আল ইহসান ডেস্ক:
বিভিন্ন সংগ্রহশালা থেকে উদ্ধৃত তৎকালীন আল-বাদর হাইকমান্ডের একটি তালিকা এখানে তা দেয়া হলো:
মওদুদীবাদী ছাত্রসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটি (আল-বাদর হাইকমান্ড)
১। আশরাফ হোসাইন (আল-বাদর বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা এবং ময়মনসিংহ জেলা প্রধান), ঢাকায় ব্যবসা করে।
২। শামসুল হক (ঢাকা শহর প্রধান), কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য- জামাতে ইসলামী।
৩। মুস্তাফা শওকত ইমরান (ঢাকা শহর আল-বাদর বাহিনীর অন্যতম নেতা), স্বাধীনতার পর পরই নিখোঁজ হয়।
৪। আশরাফুজ্জামান খান (ঢাকা শহর আল-বাদর বাহিনীর হাইকমান্ড সদস্য এবং বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের ‘চিফ এক্সিকিউ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিভিন্ন সংগ্রহশালা থেকে উদ্ধৃত তৎকালীন আল-বাদর হাইকমান্ডের একটি তালিকা এখানে তা দেয়া হলো:
মওদুদীবাদী ছাত্রসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটি (আল-বাদর হাইকমান্ড)Ñ
১। আশরাফ হোসাইন (আল-বাদর বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা এবং ময়মনসিংহ জেলা প্রধান), ঢাকায় ব্যবসা করে।
২। শামসুল হক (ঢাকা শহর প্রধান), কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য- জামাতে ইসলামী।
৩। মুস্তাফা শওকত ইমরান (ঢাকা শহর আল-বাদর বাহিনীর অন্যতম নেতা), স্বাধীনতার পর পরই নিখোঁজ হয়।
৪। আশরাফুজ্জামান খান (ঢাকা শহর আল-বাদর বাহিনীর হাইকমান্ড সদস্য এবং বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের ‘চিফ এক্সিকিউটর’ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি জানায়, শহরের বাজির মোড়ে সরকারি টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনকে নরসিংদীবাসী টর্চার সেল ও হত্যাপুরী বলেই চেনে-জানে। মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণরা এর সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় এখনো আঁতকে উঠেন।
পুনর্বাসন: স্বাধীনতার পরপরই রাজাকার কমান্ডার মতিউর সিকদার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে যায়। পরে ঘাতকদের গুরু জামাতের সাবেক আমির গো’আযম দেশে ফেরার সময় তার সঙ্গে মতিউর সিকদারও দেশে ফেরে। দেশে ফিরে জামাত কর্মীদের সংগঠিত করে দল পুনর্গঠনে সক্রিয় সহায়তা করে। পরে রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে না থাকলেও মতিউর জ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, সম্ভ্রমহরণ ও অগ্নিসংযোগের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ: রাজাকার মতিউরের হাতে নির্মম নির্যাতন ও হত্যাকা-ের শিকারদের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো জানিয়েছে মতিউর রহমান পাকী বাহিনীর সহায়তায় কীভাবে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করতো তাদের স্বজনদের। একাত্তরের ৬ আষাঢ় (ইংরেজি জুন মাস) তিন দিন নির্যাতনের পর নরসিংদীর ঘোড়াদিয়া গ্রামের মানুষদেরকে হত্যা করা হয়।
একাত্তরে রাজাকার মতিউরের কর্মকা- প্রসঙ্গে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে, রাজাকার মতিউর এলাকার বহু মা-বোনের ইজ্জত নিজে হরণ করেছে, তাদেরকে তুলে দিয়েছে পাকি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নরসিংদীতে গণহত্যা, লুটপাট আর অগ্নিসংযোগের নারকীয় মহোৎসব চালাতো রাজাকার কমান্ডার জামাত নেতা মতিউরের সিকদার। একাত্তরে নরসিংদীসহ আশপাশের শতাধিক গ্রামকে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত করেছিলো কুখ্যাত এ রাজাকার মতিউর রহমান। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ কয়েকটি অভিযোগে মামলা হলেও গ্রেফতার এড়িয়ে এখন সে ব্যবসায়ী ও জামাতের একনিষ্ঠ কর্মী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্তরা বলছেন, কাউকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তাকারী হিসেবে বিন্দুমাত্র সন্দেহ হলেই রাজ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘একাত্তরের ঘাতক দালালরা কে কোথায়’ গ্রন্থ থেকে জানা যায়, একাত্তরের ২৫ নভেম্বর ঢাকা শহর ছাত্রসংঘের কার্যকরী পরিষদ পুনর্গঠিত হয়। এ কমিটিতে প্রধান জল্লাদ বা খুনি হিসেবে আশরাফুজ্জামানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অন্য সদস্যরা ছিলো: ১. মোস্তাফা শওকত ইমরান, ২. নূর মোহাম্মদ মল্লিক, ৩. একে মোহাম্মদ আলী, ৪. আবু মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, ৫. আ.ক.ম. রুহুল কুদ্দুস ও ৬. সর্দার আবদুল সালাম।
আল-বাদরদের একটি বড় অংশ ১৯৭২ সাল থেকেই সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে মিশে গেছে। শুধু তাই নয়, অনেকে রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে।
