মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিনসহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেলো। নাঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে ব বাকি অংশ পড়ুন...
জুমুয়ার দিন সকালে সকলেরই ভীড় হলো সেখানে, উজীর-নাজীর অন্যান্য যারা বিশিষ্ট ব্যক্তি রয়েছে, এমনকি স্বয়ং বাদশাও যথাসময় সেখানে পৌঁছলো। তিনি আলোচনার এক প্রসঙ্গে গিয়ে সেই ফতওয়ার কাগজটা বের করে বললেন যে- দেখ, রেশমী কাপড় যে ফতওয়া দেয়া হয়েছে, মূলতঃ সে সম্পর্কে ফতওয়াটা শুদ্ধ হয়নি। সামান্য কারণের জন্যই রেশমী কাপড় ব্যবহার জায়িয হতে পারেনা। রেশমী কাপড় পরিধান বা ব্যবহার জায়িয হতে পারে যদি মারাত্মক চুলকানী রোগ হয়। যেটা অন্যভাবে সুস্থতার কোন সম্ভাবনা না থাকে ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কারণ রয়েছে। সে কারণগুলো অনুপস্থিত থাকা অবস্থায় এ ফতওয়া দে বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্যই না; বরং পূর্ববর্তী সকল উম্মতের জন্যই পবিত্র কুরবানী উনার বিধান ছিলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنْسَكًا لِيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَى مَا رَزَقَهُمْ مِنْ بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ
অর্থ: আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য পবিত্র কুরবানী নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময় মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নাম মুবারক উচ্চারণ করে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এতটুকু ফযীলত দিয়েছেন আলিম উনাদেরকে। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি তো পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেই দিয়েছেন, সেই পবিত্র সূরা আলাক্ব শরীফ উনার মধ্যে, পবিত্র সূরা নুন ওয়াল ক্বলম শরীফ উনার মধ্যে, পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ উনার মধ্যে-
اَلرَّحْمَنُ. عَلَّمَ الْقُرْآنَ. خَلَقَ الْإِنْسَانَ. عَلَّمَهُ الْبَيَانَ
সেই দয়ালু খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক। মহান আল্লাহ পাক কিন্তু প্রথমে বলে দিয়েছেন যে আমি দয়ালু। যিনি তোমাদের পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা দিয়েছেন। (জীব) মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং কথা বলার তাওফিক দিয়েছেন। কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
উনার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
হযরত ইমাম শা‘বী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ফতওয়ার ইলিমে হযরত মাসরূক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত শুরাইহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকেও অধিক জ্ঞানী ছিলেন। আর বিচার কাজে হযরত শুরাইহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত মাসরূক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে অধিকতর বিজ্ঞ ছিলেন। হযরত শুরাইহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কোন কোন বিষয়ে হযরত মাসরূক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে পরামর্শ করতেন। কিন্তু হযরত মাসরূক রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত শুরাইহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে কোন বিষয়ে পরামর্শ করতেন না। (সিয়ারু আ’লামিন ন বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুল্লা জিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি বিশিষ্ট বুযূর্গ এবং আলিম, উলামায়ে হক্কানী-রব্বানীগণ উনাদের মধ্যে এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। অনেক কিতাবাদি তিনি লিখেছেন, উনার অনেক কিতাব মাদরাসায় পড়ানো হয়ে থাকে। সেই মুল্লা জিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি, তিনি ছিলেন বাদশা আলমগীরের উস্তাদ, শাহজাহান তখন বাদশা। যে বাদশা শাহজাহান ছিলেন, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ও বাদশা জাহাঙ্গীরের ছেলে। বাদশা শাহজাহান ছোটবেলা থেকে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছোহবত ইখতিয়ার করেছিলেন। ইলমে ফিক্বাহ, ইলমে তাছ বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য বলা হয়েছে-
اَلْمُلُوكُ حُكَّامٌ عَلَى النَّاسِ، وَالْعُلَمَاءُ حُكَّامٌ عَلَى الْمُلُوكِ
বাদশাহ্রা সারা দেশ শাসন করে থাকে অর্থাৎ মানুষের উপর শাসন করে থাকে। কিন্তু যারা আলিম হবেন, উলামায়ে হক্কানী-রব্বানী উনারা মূলতঃ বাদশাহ্দেরকে শাসন করবেন।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই যোগ্যতা দিয়ে দিয়েছেন আলিম যারা উলামায়ে হক্কানী, উলামায়ে রব্বানী যারা, উনাদেরকে সেই ফযীলত দিয়ে দিয়েছেন। আর ইলিমের মজলিস সম্পর্কে তিনি বলেন, সেই মজলিস, যেখানে ইলিম তা’লীম দেয়া হয় বা ত্বলব করা হয়, সেই মজলিসের ফযীলত হ”েচ্ছ-
مَجْلِسُ فِقْهٍ خَيْرٌ مِّنْ عِبَادَةِ سِتِّيْنَ سَنَةً
“ষ বাকি অংশ পড়ুন...












