মহান আল্লাহ্্ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ্্ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اِنَّـمَا الْـخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنْصَابُ وَالْأَزْلاَمُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: “হে মু’মিনগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, বেদী, মূর্তি পূজা (অর্থাৎ মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কযর্, প্রাণীর ছবি ইত্যাদি। ) ও ভাগ্য নির্ধারক তীরসমূহ ঘৃণ্য অপবিত্র বস্তু, শয়তানী কাজ। সুতরাং তোমরা এগুলো বর্জন কর, এতে তোমরা অবশ্যই সফলকাম হতে পারবে। ” (পবিত্র সূরাতুল মায়িদাহ্্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
অত্র পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে اَلْأَن বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফে গুনাহ বা পাপ কাজ করাকে জুলুম বা অবিচার বলা হয়েছে। অর্থাৎ কেউ যদি পাপ করে, তবে সে নিজের প্রতি জুলুম করলো বা কষ্ট দিলো। যেমন, পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
‘বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছ; তোমরা আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে নিরাশ হইও না। (সুরা যুমার : আয়াত শরীফ ৫৩)
আবার অন্যত্র আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক ফরমান- “সাবধান! মহান আল্লাহ পাকের যিকির দ্বারা অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। (সুরা রাদ : আয়াত শরীফ ২৮) অর্থাৎ যিকির করলে অন্তর শান্তি লাভ করে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, পবিত্র কুরআন শরীফ অনুসারে পাপ কাজ হ বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িত সম্প্রদায় তাদের ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তারা চালিয়েছে।
যা একদিকে বাংলা ভাষার উপর আগ্রাসন, অন্যদিকে মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদার জন্য হুমকীস্বরূপ। বহিরাগত সংস্কৃতের আগ্রাসী ও ঈমানবিধ্বংসী সেসব শব্দ ও পরিভাষাগুলোর মধ্যে এখানে কিছু শব্দ ও পরিভাষা বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষণীয় বাংলাদেশও এক সময় ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলো, আমেরিকাও এক সময় ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলো। কিন্তু বাংলাদেশে কিন্তু এখনও ব্রিটিশ নিয়ম-নীতি থেকে বের হতে পারেনি, মুসলমান হওয়ার পরও অনেকক্ষেত্রে পার্থক্য তৈরী করতে পারেনি। কিন্তু আমেরিকা নিজের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য খ্রিস্টান হওয়ার পরও স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্রবোধ তৈরী করেছে অর্থাৎ ব্রিটিশ নিয়ম-নীতির সাথে পার্থক্য তৈরী করেছে।
আসলে স্বকীয়তা মানে পৃথক অস্তিত্ব। স্বকীয়তা থেকে স্বাধীনতার সৃষ্টি। যে জাতির স্বকীয়তা নেই তার স্বাধীনতা-ই নেই। সে বস্তুত পরাধীন। এজন্য আগে এ বাকি অংশ পড়ুন...
এ পরিস্থিতিতে ব্যতিক্রম দেখিয়েছে ফিলিস্তিনের হামাসসহ বিভিন্ন মুক্তিকামী দলগুলো। তারা উল্টো কাফিরদের নিস্তানাবুদ করেছে। এর কারণ-
প্রথমত, তারা দুনিয়াকে পাত্তা দেয় নাই। মানুষ কি মনে করলো, কাফিররা কি বললো, কাফিরদের কত ক্ষমতা আছে, এগুলো তারা বিন্দুমাত্র হিসেব করে নাই। তাদের কাছে দুনিয়াবী ধন সম্পদের থেকে বেশি মূল্যবান বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ। সেই বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফের খিদমতে তারা নিজেদের উজার করেছেন।
দ্বিতীয়ত, হামাসসহ বিভিন্ন মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিরা মৃত্যু ভয়কে ভুলে গেছে। তারা মৃত্যুকে বরণ করে নেয়ার জন্য প্রস্তুত। কাফ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে গাজায় ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী ও ইসরাইলের মধ্যে সংঘাত চলমান। ইসরাইল বিশ্বের শক্তিশালী প্রযুক্তি, যুদ্ধাস্ত্রের দাবীদার। সেই শক্তি নিয়ে তারা ঝাপিয়ে পড়েছে হামাসসহ ফিলিস্তিনের মুক্তিকামীদলগুলোর উপর। খুজছে তাদের তন্নতন্ন করে। কিন্তু এত শক্তিধর হওয়ার পরও তারা তুলনামূলক স্বল্পপযুক্তির ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের কাছে প্রতিনিয়ত নাস্তানাবুদ হচ্ছে।
প্রশ্ন হচ্ছে, হামাস ও অন্যান্য মুক্তিকামীদের কাছে কি এমন শক্তি আছে, যার কারণ তারা এত শক্তিশালী দলকে নাকানি চুবানি খাওয়াচ্ছে? পৃথিবীর অনেক এলাকাতেই তো কাফির মুশরিকরা মুসলমানদ বাকি অংশ পড়ুন...
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কি প্রকার ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত ছিলেন একটি আপেল ফলের ঋণ শোধের জন্য, বিষয়টি সবাই জানেন। উনার সম্মানিত শ্বশুর হযরত আবদুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বাড়িতে কয়েক বৎসর কাজ করার পর উনাকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল, আমার একটি খোঁড়া, অন্ধ ও বোবা মেয়ে রয়েছে, তাকে আপনার বিয়ে করতে হবে।
আমরা জানি যে, উনাকে পরিশেষে এধরণের কোন মেয়েকে বিয়ে করতে হয়নি এবং উনার মাধ্যমেই এসেছিলেন হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ন বাকি অংশ পড়ুন...












