ইউরোপিয়ান খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের নাকে শাস্তি স্বরূপ অনেকেই গোলাপফুল শুঁকাতো। কারণ খ্রিস্টানগুলো গোলাপের সুগন্ধি সহ্য করতে পারতো না। কথায় আছে- শুকর শুঁকতে পারে না- আতরের ঘ্রাণ।
ইউরোপিয়দের এই দুর্গন্ধময় ইতিহাস নিয়ে তাদের নিজস্ব ঘরানার ঐতিহাসিক সেন্ডর মারাই লিখেছে, ইউরোপিয়ান বারজিউসরা উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকেও জীবনে মাত্র দুইবার গোসল করতো। অসুস্থতার সময় ও বিয়ের সময়ে!
ইউরোপে গোসলখানা নির্মাণ আইনত দ-নীয় অপরাধ ছিল। স্পেনশাসক ‘দ্বিতীয় ফিলিপ’ তার রাজ্যে গোসলখানা নির্মাণের নিষেধ জারি করেছিলো। স্পেনের ১ম ইসাবেলা গ্রানাডা বাকি অংশ পড়ুন...
একজন সাধারণ ধার্মিক মুসলমান জানে যে, সাধারণত সূর্য উদয় থেকে অস্ত পর্যন্ত পানাহার ও নির্জনবাস থেকে বিরত থাকাকে ছিয়াম বা রোযা বলে। কেউ যদি মুখ গহ্বর ছাড়া অন্য পথে শরীরে খাদ্য, খাদ্য উপাদান বা পানীয় প্রবেশ করায় তাহলে তার রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
উদাহরণস্বরূপ: কোনো রোযাদার যদি নাকে পাইপ ঢুকিয়ে খাদ্যদ্রব্য, খাদ্য উপাদান বা পানীয় গ্রহণ করে অথবা সিরিঞ্জের দ্বারা খাদ্য উপাদান বা পানীয় শরীরে প্রবেশ করায়, তাহলে তার রোযা অবশ্যই ভঙ্গ হবে, এটা সাধারণ যুক্তিতেই বোঝা যায়। তাহলে রোযাদার রোগীর শরীরে ওষুধ ও ইনসুলিন প্রবেশ করালে তার রোযা কেন নষ্ট হ বাকি অংশ পড়ুন...
এখনো স্পষ্ট মনে আছে। আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করার কয়েকদিন পর থেকেই আমার দাদা আমাকে প্রায়ই বিভিন্ন উপদেশ দিয়ে বলতো- দুষ্ট ছেলেদের থেকে দূরে থাকবে। দাদার এ কথা শুনে চিন্তা করতাম- দুষ্ট ছেলে কাকে বলে? এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে দাদা উত্তর দিলেন- যারা স্কুল ফাঁকি দেয়, মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ও অশোভন ভাষায় কথা বলে। ছোট বেলায় দুষ্ট ছেলেদের কাছ থেকে কতটুকু দূরে ছিলাম জানি না, তবে এখন খুব ভালোভাবেই বুঝি- দুষ্ট ছেলেদের পরিচয় জানার কারণেই আজ আমি অনেক ভালো আছি।
মূল প্রসঙ্গে আসি...। দাদা ইন্তেকাল করার পর নিয়মিত পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মী বিজাতীরা বহুরূপে বহুকায়দায় বহু ছুরতে সহজ সরল দ্বীনদার মুসলমান উনাদেরকে গুমরাহ করে ঈমান আমলহারা করে দিতে সদা অপতৎপর থাকে। এর মধ্যে তারা তাদের পূজনীয় শব্দগুলো সম্মানিত মুসলমানদের মধ্যে জারী করার মাধ্যমেও তাদের অনুগামী করতে চায়। নাউযুবিল্লাহ! বলার অপেক্ষা রাখে না, কালক্রমে শিক্ষিত নামধারীরাও অনায়াসে ঐ সকল মুশরিকী শব্দ হরহামেশা ব্যবহার করতে থাকে। বাংলায় বিশেষ করে বাঙ্গালী মুসলমান উনাদের মধ্যে এমন মুশরিকী শব্দের বহু প্রচলন রয়েছে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শরয়ী উসূল সম্পর্কে সঠিক বুঝের অভাব এবং আল্লাহওয়ালা বুজু বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ কুল-মাখলুকাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত। যে সম্মানিত ইবাদত উনার সাথে অন্য কোন ইবাদতের তুলনা চলবে না। এছাড়া অন্য সকল ইবাদতসমূহকে পূর্ণতা দানকারী ইবাদত হচ্ছেন সম্মানিত যাকাত। সম্মানিত যাকাত সঠিকভাবে আদায় না করলে এবং হক্কস্থানে না পৌঁছালে অন্য ইবাদত-বন্দেগী কবুল হবে না। নিচে কয়েকটি মশহুর ইবাদত-বন্দেগীর সাথে সম্মানিত যাকাত উনার নির্ভরশীলতা তুলে ধরা হলো-
সম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, ‘যারা যাকাত আদায় করবে না এবং প্রদান করবে না; তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না-তারা হচ্ছে কাফির। ’ এখন যার বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতিটা বিষয়ের একটা সীমা থাকা উচিত। সীমা অতিক্রমকারীকে কেউই পছন্দ করে না। পিতা তার সন্তানকে, শিক্ষক তার ছাত্রকে, মনিব তার চাকরকে একবার দুইবার অনেকবারই ক্ষমা করতে পারে কিন্তু যখন তারা অবাধ্যতার সীমা অতিক্রম করে পাল্টা বিদ্রোহ করে বসে তখন তা আর কোনভাবেই বরদাশত করা হয় না। শত শত আয়াত শরীফ উনার মাঝে মহান আল্লাহপাক তিনি জানিয়ে দিয়েছেন বলে দিয়েছেন যে- মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু হলো সমস্ত কাফির-মুশরিক তথা সকল ইহুদী, মুশরিক, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ সকল অমুসলিমরা। এ সম্পর্কে আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ, তোমরা ইহুদী ও বাকি অংশ পড়ুন...
