হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حضرت عَبْدِ اللَّهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْبَقَرَةُ عَنْ سَبْعَةٍ وَالْجَزُورُ عَنْ سَبْعَةٍ فِي الأَضَاحِيِّ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র ঈদুল আদ্বহায় একটি গরু সাতজনের পক্ষ থেকে এবং একটি উটও সাতজনের পক্ষ থেকে (কুরবানী করবে) বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি যখন এই ইফকের ঘটনায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুজরা শরীফ থেকে বাড়িতে চলে গেলেন, অর্থাৎ হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম উনার ওখানে চলে গেলেন ও অবস্থান করতে লাগলেন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন ফায়ছালা করেন কি-না? এদিকে কাফিররা, মুশরিকরা, মুনাফিকরা সেটাতো রটাতে লাগলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেটা কিছু কিছু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে জিজ্ঞ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنْسَكًا لِيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَى مَا رَزَقَهُمْ مِنْ بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ
অর্থ: আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য পবিত্র কুরবানী নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময় মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নাম মুবারক উচ্চারণ করে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৪)
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا مَاتَ الإِنْسَانُ اِنْقَطَعَ عَنْهُ عَمَلُهٗ إِلاَّ مِنْ ثَلاَثَةٍ إِلاَّ مِنْ صَدَقَةٍ جَارِيَةٍ أَوْ عِلْمٍ يُنْتَفَعُ بِهٖ أَوْ وَلَدٍ صَالِحٍ يَدْعُو لَهٗ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মানুষ যখন ইন্তিকাল করে, তখন তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় তিনটি ব্যত বাকি অংশ পড়ুন...
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রথম মাকতুবাত বা চিঠি মুবারক:
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন, আবার কেউ কেউ বলে যে, কামালিয়াত হাছিল হয়ে গেলে আর কোন ইবাদত-বন্দেগী, যিকির-ফিকিরের প্রয়োজন হয় না। নাঊযুবিল্লাহ! একথাটি মারাত্মক ভুল। সম্পূর্ণই বদ ধারণা।
কারণ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোন ইবাদত-বন্দেগী করার প্রয়োজন নেই। অ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে ছহিবে নিসাব প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। আর পশু কুরবানী করার বিষয়ে বিধান হচ্ছে, যেগুলো ছোট প্রাণী যেমন- দুম্বা, মেষ বা ভেড়া, ছাগল, খাসী, বকরী ইত্যাদি একটি পশু শুধুমাত্র একজনের পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করা যায়। আর বড় প্রাণী যেমন- উট, গরু, মহিষের ক্ষেত্রে বিধান হচ্ছে, একাধিক অর্থাৎ সাতজন পর্যন্ত শরীক হয়ে একত্রে কুরবানী করা যায়। যা হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حضرت جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ نَحَرْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه و বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটা আদত ছিল, যখন কোন স্থান থেকে তাঁবু তুলে অন্য দিকে প্রস্থান করতেন অর্থাৎ গমন করতেন, পিছনে একজন লোককে পাঠাতেন কিছু রয়ে গেল কিনা দেখে আসার জন্য।
উটের যে হাওদায় হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম ছিলেন সেটা রওয়ানা হয়ে গেলো। সকলেই মনে করলেন উনি হয়তো এসেছেন। কিছু অন্ধকার ছিল এবং কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি প্রথম জীবনে একটু হালকা-পাতলা ছিলেন, যার জন্য উটের উপর চড় বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। ( বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে গরুর বাহু অর্থাৎ রানের গোস্ত পছন্দ করতেন:
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله تَعَالٰى عنه قَالَ أُتِيَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِلَحْمٍ فَرُفِعَ إِلَيْهِ الذِّرَاعُ وَكَانَتْ تُعْجِبُهُ فَنَهَسَ مِنْهَا.
অর্থ: “হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে গরুর সামনের রানের গোস্ত পরিবেশন করা হলো। ত বাকি অংশ পড়ুন...












