মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক, কুরবত-নৈকট্য মুবারক হাছিলের অন্যতম মালি ইবাদত হচ্ছেন পবিত্র কুরবানী। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত হানাফী মাযহাব মতে ‘মালিকে নিছাব’ প্রত্যেকের উপর আলাদা আলাদাভাবে পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার ১০ তারিখ সুবহে ছাদিক্ব থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যদি কেউ মালিকে নিসাব হয় অর্থাৎ হাওয়ায়িজে আছলিয়াহ (নিত্য প্রয়োজনীয় ধন-সম্পদ) বা বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই প্রত্যেককেই খেয়াল রাখতে হবে যে, মূলতঃ আলিম এবং ত্বলিবে ইলিম যারা রয়েছে। তাদের প্রত্যেকের জন্যই ফযীলত রয়েছে। যে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন-
مَنْ خَرَجَ فِي طَلَبِ الْعِلْمِ فَهُوَ فِي سَبِيلِ اللهِ حَتَّى يَرْجِعَ
যে ইলিম ত্বলব করার জন্য বের হয়ে গেল সে ফিরে আসা পর্যন্ত সে ছোট হোক সে বড় হোক, সে ছোট হোক বা বড় হোক সে ফিরে আসা পর্যন্ত সে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় থাকলো। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই সেটা প্রত্যেককেই খেয়াল রাখতে হবে। এজন্যই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে সপ্তাহের সাতটি দিনের নামকরণ করা হয়েছে গ্রহ-নক্ষত্রের নাম থেকে। আর এই গ্রহ-নক্ষত্রগুলো ছিলো রোমানদের দেব-দেবী। প্রথম শতকের দিকে রোমানদের কাছে শনিবার ছিলো প্রথম দিন আর রবিবার ছিলো দ্বিতীয় দিন। পরে তাদের মাঝে সূর্যের উপাসনা বৃদ্ধি পেতে থাকে ফলে সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন রবিবার (রবি=সূর্য) ইংরেজি Sunday (Sun = সূর্য) প্রথম দিনে পরিবর্তিত হয়।
সোমবার, ইংরেজিতে Monday এসেছে Moon থেকে। রোমানরা এই দিনটিকে উৎসর্গ করেছিলো চাঁদের দেবীর উদ্দেশ্যে। মঙ্গলবার এসেছে মঙ্গল গ্রহের নাম থেকে। আর ইংরেজি Tuesday এসেছে দেবতা Tyro -এর নাম থেকে।
ব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ তথা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয়ে প্রথম দিকে যারা কিতাব রচনা করেছেন উনাদের মধ্যে অন্যতম হলেন- হযরত আবুল খত্ত্বাব উমর ইবনে দাহিয়্যাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫৪৪-৬৩৩ হিজরী)। উনার লিখিত কিতাবখানা হলো- كِتَابُ التَّنْوِيْرِ فِيْ مَوْلِدِ الْبَشِيْرِ وَالنَّذِيْرِ ‘কিতাবুত্ তান্উয়ীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর’ (কোনো কোনো কিতাবে كِتَابُ التَّنْوِيْرِ فِيْ مَوْلِدِ السِّرَاجِ الْمُنِيْرِ ‘কিতাবুত্ তান্উয়ীর ফী মাওলিদিস সিরাজিল মুনীর’ উল্লেখ আছে)।
বাতিলপন্থীরা পবিত্র মীলাদ শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
বাদশাহ আলমগীর তখন ছোট ছিলেন। তিনি দৌড়ে এসে জানালেন হযরত মুল্লা যিউন রহমতুল্লাহি আলাইহিকে যে, হুযূর আপনাকে হয়তো গ্রেফতার করা হবে, পুলিশ আসবে। তিনি বললেন, তাই নাকি? এক কাজ করো আমার ওযূর বদনা লও, আর মিছওয়াক লও।
سِلاَحُ الْمُؤْمِنِ اَلْوُضُوءُ
ওযূ হচ্ছে- মু’মিনদের অস্ত্র। ওযূ করে তোমার পিতা বাদশাহ শাহ্জাহানের বিরুদ্ধে আমি বদ্ দোয়া করবো যেন তার রাজত্ব ধ্বংস হয়ে যায়। এটা শুনে বাদশাহ আলমগীর ভয় পেলেন।
তিনি তাড়াতাড়ি গিয়ে উনার পিতা বাদশাহ শাহ্জাহানকে জানালেন যে, হযরত মুল্লা যিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি গোসসা করেছেন। যেহেতু তিনি হক্ব ফতওয়া দিয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রিয় দেশবাসী-
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ কিবলা, সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি অত্যন্ত দয়া-দান, ইহসান করে দেশবাসীকে আঞ্জুমানে আল ফাল্লাহ্ (বাংলাদেশ কৃষক আঞ্জুমান) হাদিয়া করিয়াছেন। যাহার সুমহান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো-
(ক) কৃষি-কৃষক ক্ষেতমজুর ও দেশ বাঁচাও কৃষকের অধিকার আদায়ের দাবিতে আঞ্জুমানে আল ফাল্লাহ বাংলাদেশ কৃষক আঞ্জুমানের মাধ্যমে হক্ব আদায়ের আন্দোলন গড়ে তোলা।
(খ) দেশের সকল শ্রেণীর কৃষকদের সাথে নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় কৃষক আঞ্জুমান গড়ে তোলা।
যাহার ৮ দফা মুখ্য উদ্দেশ্য হলো-
১। জাতীয় বাজেটের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الإِيمَانِ وفى رواية لَيْسَ وَرَاءَ ذَلِكَ مِنَ الْإِيمَانِ حَبَّةُ خَرْدَلٍ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোন অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হা বাকি অংশ পড়ুন...












