এজন্য পেশাগত জীবনে অভিজ্ঞ সিনিয়রকে সর্বদা খুশি করতে চায় জুনিয়র। তার সেবা পরিচর্যা করে মন জুগিয়ে থাকতে চায়। তবে সিনিয়র থেকে সেই মহামূল্যবান জ্ঞান নেয়া এত সহজ হয় না। দেখা যায় সিনিয়রের অধিনে অনেক জুনিয়র আসে, সবাই চেষ্টা করে, কিন্তু অধিকাংশ সফল হয় না। অনেকে বেশি কষ্ট করতে চায় না, কম কষ্ট করে সাফল্য পেতে চায়। এরা বেশি দূর আগাতে পারে না। আবার অনেকে পরিশ্রমী হয়, দৃঢ়চিত্ত হয়ে লেগে থাকে, সিনিয়রের বিশ্বস্ত থাকে, সকল কথা শুনে, আদব ঠিক রাখে, বেয়াদবি করে না। সিনিয়র সেই জুনিয়রকেই পছন্দ করে, তাকে আস্তে আস্তে সেই তার অর্জিত গোপন জ্ঞান শেখাতে থাকে বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি বলি, প্রকৃত দ্বীনি জ্ঞান নেয়ার জন্য আমি একজন শায়েখ বা মুর্শিদ বা পীর সাহেবের কাছে মুরিদ (ছাত্র) হয়েছি, আমি সেই পীর সাহেবের দরবার শরীফে যাই, উনার সোহবত (সাহচার্য) ইখতিয়ার করি, আদেশ নির্দেশ অনুসারে চলার চেষ্টা করি, উনার খিদমত করার কোশেষ করি, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মারিফত, মুহব্বত অর্জনের কোশেষ করি। তাহলে এ কথা শুনে হয়ত কেউ কেউ বলতে পারেন, পীর সাহেবের কাছে বাইয়াত হওয়ার কি দরকার? উনার দরবার শরীফে যাওয়ার কি দরকার? পবিত্র কুরআন হাদীসেই তো সব জ্ঞান আছে। আর মাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গ্রহণযোগ্য ও বিশুদ্ধ বর্ণনা মতে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী পবিত্রতম হায়াত মুবারক-এ ৫১তম বছর বয়স মুবারক-এ ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) সশরীর মুবারক-এ সম্পূর্ণ কুদরতীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র আরশে আযীমে পবিত্রতম দীদার মুবারক লাভে ধন্য হন।
পৃথিবীর ইতিহাসে এই পবিত্রতম ও মহান কুদরতময় রাত্রিটিই হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ নামে পরিচিত। এই মহাপবিত্রতম রাত্রিতেই মহান আল্লাহ পাক উনার প্রিয়তম হাবীব, নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশী ফান্ডিং এ পরিচালিত এনজিওগুলোকে এক সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে তুলনা করা হতো। বর্তমানে এনজিওগুলো ঠিক সেইরকমই। তারা জাতিসংঘ নামক ইহুদী সংঘের বেধে দেয়া নিয়মগুলো এ অঞ্চলে জারি করার জন্য ফিল্ড পর্যায়ে কাজ করে, যা সাম্রাজ্যবাদীদের ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তারে সহায়ক হয়।
বর্তমান পাঠ্যবইগুলো পড়ে আমার মনে হয়েছে, এ পাঠ্যক্রম অনেকটা এনজিও কর্মী ট্রেনিং এর সাথে যায়, কারণ এনজিও কর্মী হতে তেমন বিজ্ঞান শেখা লাগে না, কোন বিষয়ে বেশি এক্সপার্ট হওয়া লাগে না, সামাজিক কিছু বিষয় জানা লাগে, তাৎক্ষণিক কিছু জ্ঞান লাগে। এছাড়া এনজিও কর্মী হতে বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমা বিশ্বের অনুকরণে আজ আমাদের মুসলিম সমাজেও বিভিন্ন সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটেছে। এর মধ্য অন্যতম হচ্ছে, কারো সাথে দেখা হলে- হাই-হ্যালো বলা। হাই শব্দটি সাধারণত ব্যবহার করা হয় কারো সাথে দেখা হলে প্রথম সম্ভাষণে। অপরদিকে দ্বিতীয় সম্ভাষণ বা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ‘হ্যালো’ শব্দটি বহুল প্রচলিত। হ্যালো বলার সংস্কৃতিটি বেশি এক্স-ওয়াইকেছে ফোন, মোবাইল বা দূরবর্তী যোগাযোগের ক্ষেত্রে।
বস্তুত হাই শব্দের মুসলমানদের পৃথক ও অর্থবোধক সম্ভাষণ হচ্ছে সালাম দেয়া, যা আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...