তথাকথিত অভিজাত হোটেল-রেস্তোরাঁয় ‘নো বীফ’ লেখার সরল অর্থ হচ্ছে- এখানে গরুর গোশত হয় না। অর্থাৎ উক্ত হোটেলে অধিক চাহিদা সম্পন্ন গরুর গোশত খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। অথচ ‘নো-বীফ’ নোটিশ লাগানো অধিকাংশ হোটেলের মালিকই মুসলমান নামধারী। যেমন- পুরান ঢাকার প্রসিদ্ধ হোটেল আল রাজ্জাক, স্টার কাবাব ইত্যাদি। তবে মালিক যে-ই হোক না কেন, মুসলমানদের উচিত এসমস্ত হোটেলের খাবার থেকে বিরত থাকা।
কারণ গরুর গোশত খাওয়া নিষেধ হচ্ছে একমাত্র গরু পূজারী যবন ম্লেচ্ছ বিধর্মীদেরই ধর্মে। সুতরাং ‘গরুর গোশত হয় না’ এমন হোটেলগুলোর সাথে বিধর্মীদের সম্পৃক্ততা থাকা বাকি অংশ পড়ুন...
রমাদ্বান শরীফ মুসলমানদের ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির মাস হলেও দেখা যায়, অনৈতিকভাবে প্রতিবছর রমাদ্বান শরীফ মাসে প্রায় প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে যায়। কিন্তু তার বিপরীত চিত্রের দেখা মেলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
এসব দেশ রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষ্যে বড় চেইনশপ থেকে শুরু করে ছোট দোকানেও দেয় বিশাল ছাড়। ক্রেতাদের কে কত বেশি মূল্য ছাড় দিতে পারে, সেটা নিয়ে রীতিমতো চলে প্রতিযোগিতা।
ইতোমধ্যে আরব আমিরাতে বিভিন্ন কোম্পানি ঘোষণা করেছে রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষ্যে ৭০ শতাংশ ছাড়ে পণ্য বিক্রি করবে। দেশটিতে রমাদ্বান শরীফ শুরুর অন্তত ১০ দিন আগ থ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের মানচিত্রে নারিকেল দ্বীপ মাত্র একটি বিন্দু, কিন্তু এই ছোট্ট বিন্দুই এখন পরিণত হচ্ছে এক অদৃশ্য দাবার বোর্ডে, যেখানে চাল দিচ্ছে সুদূর ওয়াশিংটনের নীতি নির্ধারকরা।
নানান বিশ্লেষণে উঠে আসছে, সুদূর মার্কিন অফিসিয়ালদের চোখ এখন এই ছোট্ট দ্বীপের দিকে। এখানে যদি একদিন আমেরিকার পতাকা ওড়ে, তা শুধু একটি সামরিক ঘাঁটির গল্প হবে না, বরং এক নতুন ক্ষমতার বিন্যাসের ঘোষণা হয়ে উঠবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমেরিকার নারিকেল দ্বীপে আসতে চাওয়ার গল্প কি একদম বানোয়াট, না কি যৌক্তিক হিসাব-নিকাশ আছে? বিশ্বে যা কিছু ঘটছে, তার বেশিরভাগই হয় আমেরিকার ই বাকি অংশ পড়ুন...
বি.আই.আর.সি আইনের ২২ ধারা ও ৩৪ ধারা জুলাই আগষ্ট বিপ্লবের চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক।
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির জন্য তথাকথিত প্রতারণামূলক গণশুনানী করা যাবে না।
বিগত সরকারের আমলে সব ধরনের এনার্জি সরবরাহের বিভিন্ন পর্যায়ে ১৫ বছর ধরে অন্যায় ও অযৌক্তিক তথা লুণ্ঠনমূলক ব্যয় বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জ্বালানি খাতে আর্থিক ঘাটতি বৃদ্ধি অব্যাহত ছিল। পর্যায়ক্রমে ভর্তুকি ও মূল্যহার বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কর্তৃক তা সমন্বয়ও অব্যাহত থাকে। ফলে রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিইআরসি স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা বাকি অংশ পড়ুন...












