বর্তমানে আমাদের সমাজে কিছু পথভ্রষ্ট ব্যক্তি রয়েছে যারা মহিলাদেরকে মসজিদে নিয়ে যাওয়ার জন্য খুবই উৎসাহী। যেসব মহিলা পর্দা করে না তাদেরকে তারা পর্দার জন্য বলে না। কিন্তু যারা পর্দা করেন উনাদেরকে পর্দা থেকে বের করে পুরুষদের মাহফিলে নিয়ে যেতে যারপর নাই তৎপর। তারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করে বলে থাকে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেখানে মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে বাধা প্রদান করতে নিষেধ করেছেন এবং কারো কাছে অনুমতি চাইলে তাকে অনুমতি দিতে বলেছে বাকি অংশ পড়ুন...
অনুসরণীয় সকল হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ বিশেষতঃ চিশতীয়া খান্দানের বুযুর্গ আলেমগণ নিজেরা যেরূপ সুন্নত আদায়ের লক্ষ্যে “চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি” পরিধান করেছেন, তদ্রুপ নিজ খলীফা ও মুরীদ-মু’তাক্বিদগণকেও “চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি” পরিধান করার জন্য তাকীদ করেছেন। নিম্নে তার কিছু দলীল পেশ করা হলো-
خواجہ حریق المحبت فرید الحق و الدین مسعود گنجشکر اجودھنی رحمۃ اللہ علیہ تحریر فرماتے ھیں کہ جب اس بندہء حقیر خادم درویشاں کو دولت قدم بوسی حضرت قطب الاسلام رحمۃ اللہ علیہ کی حاصل ھوئی اپنے اسیوقت کلاہ چھار ترکی میرے سرپر رکھی-(فوائد السالکین- مجلس اول - صفہ
অর্থ: খাজা, হারীকুল মুহাব্বাত, ফরীদুল হ বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যতক বাকি অংশ পড়ুন...












