লতিফাসমূহে পবিত্র যিকির জারির অর্থ উক্ত লতিফাসমূহে সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ যিকির মুবারক হওয়া। অর্থাৎ যার যে লতিফার যিকির জারি হবে, সে ব্যক্তির চলা-ফেরা, উঠা-বসা, আহার-নিদ্রা, ওযূ-ইস্তিঞ্জা সর্বাবস্থায় সর্বক্ষণ সে লতিফা আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে। আর তাতে তার উক্ত লতিফা সংশ্লিষ্ট বদ স্বভাবসমূহ বিদূরীত হবে এবং সৎ গুণসমূহ অর্জিত হবে। যেমন- ক্বলব লতিফাকে বলা হয় তওবার মাক্বাম। যার ক্বলবে পবিত্র যিকির জারি হবে অর্থাৎ যার ক্বলব ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে, তখন তওবার মাক্বামের গুণ হিসেব বাকি অংশ পড়ুন...
লতিফাসমূহে পবিত্র যিকির জারির অর্থ উক্ত লতিফাসমূহে সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ যিকির মুবারক হওয়া। অর্থাৎ যার যে লতিফার যিকির জারি হবে, সে ব্যক্তির চলা-ফেরা, উঠা-বসা, আহার-নিদ্রা, ওযূ-ইস্তিঞ্জা সর্বাবস্থায় সর্বক্ষণ সে লতিফা আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে। আর তাতে তার উক্ত লতিফা সংশ্লিষ্ট বদ স্বভাবসমূহ বিদূরীত হবে এবং সৎ গুণসমূহ অর্জিত হবে। যেমন- ক্বলব লতিফাকে বলা হয় তওবার মাক্বাম। যার ক্বলবে পবিত্র যিকির জারি হবে অর্থাৎ যার ক্বলব ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে, তখন তওবার মাক্বামের গুণ হিসেব বাকি অংশ পড়ুন...
লতিফাসমূহে পবিত্র যিকির জারির অর্থ উক্ত লতিফাসমূহে সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ যিকির মুবারক হওয়া। অর্থাৎ যার যে লতিফার যিকির জারি হবে, সে ব্যক্তির চলা-ফেরা, উঠা-বসা, আহার-নিদ্রা, ওযূ-ইস্তিঞ্জা সর্বাবস্থায় সর্বক্ষণ সে লতিফা আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে। আর তাতে তার উক্ত লতিফা সংশ্লিষ্ট বদ স্বভাবসমূহ বিদূরীত হবে এবং সৎ গুণসমূহ অর্জিত হবে। যেমন- ক্বলব লতিফাকে বলা হয় তওবার মাক্বাম। যার ক্বলবে পবিত্র যিকির জারি হবে অর্থাৎ যার ক্বলব ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে, তখন তওবার মাক্বামের গুণ হিসেব বাকি অংশ পড়ুন...
লতিফাসমূহে পবিত্র যিকির জারির অর্থ উক্ত লতিফাসমূহে সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ যিকির মুবারক হওয়া। অর্থাৎ যার যে লতিফার যিকির জারি হবে, সে ব্যক্তির চলা-ফেরা, উঠা-বসা, আহার-নিদ্রা, ওযূ-ইস্তিঞ্জা সর্বাবস্থায় সর্বক্ষণ সে লতিফা আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে। আর তাতে তার উক্ত লতিফা সংশ্লিষ্ট বদ স্বভাবসমূহ বিদূরীত হবে এবং সৎ গুণসমূহ অর্জিত হবে। যেমন- ক্বলব লতিফাকে বলা হয় তওবার মাক্বাম। যার ক্বলবে পবিত্র যিকির জারি হবে অর্থাৎ যার ক্বলব ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সর্বক্ষণ আল্লাহ আল্লাহ উনার যিকির মুবারক করবে, তখন তওবার মাক্বামের গুণ হিসেব বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য যে, একবার হযরত শায়েখ শামস তাবরেজী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে, আবেগ-আপ্লুত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করলেন, আয় আল্লাহ পাক! আপনার এমন একজন খাছ বান্দা আমাকে মিলিয়ে দিন, যিনি আমার ধারণকৃত মহান নিয়ামতের যথাযথ কদর করতে পারবেন। তৎক্ষণাৎ গায়েবী নেদা হলো, “আপনি রোম দেশে যান। ”
