৫. মশিউজ্জামান সাহেব বললেন, “স্কুলের নতুন কারিকুলাম অনুসারে পরবর্তীতে ইঞ্জিনিয়ারিং-মেডিকেল-জেনারেল ইউনিভার্সিটিগুলো তাদের ভর্তি প্রক্রিয়ায় সংশোধন পরিমার্জণ করবে। ”
লক্ষ্য করুন, বর্তমানে বেকারত্ব বৃদ্ধির কারণ কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুসারে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কোয়ালিটি গ্রাজুয়েট যোগান দিতে পারছে না। এজন্য কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুসারে ইঞ্জিনিয়ারিং-মেডিকেল-জেনারেল ইউনিভার্সিটিগুলোর শিক্ষা পদ্ধতি সাজানো উচিত। আবার ইঞ্জিনিয়ারিং-মেডিকেল-জেনারেল ইউনিভার্সিটিগুলোর চাহিদা অনুসারে কলেজগুলোর শিক্ষা পদ্ধতি সা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি নতুন শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরী হওয়ার পর জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের কর্মকর্তা প্রফেসর মুহম্মদ মশিউজ্জামান এক বক্তব্যে বলেছেন, বর্তমান কারিকুলাম এমনভাবে তৈরী করা হয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শিখবে, সেখানে মুখস্ত শেখার কোন স্থান নেই। একই সাথে তিনি বলেছেন, উনারা যেভাবে বলবেন, ইঞ্জিনিয়ারিং-মেডিকেল-জেনারেল ইউনিভার্সিটিগুলোগুলো সেভাবেই তাদের ভর্তি মূল্যায়ন ঠিক করে নেবে, তাই অভিভাবকদের চিন্তা করার কিছু নেই।
গত কয়েকদিনে প্রফেসর মুহম্মদ মশিউজ্জামান সাহেবসহ পাঠ্যক্রমের পক্ বাকি অংশ পড়ুন...
পটল নিয়ে মুশকিল হল একই সবজিকে ঘিরে দুই চরম শব্দবন্ধ। পটল খাওয়া আর পটল তোলা! একই শব্দ অথচ কী মারাত্মক দুই অর্থ!
সবজির বাজারে পটল যথেষ্ট গুণবান। তাহলে এমন উপকারি পটলের সঙ্গে পটল তোলার মতো ব্যতিক্রম বিষয় জড়ালো কীভাবে?
পটল ভাজা খান, পটলের দোলমা খান, পটল কীমা খান, আলু-পটল, দই-পটল, সর্ষে পটল সবই খান কিন্তু পটল তুলতে যাবেন না মোটেও। বাংলায় পটল সুস্বাদু হলেও অভিধান বলছে পটল তোলা মানে মারা যাওয়া। পটল তোলার ইংরেজি প্রতিশব্দ উরব, করপশ ঃযব নঁপশবঃ, ঈৎড়ধশ- সবগুলোর অর্থই মারা যাওয়া।
আসলে কোনও ফলদায়ী পটল গাছের সবগুলো পটল তুলে ফেললে গাছটি মারা যায়, স বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিকদের এ ধরনের তথ্য যদি সত্য হয়, তবে একাত্তরে বাংলাদেশকে ভারত যতটুকুই সাহায্য করেছিলো, তার মূল উদ্দেশ্য কখনই নিঃস্বার্থ ছিলো না, বরং বাংলাদেশকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করে গ্রাস করে নেয়াই ছিলো ভারতের উদ্দেশ্য। অর্থ্যাৎ সদ্য জন্ম নেয়া দুর্বল বাংলাদেশের সামরিক-বেসামরিক ও অর্থনীতির নিয়ন্ত্রণ থাকবে তাদের হাতে এই উদ্দেশ্যে তারা বাংলাদেশকে সাহায্য করে।
কিন্তু তাদের এ আশায় গুড়ে বালি হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্ত হওয়ার পর। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় অস্থায়ী সরকার যেই বাকি অংশ পড়ুন...
আজকাল ভারতীয়রা প্রায়শঃ একটা কথা বলে, “ভারত বাংলাদেশকে ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছিলো, সুতরাং বাংলাদেশীদের উচিত ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা।”
এ কথার পাল্টা একটি প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেয়, ভারত বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিলো বুঝলাম, কিন্তু কেন সাহায্য করেছিলো? এর পেছনে কি ভারতের কোন স্বার্থ ছিলো? নাকি নিঃস্বার্থ সাহায্য ছিলো?
এজন্য আসলে প্রথমেই জানা দরকার ১৯৭১ সালে কেন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো?
পাকিস্তানের দুটি অংশ ছিলো, একটি পশ্চিম পাকিস্তান, অন্যটি পূর্ব পাকিস্তান। পশ্চিম পাকিস্তানে কয়েকটি জাতিগোষ্ঠীর বসবাস- পাঞ্জাবি, স বাকি অংশ পড়ুন...
পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনে ডিভাইস বলতে বলতে বোঝায়, এক ধরনের ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যবহার। যা কানের সাথে সংযুক্ত থাকে। এটি দিয়ে কথা বলা ও শোনা যায়।
আর পরীক্ষার হলে প্রক্সি বলতে বোঝায়, চেহারা বা মুখচ্ছবির মিল থাকায় একজনের বদলে অন্যজন পরীক্ষা দেয়া।
পরীক্ষার হলে ডিভাইস সমস্যার সমাধান কোথায়?
ডিভাইস সমস্যার সমাধান হচ্ছে নেটওয়ার্ক জ্যামার প্রযুক্তি ব্যবহার করা। নেটওয়ার্ক জ্যামার হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র, যা ব্যবহার করলে কোন ধরনের নেটওয়ার্ক সেখানে কাজ করবে না। ফলে কোন ডিভাইস তার শরীরে লুকানো থাকলেও সেটা ব্যবহার করতে পারবে বাকি অংশ পড়ুন...
গত কয়েক দিন আগে ভ্যান থেকে কমলা কিনতে গেলাম। দোকানদার বিদেশি কমলার অনেক সুনাম করলো। বিদেশি কমলা নাকি বেশি সুস্বাদু।
আমি বললাম, আমিতো দেশি কমলা চাই। দামে কম মানেও ভালো। দোকানদার বলল, দেশি কমলা কেউ নেয় না। মাঝে মাঝে দাম কমের জন্য দুই একজন চায়, তাই রাখি না।
দোকানী কথা বার্তার এক পর্যায়ে নিজে বলা শুরু করলো, বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় এলসি খুলতে হয়। এরপর বললাম, বাংলাদেশের টাকা কি কেনা যায়। দোকানী বলল, টাকাকে ডলারে রূপান্তর করে কিনতে হয়। তার মানে আমার দেশে টাকা ডলার হয়ে বিদেশ চলে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে অনেক কিছুই পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। সমস্ বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষ্য করবেন, বাস্তব দুনিয়াতে আমরা সমাজ বলতে বুঝি এমন একটি স্থান, যেখানে অনেক মানুষ একত্রে বসবাস করে, যেখানে নিজস্ব নিয়ম-কানুন প্রথা সংস্কৃতি আছে। কিন্তু এই সব ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের লোকরা প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থাকে ভেঙ্গে নতুন ভার্চুয়াল সমাজ বানাতে চায়। যেই ভার্চুয়াল সমাজের নাম দিয়েছে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়া। মানুষ আগে সমাজের মানুষের সাথে মেলামেশা করতো, গল্প গুজব করতো, সময় কাটাতো। কিন্তু এখন মানুষ বাস্তব সমাজে আর সময় দেয় না। এখন মানুষ তাদের বানানো নতুন ভার্চুয়াল সমাজ, মানে সোশাল মিডিয়ায় সময় দেয়। মেসেঞ্জার বাকি অংশ পড়ুন...
কয়েক বছর আগে ‘করোনা ভাইরাস’ কে কেন্দ্র করে জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়, সামাজিক দূরত্ব ও লকডাউন। লক্ষণীয় ছিলো, ভাইরাসের ভয় দেখিয়ে সব কিছু অনলাইনে করানো। ক্লাস-পরীক্ষা, অফিস-আদালত, বাজার-সদাই, লেনদেন, সব কিছু বাস্তব দুনিয়া ছেড়ে অনলাইনে বা ভার্চুয়াল জগতে করতে বলা হয়। এজন্য করোনা যখন প্রথম আসে, তখন কেউ কেউ বলেছিলো, করোনা এসেছে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে জাগ্রত করতে।
৪র্থ শিল্প বিল্পব কি? মানুষ বাস্তব দুনিয়া ছেড়ে সবকিছু ভার্চুয়াল দুনিয়ায় করবে। কম্পিউটার, মোবাইল, ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদিতে অভ্যস্ত হবে।
যেহেতু মানুষ বাস্তব দুনিয় বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ করে কমেছে গরুর গোশতের দাম। গরুর গোশতের হঠাৎ দাম কমার জন্য কয়েকটি কারণ উল্লেখযোগ্য-
১. বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে গরু উৎপাদন।
২. কোরবানীতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কোরবানী না হওয়া এবং প্রচুর গরু রয়ে যাওয়া।
৩. গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কোরবানীতে অবিক্রিত গরুর পালা ব্যয়সাপেক্ষ।
৪. খামারীর কম দামে গরু ছেড়ে দেয়া। কসাইরা কম দামে গরু কিনতে পারা।
৫. সাধারণত গোশতের পাইকারী রেট ও খুচরা রেট ভিন্ন থাকে। কিন্তু বর্তমানে কসাইরা পাইকারী রেট ও খুচরা রেট এক করে গোশত বিক্রি করছে। কেউ ১০০ কেজি নিলেও যে দাম, ১ কেজি নিলেও সে দাম।
৬. কোরবানীর সম বাকি অংশ পড়ুন...












