উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যতক বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, যারা মহিলা জামায়াতকে জায়িয বলে ফতওয়া দেয় তারা নিজেদের কুফরী ও গোমরাহীকে ধামাচাপা দেয়ার উদ্দেশ্যে বলে থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কখনো মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করেননি। মূলতঃ তাদের উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণই মিথ্যা। আর তাদের অস্বীকার করার কারণ দু’টি (১) তারা এ ব্যাপারে একেবারেই অজ্ঞ, তাই তারা মুর্খতাসূচক প্রলাপ বকছে। (২) তারা মনে করে, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিষেধাজ্ঞাকে মিথ্যা প্রমাণিত করতে পারলে তাদের পক্ষে মসজিদে যেতে আর কোন বাধা নিষেধ থাকবে না এ বাকি অংশ পড়ুন...