জামালপুরের ইসলামপুর থান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৩ নভেম্বর কুড়িগ্রামের হাতিয়া গণহত্যা দিবস। ব্রহ্মপুত্রপাড়ের ৭টি গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনী কাপুরুষের মতো নিরহ নিরস্ত্র নিরপরাধ সাধারণ মানুষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে হত্যাযজ্ঞ চালায়। হত্যা করা হয় ৬শ’ ৯৭ জন মানুষকে।
কুড়িগ্রাম জেলা শহর থেকে ৩৫ কি.মি. দূরে উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের ৭টি গ্রাম রাতের অন্ধকারে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে পাকী বাহিনী। গ্রামের অধিকাংশ মানুষজন সাহরী খেয়ে ফজরের নামাযের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গুলি আর আহাজারির শব্দে ঘর থেকে মানুষ বেরিয়ে এসেছিল। কিন্তু দরজার বাইরে দানবের মতো দাঁড়িয়ে থাকা পাকী ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত মৌলভীবাজার রাজনগর উপজেলার আকমল আলী তালুকদারসহ চার রাজাকার। জানা গেছে, আকমল আলীসহ অন্যান্য রাজাকাররা ৭০ জন পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। তারা এলাকার মা ও বোনদেরকে বেইজ্জতি করেছিল। রাজকাররা গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এসব অপরাধের জন্য চেয়ারম্যান বিচারক শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাদের বিচার চলছে।
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ২৩ ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাবেক প্রধান বিচারক এস কে সিনহা ৭১’র মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর হওয়া জামাত নেত মীর কাসেম আলীর ভাইয়ের কাছ থেকে বড় অংকের টাকা পেয়েছে।
এমন অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এ সম্পর্কে তার জয়ের বক্তব্য- নিন্দিত সাবেক প্রধান বিচারক সিনহা সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক এসেছিলো। সেখানে সে গোপনে যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেমের ভাই মামুনের সাথে দেখা করে। আমরা জানতে পেরেছি মামুনের কাছ থেকে সে বড় অংকের টাকা পেয়েছে। টাকাটা তাকে দেয়া হয়েছে আমাদের সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ৯ আগস্ট ২০১৭ সরকারের আরেক মন্ত্রী গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এস কে সিনহাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সিনহা যা ভাবছে এবং মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে যা বলছে তা ঠিক নয়। বাংলার মানুষ জানে- সিনহা শান্তি কমিটির সদস্য ছিলো।
আ’লীগের প্রকাশ ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এদিকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এরা সকলেই প্রকাশ্যে এসকে সিনহা যে একটি রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধী সেটি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বক্তব্য রেখেছে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
এসকে সিনহার রাজাকারগিরি সম্পর্কে মুখ খুলেছেন খোদ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক নিজেও। ২১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে তিনি বলেছেন, সাবেক প্রধান বিচারক এসকে সিনহা পিস কমিটির সদস্য ছিলো। তাই সে বঙ্গবন্ধুকে একক নেতা মানতে রাজি নয়।
স্বয়ং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী নিজেই যখন এসকে সিনহার রাজাকারগিরি সম্পর্কে অবহিত তাহলে তার বিচারের যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না কেন?
সিনহা প্রধান বিচারক থাকা অবস্থায় রাজাকারদের বিচারেও সে নানারকম ছলচাতুরি করেছে, তাদের থেকে টাকাও খেয়েছে সেটাও এখন ফাঁস হয়েছে। বুঝাই যাচ্ছে স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সিনহার রাজাকারগিরি সম্পর্কে দেশের মন্ত্রী-এমপি আমলা সকলেই জানে। তারপরও কেন তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে না? গত ২২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে আ’লীগের প্রকাশ ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ নিজেও হিন্দু রাজাকার এস কে সিনহাকে উদ্দেশ্য করে বলেছে, সিনহা আদালতে মামলা চলাকালীন নিজের মুখে স্বীকার করেছে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি বাহিনীকে সহায়তার জন্য রাজাকার আলবদরদের সহায়ক শক্তি হিসেবে গ্রামে গ্রামে যে শান্তি কমিটি গঠন করা হয়েছিল সেই শান্তি কমিটির সদস্য ছিলো। এটি সে নিজে আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। এ বাকি অংশ পড়ুন...












