আজকাল বিনোদন বলতে মানুষ সবচেয়ে বেশি বুঝে ৩টি বিষয়কে।
১. গান-বাজনাম ২. অভিনয় (নাটক, সিনেমা, মডেলিং), ৩ খেলাধূলা।
অনেকে এদের নির্মল বিনোদনের দাবী করে। অনেকে তো বলেই ফেলে, সমাজকে অপরাধ মুক্ত করার জন্য এসব বিনোদনের দরকার।
কিন্তু শুনতে মন্দ হলেও বাস্তবতা হচ্ছে, এই ৩টি বিনোদনের নামেই মানুষের মধ্যে যাবতীয় অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রবেশ করছে। ধ্বংস হচ্ছে সামাজিক কাঠামো, নষ্ট হচ্ছে নীতি-নৈতিকতা। এই তিনটি বিনোদনের নামেই মানুষের মধ্যে প্রবেশ করছে নেশা, নারী আর জুয়ার কার্যক্রম।
উদাহরণস্বরূপ, গত কয়েকদিন আগে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে হয়ে গেলো বাকি অংশ পড়ুন...
আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ধর্মবিদ্বেষী লেখিকা তসলিমা নাসরিন একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলো। স্ট্যাটাসটি ছিলো এমন- “সায়েন্স পড় সায়েন্স পড় বলে বলে মানুষকে র্যাশনাল (যুক্তিনির্ভর) হওয়ার উৎসাহ দিয়েছি জীবনভর। লাভ হয়নি। সায়েন্সে পড়া মানুষগুলো, মানে ওই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারগুলো, ফিজিক্স কেমেস্ট্রির পন্ডিতগুলো, বেশির ভাগই দেখি ধর্মের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ধর্মের আজগুবি গপ্প নিয়ে সন্দেহ করে, প্রশ্ন করে,বা ধর্ম থেকে সরে আসে যারা, তারা অধিকাংশই আর্টসের সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করেছে, সাহিত্য বা দর্শন পড়েছে, আর্ট কলেজে পড়েছে ,ফিল্ম নিয়ে পড়েছে। তা বাকি অংশ পড়ুন...
সাম্প্রাতিক সময়ে হোচিমিন নামক এক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি রাজধানীর নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ঢুকতে না পারার ঘটনা বেশ আলোচিত হয়েছে। এর আগে স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ে ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামে ট্রান্সজেন্ডার বিষয়টি পাঠ্য করেছিলো এনসিটিবি, যদিও পরে সমালোচনার কারণে বাদ দেয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রান্সজেন্ডার কোটা চালু করা কিংবা মিডিয়ায় ট্রান্সজেন্ডার সংবাদ পাঠিকা অন্তর্ভূক্তি করার ঘটনায় ‘ট্রান্সজেন্ডার’ ইস্যুটি বার বার সামনে আসছে। যেহেতু এটা একটি নতুন ধরনের ফিতনা, তাই অধিকাংশ মানুষ তা সম্পর্কে বুঝতে পারে না। তব বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অপর বর্ণনায় রয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন-
فَاَنْتَ مَعَ مَنْ اَحْبَبْتَ
“আপনি (পরকালে, সম্মানিত জান্নাত মুবারকে) উনার সাথে থাকবেন, যাকে আপনি মুহব্বত মুবারক করেন।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুস সালাম বা জবান মুবারকে এই সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ শুনে আমরা এতই আনন্দিত হলাম যে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর, মুসলমান হওয়ার পর এর চাইতে বেশি আনন্দিত আর কখনো হইনি। সুবহানাল্লাহ! হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
আবার সৌদি ভিশন-২০৩০ এর অংশ হিসেবে দেশটি তাবুক অঞ্চলে ‘নিওম সিটি’ নামক একটি শহর বানানো শুরু করেছে। দাবী করা হচ্ছে, নিওম সিটি হচ্ছে অত্যাধুনিক ভবিষ্যত শহর, যা প্রযুক্তির দিক থেকে হবে আমেরিকার সিলিকন ভ্যালির মত, বিনোদনের দিক থেকে হবে আমেরিকার হলিউড শহরের মত আর অবসর যাপনের জন্য হবে ফ্রান্সের সমুদ্র সৈকতের মত। যেখানে সৌদির চলমান আইনে কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না, যে কেউ ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবে। নাউযুবিল্লাহ। মূলত ৫০০ বিলিয়ন ডলারের বাজেটের এই নিওম সিটি বানানোর একটি বড় অংশের দায়িত্ব পেয়েছে ইসরাইল। ইসরাইল যেন নিওম সিটিতে ঠিক মত কাজ করতে প বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ সকল মুসলমানের দ্বীনি কেন্দ্র। সারা বিশ্ব থেকে মুসলমানরা সেই দ্ইু পবিত্র মসজিদ জিয়ারতে যান। কিন্তু কথা হচ্ছে, এই দুই পবিত্র মসজিদ কেন শুধু সৌদি আরবের শাসকের খিদমত জিম্মায় থাকবে? পবিত্র মসজিদের হক তো সবার, কেন শুধু একটি মাত্র শাসক পরিবার তা কুক্ষিগত করে রাখবে?
