মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَّبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِيْنًا فَلَنْ يُّقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِيْنَ
অর্থ: যে ব্যক্তি ‘ইসলাম’ ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম তালাশ করবে, তার থেকে উহা কবুল করা হবেনা, বরং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থের অন্তর্ভুক্ত হবে। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৫)
অতএব, কেউ যদি পরকালে ধ্বংস হতে নাযাত পেতে চায়, তবে তাকে অবশ্যই দ্বীন ইসলাম উনার যে নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা রয়েছে, তা পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে। এক কথায় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূর বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে উল্লেখ্য যে, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি উম্মতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্যে দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে কালামে পাকে ইরশাদ মুবারক হয়েছে যে-
اَلْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِيْنَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِيْ وَرَضِيْتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِيْنًا
অর্থ: আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করলাম, তোমাদের উপর আমার নিয়ামত সমাপ্ত করলাম এবং তোমাদের জন্যে পবিত্র ইসলাম উনাকেই দ্বীন হিসাবে মনোনীত করলাম। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩)
আর তাই মহান আল্লাহ প বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মানুষকে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা দান করেছেন, অর্থাৎ ‘আশরাফুল মাখলূকাত’ করেছেন। এ প্রসঙ্গে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালামে পাকে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَقَدْ كَرَّمْنَا بَنِي آدَمَ
অর্থ: আমি বনী আদম তথা মানবজাতিকে সম্মানিত করেছি।
কিন্তু কথা হলো- শুধু মানুষ বা ‘আশরাফুল মাখলূকাত’ হিসাবে সৃষ্টি হওয়াই কি কামিয়াবী বা সফলতা? কখনো নয়। কারণ, যদি তাই হতো তবে আবূ জাহিল, আবূ লাহাব জাহান্নামী হতো না, কেননা তারাও মানুষ ছিল।
মূলতঃ মানব জাতির ‘আশরাফিয়াত’ তখনই বজায় থাকবে, যখন তারা মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুম-আহকামের প্রতি প বাকি অংশ পড়ুন...
টুপি সম্পর্কে যে বিস্তারিত ও দলীল ভিত্তিক ফতওয়া প্রদান করা হয়েছে, তার মূল বিষয় বস্তুগুলো হলো-
১। পূর্বে যামানার তাজদীদী মুখপত্র মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় এবং বর্তমানে দৈনিক আল ইহসান শরীফ পত্রিকায় “খাছ সুন্নতী টুপি ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে” বিশুদ্ধ, সঠিক ও শরীয়তসম্মত ফায়সালা প্রদান করার মূল মাকছুদ হলো- সত্যান্বেষী বা হক্ব তালাশী সমঝদার মুসলমানগণের নিকট সত্য বা হক্ব বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা, যেন প্রত্যেকেই খাছ সুন্নতী টুপি সম্পর্কে অবগত হতে পারে এবং সুন্নত মোতাবেক আমল করে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার সম্মানিত রসূল, সা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- হযরত বুরাইদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, হে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম! দৃষ্টিকে অনুসরণ করবেন না। প্রথম দৃষ্টি (যা অনিচ্ছা সত্ত্বে পতিত হয় তা) ক্ষমা করা হবে; কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি ক্ষমা করা হবে না।” অর্থাৎ প্রতি দৃষ্টিতে একটি কবীরা গুণাহ্ লেখা হয়ে থাকে। (আহমদ, তিরমিযী শ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে আমাদের সমাজে কিছু পথভ্রষ্ট ব্যক্তি রয়েছে যারা মহিলাদেরকে মসজিদে নিয়ে যাওয়ার জন্য খুবই উৎসাহী। যেসব মহিলা পর্দা করে না তাদেরকে তারা পর্দার জন্য বলে না। কিন্তু যারা পর্দা করেন উনাদেরকে পর্দা থেকে বের করে পুরুষদের মাহফিলে নিয়ে যেতে যারপর নাই তৎপর। তারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করে বলে থাকে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেখানে মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে বাধা প্রদান করতে নিষেধ করেছেন এবং কারো কাছে অনুমতি চাইলে তাকে অনুমতি দিতে বলেছে বাকি অংশ পড়ুন...
অনুসরণীয় সকল হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ বিশেষতঃ চিশতীয়া খান্দানের বুযুর্গ আলেমগণ নিজেরা যেরূপ সুন্নত আদায়ের লক্ষ্যে “চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি” পরিধান করেছেন, তদ্রুপ নিজ খলীফা ও মুরীদ-মু’তাক্বিদগণকেও “চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি” পরিধান করার জন্য তাকীদ করেছেন। নিম্নে তার কিছু দলীল পেশ করা হলো-
خواجہ حریق المحبت فرید الحق و الدین مسعود گنجشکر اجودھنی رحمۃ اللہ علیہ تحریر فرماتے ھیں کہ جب اس بندہء حقیر خادم درویشاں کو دولت قدم بوسی حضرت قطب الاسلام رحمۃ اللہ علیہ کی حاصل ھوئی اپنے اسیوقت کلاہ چھار ترکی میرے سرپر رکھی-(فوائد السالکین- مجلس اول - صفہ
অর্থ: খাজা, হারীকুল মুহাব্বাত, ফরীদুল হ বাকি অংশ পড়ুন...












