ইলা’। ইলা’ একমাস হয়না। ইলা’ চার মাসের নিচে ইলা’ হয় না। এটা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বলে দেয়া হয়েছে। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আলাদা ছিলেন। যেহেতু তিনি,
وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوَ বাকি অংশ পড়ুন...
পাত্রে আছে যাহা, ঢালিলে পড়িবে তাহা
এক লোক ইন্তিকালের সময় তাকে বারবার তালকীন দেয়া হচ্ছে কালিমা শরীফ-এর। অথচ সে বারবার বলে- এক এক, দুই দুই, তিন তিন- এ কথা বলে সে বেহুঁশ হয়ে যায় আবার সে সুস্থ হয়। সুস্থ হবার পর জিজ্ঞেস করা হলো, বাপু তোমাকে বলা হলো কালিমা শরীফ পাঠ করতে অথচ তুমি বলছ- এক এক, দুই দুই, তিন তিন, কি ব্যাপার? সে বলল যে, দেখ মূলত তুমি যখন আমাকে কালিমা শরীফ-এর তালকীন দাও, তখন মনে হলো আমার জিহ্বার মধ্যে যেন একটা পিন লাগান আছে, আমি এটা বলতে পারি না। আমার মুখ দিয়ে আপসে আপ বের হয়ে যায়- এক এক, দুই দুই, তিন তিন। কি ব্যাপার এটা কেন বের হয়? সে বলল যে, দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
(২১১)
أَنَّ لَهُمْ أَجْرًا حَسَنًا
যারা আমলে ছলেহ করে ঈমানদার তাদের জন্য অনেক বড় উত্তম বদলা রয়েছেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
مَاكِثِينَ فِيهِ أَبَدًا
ঈমানদারেরা অনন্তকাল ধরে সেই জান্নাতে অবস্থান করবেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
وَيُنذِرَ الَّذِينَ قَالُوا اتَّخَذَ اللَّهُ وَلَدًا
এবং ঐ সমস্ত লোকদেরকে সতর্ক করার জন্য ভয় প্রদর্শন করার জন্য, যে লোকগুলি যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে শিরক করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যারা বলে যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
শায়িরু রসূলিল্লাহ, কাতীবে ওহী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খিদমত মুবারক এবং অনুকরণ মুবারকে কত বেশি তৎপর ছিলেন সে প্রসঙ্গে কিতাবে লিখা হয়-
একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র খুতবা মুবারক দিচ্ছিলেন। এ সময় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নববী শরীফ উনার দিকেই যাচ্ছিলেন। তিনি যখন বাকি অংশ পড়ুন...
ক্বদমবুছী যার অর্থ পা চুম্বন করা। ক্বদম ও বুছী এ দুটিকে একত্রে বলা হয় ক্বদমবুছী। ক্বদম অর্থ পা এটা আরবী শব্দ আর বুছী অর্থ চুম্বন করা এটা ফার্সী শব্দ। ক্বদমবুছী পুরো শব্দটির অর্থ হলো পা চুম্বন করা। দস্তবুছী যার অর্থ হাত চুম্বন করা। দস্ত ও বুছী এ দুটিকে একত্রে বলা হয় দস্তবুছী। দস্ত অর্থ হাত। এটাও ফার্সী শব্দ আর বুছী অর্থ চুম্বন করা এটা ফার্সী শব্দ।
আজকাল দেখা যায়, অনেকে বলে থাকে যে, ক্বদমবুছী ও দস্তবুছী করা নাজায়িয। আসলে ক্বদমবুছী ও দস্তবুছী করা জায়িয এবং সুন্নতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। এ সম্পর্কে ‘মিশক বাকি অংশ পড়ুন...
আমার নিজের জন্যে খরচটা কোথায়: ‘মা ক্বদ্দামা’ ইন্তিকালের পূর্বে কি অগ্রীম পাঠিয়েছি। কেননা, পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَبْلُغُ بِهٖ قَالَ: إِذَا مَاتَ الْمَيِّتُ قَالَتِ الْمَلَائِكَةُ: مَا قَدَّمَ وَقَالَ بَنُوْ اٰدَمَ: مَا خَلَّفَ؟
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। যখন কেউ মৃত্যুবরণ করে, তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা জিজ্ঞাসা করেন- “কি সে অগ্রীম পাঠিয়েছে?” আর বণী আদম (তার ওয়ারিশগন) বলে, “কি সে আমাদের জন্য রেখে গেল?” (শুয়াবুল ঈমান)
সাবধান! কোটি কোটি মানুষ আসে যায়: দৈনিক- জন বাকি অংশ পড়ুন...
২১০ পর্ব:
এক জায়গায় যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
الْحَمْدُ لِلَّهِ
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব সেই মহান আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা।
الَّذِي أَنزَلَ عَلَى عَبْدِهِ الْكِتَابَ
সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি তিনি উনার কিতাব নাযিল করেছেন।
وَلَمْ يَجْعَل لَّهُ عِوَجَا
পবিত্র কিতাব উনার মধ্যে কোন বক্রতা নেই, ত্রুটি নেই যা নিখুঁত। সেটাই পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে-
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এটা এমন একটা কিতাব যে কিতাবের মধ্যে কোন সন্দেহ, শক্-শোভা নেই। বাকি অংশ পড়ুন...
ক্বদমবুছী যার অর্থ পা চুম্বন করা। ক্বদম ও বুছী এ দুটিকে একত্রে বলা হয় ক্বদমবুছী। ক্বদম অর্থ পা এটা আরবী শব্দ আর বুছী অর্থ চুম্বন করা এটা ফার্সী শব্দ। ক্বদমবুছী পুরো শব্দটির অর্থ হলো পা চুম্বন করা। দস্তবুছী যার অর্থ হাত চুম্বন করা। দস্ত ও বুছী এ দুটিকে একত্রে বলা হয় দস্তবুছী। দস্ত অর্থ হাত। এটাও ফার্সী শব্দ আর বুছী অর্থ চুম্বন করা এটা ফার্সী শব্দ।
আজকাল দেখা যায়, অনেকে বলে থাকে যে, ক্বদমবুছী ও দস্তবুছী করা নাজায়িয। আসলে ক্বদমবুছী ও দস্তবুছী করা জায়িয এবং সুন্নতে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। এ সম্পর্কে ‘মিশকাত শ বাকি অংশ পড়ুন...
আমার নিজের জন্যে খরচটা কোথায়: ‘মা ক্বদ্দামা’ ইন্তিকালের পূর্বে কি অগ্রীম পাঠিয়েছি। কেননা, পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَبْلُغُ بِهٖ قَالَ: إِذَا مَاتَ الْمَيِّتُ قَالَتِ الْمَلَائِكَةُ: مَا قَدَّمَ وَقَالَ بَنُوْ اٰدَمَ: مَا خَلَّفَ؟
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। যখন কেউ মৃত্যুবরণ করে, তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা জিজ্ঞাসা করেন- “কি সে অগ্রীম পাঠিয়েছে?” আর বণী আদম (তার ওয়ারিশগন) বলে, “কি সে আমাদের জন্য রেখে গেল?” (শুয়াবুল ঈমান)
সাবধান! কোটি কোটি মানুষ আসে যায়: দৈনিক- জন বাকি অংশ পড়ুন...












