কামিল শায়েখ উনার প্রতি সর্বক্ষেত্রে বিশুদ্ধ আক্বীদা ও হুসনে যন পোষণ করা মুরীদের জন্য কামিয়াবী হাছিলের কারণউল্লেখ্য যে, “বেলায়েতে মূসাউয়ী” (হযরত মূসা আলাইহিস সালাম উনার বেলায়েত) থেকে “বেলায়েতে খাছ্ছাহ” তথা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেলায়েতের আওতাভুক্ত করা, সালিকে মাজ্জুব থেকে মাজ্জুবে সালিকের গ-িভুক্ত করা এবং অতি সাধারণ মুরীদকে ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ্ দিয়ে তার অন্তর থেকে বদ খাছলতগুলো দূর করে সৎ গুণাবলী প্রবেশ করিয়ে কামিলে মুকাম্মিলে পরিণত করা ওলীআল্লাহগণ উনাদের পক্ষে অসম্ভব নয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
বর্ণিত রয়েছে, জীবনের একসময়ে যখন তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থান করেছিলেন, অহরহ প্রাণের আক্বা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিয়ারত মুবারক সমৃদ্ধ ছিলেন।
তখন এক পর্যায়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্দেশ মুবারক দিলেন, “হে হযরত আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি হিন্দুস্থানে যান। সেটাই হবে আপনার হিদায়েতের ক্ষেত্র। কিন্তু প্রাণের আক্বা, নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...












