উনাদেরকে দেখে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন-
كِلاَهُمَا عَلَى خَيْرٍ
উভয়েই উত্তমের মধ্যে রয়েছেন-
وَأَحَدُهُمَا أَفْضَلُ مِنْ صَاحِبِهِ
একজন আরেকজন থেকে শ্রেষ্ঠ, উত্তম।
أَمَّا هَؤُلاَءِ فَيَدْعُونَ اللهَ وَيُرَغِّبُونَ إِلَيْهِ فَإِنْ شَاءَ أَعْطَاهُمْ وَإِنْ شَاءَ مَنَعَهُمْ
উনারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ডাকতেছেন-
فَيَدْعُونَ اللهَ وَيُرَغِّبُونَ إِلَيْهِ
এবং মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির-আয্কারে মশগুল রয়েছেন, প্রার্থনা-দোয়া করতেছেন মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুল বারাকাত মুবারক অর্থাৎ থুথু মুবারক দান:
সাইয়্যিদুল আউলিয়া, গাউসুল আ’যম, মাহবূবে সুবহানী, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার মিম্বর শরীফে দাঁড়িয়ে বললেন, “একবার সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আমার যিয়ারত মুবারক হয়। তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْـرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّـمَ صُوْمُوْا لِرُؤْيَتِه وَاَفْطِرُوْا لِرُؤْيَتِه فَاِنْ غُـمَّ عَلْيْكُـمْ فَاَكْـمِلُوْا عِدَّةَ شَعْبَانَ ثَلَاثِـيْـنَ.
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখো এবং চাঁদ দেখে রোযা ভঙ্গ করো অর্থাৎ ঈদ করো। যদি মেঘ অথ বাকি অংশ পড়ুন...
সউদি আরব চলতি ১৪৪৬ হিজরীতে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস বাংলাদেশের একদিন পূর্বে শুরু করেছিলো অর্থাৎ ইয়াওমুস সাবত, ৩০ আশির, ১৩৯২ শামসী (২৯শে মার্চ, শনিবার) তারা চাঁদ দেখার দাবি করে এবং ইয়াওমুল আহাদ, ৩১ আশির, ১৩৯২ শামসী (৩০শে মার্চ, রোববার) পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করে।
যদিও সারাবিশ্বের মুন সাইটিং এস্ট্রোনোমারগণ সউদি আরবের এই চাঁদ দেখার দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কিন্তু তাতে কোন লাভ হয়নি। যারা সম্মানিত হাদীছ শরীফ অনুযায়ী চাঁদ দেখে মাস শুরুর বিষয়টিকে গুরুত্ব প্রদান করেন তারাই এ বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- সউদি আরব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ উনার ৩৬ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখিত الْبُدْنَ শব্দ দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি কি উদ্দেশ্য নিয়েছেন?
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এছাড়াও (البدن) দ্বারা যে গরু উদ্দেশ্য এ প্রসঙ্গে তাফসীরের কিতাবে আরো কিছু বর্ণনা এসেছে-
قال حَضْرَتْ ابن جُرَيج رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قال حَضْرَتْ عطاء بن أبي رباح رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ في قوله {وَالْبُدْنَ جَعَلْنَاهَا لَكُمْ مِنْ شَعَائِرِ اللهِ} قال البقرة، والبعير. وكذا رُوي عن حَضْرَتْ ابن عمر رضي الله تَعَالٰى عنه، وحَضْرَتْ سعيد بن المسيب رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ، وحَضْرَتْ الحسن البصري رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ
অর্থ: “হযরত ইবনে জুরাইজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আতা বাকি অংশ পড়ুন...
এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল-
سُئِلَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ رَجُلَيْنِ كَانَا فِي بَنِي إِسْرَائِيلَ أَحَدُهُمَا كَانَ عَالِمًا يُصَلِّي الْمَكْتُوبَةَ ، ثُمَّ يَجْلِسُ فَيُعَلِّمُ النَّاسَ الْخَيْرَ , وَالآخَرُ يَصُومُ النَّهَارَ وَيَقُومُ اللَّيْلَ أَيُّهُمَا أَفْضَلُ
যে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, আয় মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক, কুরবত-নৈকট্য মুবারক হাছিলের অন্যতম মালি ইবাদত হচ্ছেন পবিত্র কুরবানী। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত হানাফী মাযহাব মতে ‘মালিকে নিছাব’ প্রত্যেকের উপর আলাদা আলাদাভাবে পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার ১০ তারিখ সুবহে ছাদিক্ব থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যদি কেউ মালিকে নিসাব হয় অর্থাৎ হাওয়ায়িজে আছলিয়াহ (নিত্য প্রয়োজনীয় ধন-সম্পদ) বা বাকি অংশ পড়ুন...