ইতিহাস বলে, সৌদ পরিবারে আদি বাস কখনই মক্কা শরীফ বা মদীনা শরীফ নয়, এদের আদিভূমি নজদের দিরিয়া অঞ্চলে। পবিত্র মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফে নিয়মিত আক্রমণ, ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটতরাজ চালানো এই মরুদস্যু পরিবারের পুরাতন অভ্যাস। এর আগেও ১৮০৩-০৪ সালে এরা বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য আসলে সন্তানের জন্য সম্পত্তি রেখে যাওয়ার থেকে বেশি প্রয়োজন, সে কিভাবে আয় করবে আর কিভাবে ব্যয় করবে তা শিখিয়ে যাওয়া। যাকে বলা হচ্ছে মানি ম্যানেজমেন্ট। সে যদি আয় করার পদ্ধতি শিখে যায়, তবে তার অনেক সম্পত্তি না হলেও চলবে। আয়ের পদ্ধতি শেখা থাকায় প্রয়োজন অনুসারে সময়মত সে ইনকাম করে নিতে পারবে। পাশাপাশি সে অসৎ পথে আয় করার চেষ্টা করবে না। অন্যদিকে সন্তানকে আয়ের পাশাপাশি শেখাতে হবে, কিভাবে ব্যয় করতে হয়। এতে সন্তান অপচয় করবে না। খারাপ যায়গায় ব্যয় করা বাদ দিবে। আর একটা মানুষ যখন অপচয় না করে, তখন আসলে তার আয়ও খুব বেশি লাগে না। ফলে স্বল্প বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বাচ্চাকে অভাব শেখাবো নাকি প্রাচুর্য শেখাবো’ বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে। কেউ বলছেন, বাচ্চাকে অভাব শেখানো উচিত, নয়ত বাচ্চা বেশি পেয়ে বখে যাবে। আবার কেউ বলছেন, বাচ্চাকে প্রার্চুর্য শেখানো উচিত। নয়ত সে সংকীর্ণমনা হয়ে যেতে পারে।
আসলে কোন বাচ্চাকে কৃত্তিম অভাব শেখানো কিংবা কৃত্তিম প্রাচুর্য শেখানো কোনটাই ঠিক হবে না। বরং একটি বাচ্চাকে সর্বদা শেখানো উচিত, “কোন কিছুই চাইলেই পাওয়া যায় না, বরং অর্জন করে নিতে হয়।” মানে, সে হয়ত কোন কিছু চাইছে, আপনার সামর্থ আছে তাকে তা দেয়ার। কিন্তু তাকে যদি আপনি একটি শর্ বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষ্য করবেন, বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে দেদারসে বিক্রি হয় আতশবাজি এবং সেগুলো বিভিন্ন কুরিয়ার বা পার্সেল সার্ভিসের মাধ্যমে কাস্টমারের বাসায় পৌছে যায়। আপনাদের মনে থাকার কথা, গত ৯ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখে রাজধানীর কাকরাইলে এস এ পরিবহণে ভয়াবহ আগুন লাগে। সেই আগুনের মূল কারণ ছিলো, আতশবাজি ও পটকা পরিবহন। এ সম্পর্কে সংবাদে প্রকাশ, “কাকরাইলের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ভবনে পটকা-আতশবাজি বিস্ফোরণ” (সূত্র: সমকাল অনলাইন, ০৯ অক্টোবর ২০২৩); “এসএ পরিবহন ভবনে আগুন আতশবাজি থেকে” (সূত্র: ঢাকা টাইমস, ০৯ অক্টোবর ২০২৩)
আতশবাজি ও পটকাকে কেন্দ্র করে এত বড় দুর্ঘট বাকি অংশ পড়ুন...