এ গায়েবী নেদা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি রোম দেশের দিকে রওয়ানা হয়ে গেলেন। পথিমধ্যে কাউনিয়া নামক স্থানে পৌঁছে সওদাগরদের পান্থশালায় অবস্থান করেন। পান্থশালার দরজার সামনে একটি উঁচু বেদী ছিলো, অধিকাংশ সময় আমীর ও রাজ কর্মচারীগণ এসে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার প্রতি আদব:
উল্লেখ্য যে, মু’মিনগণ, মুহসিনগণ উনারা উনাদের আমলের প্রতিদান পাবেন। কিন্তু বেয়াদবী করলে আমল বিনষ্ট হবে। তার কোন প্রতিদান পাবেন না।
তাফসীরে রুহুল বয়ানে উল্লেখ আছে যে, পূর্বে উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফখানা এবং অনুরূপ অন্যান্য পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নাযিল হলেও হক্কানী-রব্বানী আলিম তথা ওলীআল্লাহগণ উনাদের ক্ষেত্রেও একই হুকুম প্রযোজ্য। অর্থাৎ উনাদের সাথে আদব রক্ষা না করলেও আমলসমূ বাকি অংশ পড়ুন...
এই যে বিষয়টা, ইলমে তাছাওউফের বিষয়গুলো অত্যন্ত সূক্ষ্ম বিষয়। কারণ এই পথ অত্যন্ত কাঁটাযুক্ত পথ। এ পথে অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে ইস্তেক্বামত না থাকলে মূল জায়গায় পৌঁছা যায় না।
পাশাপাশি নিজের আমিত্ব-বড়ত্ব ও আত্মসম্মান বোধকে অন্তরে জায়গা দেয়া যাবে না। জাহিরী ইলিমের ফখর থাকতে পারে; যেহেতু অন্তর ইছলাহপ্রাপ্ত না। কিন্তু এসব অন্তরে যেন কখনও স্থান না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিসবত-কুরবত মুবারককে মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্যের একমাত্র অবলম্বন মনে করতে হবে। উনার আদেশ-নিষেধ মুবারকগুলো যথাযথভাবে পাল বাকি অংশ পড়ুন...
কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার জবান মুবারক নিঃসৃত কথা মুবারক, আমল মুবারক, আচার-ব্যবহার মুবারক ও আদেশ-নিষেধ মুবারক ইত্যাদির মধ্যে কোন না কোন হিকমত লুকায়িত থাকে যা সার্বিকভাবে মুরীদের জন্য ফায়দা লাভ করার কারণ। যদিও তাৎক্ষনিকভাবে মুরীদ-মুতাক্বিদরা সে সমস্ত বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারে না, তাই কামিল শায়েখ যদি এমন কোন কথা বলেন বা আমল করেন যা মুরীদ অনুধাবন করতে পারছে না তখন শায়েখ উনার প্রতি হুসনে যন বিশুদ্ধ রাখবে এবং জিজ্ঞাসা করে জেনে নিবে। তাতেও যদি বুঝে না আসে তাহলে নিজের আক্বল-সমঝের অভাব মনে করে চুপ থাকবে। এতেই মুরীদের কামি বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য, যদি কোন ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার হক্ব তথা নামায, রোযা, যাকাত, দান-ছদক্বা ইত্যাদি নেক কাজ যথারীতি আদায় করার পর তার মালিক বা মনিবের আদেশ-নিষেধ যথাযথ পালন করে, তাহলে সে ব্যক্তি দ্বিগুণ ছওয়াবের অধিকারী হবে। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ যার উসীলায় মুরীদের দুনিয়া ও আখিরাতের সামগ্রিক কল্যাণ নিহীত। যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মা’রিফাত-মুহব্বত মুবারক হাছিল হয়। তাহলে সেই কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনাকে যথাযথ তা’যীম বাকি অংশ পড়ুন...












