কথিত থার্টিফাস্ট নাইটকে কেন্দ্র ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইতিমধ্যে একটি নির্দেশনা দিয়েছে। সংবাদে প্রকাশ, “ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) হাবিবুর রহমান বলেছেন, ৩১ ডিসেম্বর থার্টি ফাস্ট নাইটে উন্মুক্ত স্থানে, বাড়ির ছাদে গান-বাজনা কিংবা ডিজে পার্টি ও আতশবাজি ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কেউ যদি এ ধরনের কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত থাকে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।” (তথ্যসূত্র: রাইজিংবিডি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩)
ডিএমপির এ ধরনের নির্দেশনা যে এইবারই প্রথম তা নয়, বরং প্রতি বছরই ডিএমপি কথিত থার বাকি অংশ পড়ুন...
হিজরাদের পূজি করে ভিন্ন রকম ব্যবসা:
বর্তমানে বাংলাদেশে হিজরা গোষ্ঠী রাস্তায় রাস্তায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করে। এ পরিস্থিতিতে অনেক সুযোগ সন্ধানী পুরুষ, বেশ-ভূষা পরিবর্তন করে হিজরা সাজে। বাংলাদেশে রাস্তা-ঘাটে যে হিজরাদের দেখি, বাস্তবে এরা কয়জন প্রাকৃতিক হিজরা, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
হিজরাদের আড়ালে পশ্চিমা সমকামী কালচারের অনুপ্রবেশ:
বর্তমানে হিজরা বিষয়টিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে পশ্চিমাদের সমকামী কালচারের অনুপ্রবেশ ঘটছে। সমাজে কিছু মানুষ আছে, যারা আসলে বিকৃতমনা বা কুরুচি সম্পন্ন। বর্তমানে পাঠ্যবই, মিডিয়া, সিনেমা, সোশ বাকি অংশ পড়ুন...
হিজরাদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু হিজরা কি নারী-পুরুষ ব্যতিত নতুন কোন লিঙ্গ ?
আসলে হিজরা বলতে বুঝায় এক ধরনের প্রতিবন্ধীকে। আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধী বিদ্যমান। কেউ মানসিক প্রতিবন্ধী, যাকে আমরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বলি। আবার কিছু শিশু জন্ম নেয় শরীরের অঙ্গ-প্রতঙ্গ ভিন্ন রকম নিয়ে। যাদেরকে আমরা শারীরীক প্রতিবন্ধী বলি। যেমন- কারো হয়ত হাত, পা, চোখ, ইত্যাদি নেই বা অপূর্ণাঙ্গ।
ঠিক তেমনি কিছু শিশু জন্ম নেয়, যাদের শরীরের বিশেষ অঙ্গগুলো অস্বাভাবিক বা অপূর্ণাঙ্গ। এরা হচ্ছে এক ধরনের লিঙ্গ প্রতিবন্ধী। বি বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে মানুষ মাত্রই বড় হবে, বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছাবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। আজকে যারা মা-বাবা, দাদা-দাদী, নানা-নানীরা, খালা-মামারাও এক সময় এই বয়সে ছিলো। তারা এক সময় প্রয়োজনের সমাধানও পেয়েছেন। কিন্তু তারা এভাবে প্রকাশ্যে ক্লাসের মধ্যে গ্রুপিং করে বয়ঃসন্ধির শিক্ষা নেননি বলে তাদের বিরাট ক্ষতি হয়ে গেছে এমনটা নয়। বরং আজকের যুগে অভিভাভকরা আরো ভয়ের মধ্যে থাকে, না জানি তার সন্তান কি ভুল করে বসে। তার মধ্যে এই শিক্ষা অনেকটা নতুন প্রজন্মকে আরো উস্কে দেয়ার নামান্তর। বিশেষ করে, বয়ঃসন্ধীকালীন শিক্ষাটা নারী-পুরুষের জন্য পৃথক। সে জন্য ছাত্র-ছাত্রী বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাচীন রোমান সম্রাজ্যের গ্ল্যাডিয়েটর হওয়ার জন্য বেছে নেয়া হতো ক্রীতদাস, বন্দী ও ভিন্ন মতাদর্শের মানুষকে। ময়দানে তাদের হিংস্র পশুর সাথে ছেড়ে দেয়া হতো। গ্ল্যাডিয়েটর আর হিংস্র পশুর বাঁচা-মরার লড়াই চতুর্পাশ থেকে দর্শক ও রোমান শাসকরা বিনোদন হিসেবে উপভোগ করতো। তারা আনন্দ করতো, চিৎকার করতো। দর্শকদের জন্য সেই লড়াই আনন্দের হলেও গ্লাডিয়েটরদের জন্য তা মোটেও আনন্দের ছিলো না।
আধুনিক যুগে কিছু বহুল প্রচলিত খেলাধূলা গ্ল্যাডিয়েটরদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। যেমন- ক্রিকেট খেলা, যেখানে একজন বোলার বল করে, বাউন্স দেয় ব্যাটারের মাথা, বুক, পেট বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের পাঠ্যবইয়ের ক্লাস ৬ এ শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ে বয়ঃসন্ধির শিক্ষার নাম দিয়ে শেখানো হচ্ছে বয়স্কদের শিক্ষা। বয়ঃসন্ধী কালে নারী-পুরুষের দেহের পরিবর্তন, স্পর্শজনিত বিষয়সহ আরও লজ্জাকর ও গোপনীয় বিষয় শেখানো হচ্ছে।
আসলে ক্লাস ৬-এ একটা বাচ্চার বয়স কত হয়? ১১ থেকে ১৩ বছর। এই বয়সের সব শিশু বয়ঃসন্ধিতেও পৌছায় না। কিন্তু সেই বয়সেই এ ধরনের শিক্ষা বাচ্চার মনে ভয়াবহ কুপ্রভাব ফেলতে পারে। সবচেয়ে জটিল বিষয় হচ্ছে, ক্লাসে পাঠ্য এই বিষয়গুলো নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের গ্রুপ ডিসকাশন করতে হয়, গ্রুপ অ্যাসাইনমেন্ট করতে হয়, সামষ্টিক মূল্যায়ন বাকি অংশ পড়ুন...
ঢাকার মত একটি জনবহুল শহরে কিভাবে কনসার্টের অনুমতি দেয় কর্তৃপক্ষ তা সত্যিই আশ্চর্যের বিষয়। কারণ আপনি একটা ধর্মীয় মাহফিল করতে যান অনুমতি পাবেন না, কোরবানী হাট বসাতে যান, অনুমতি পাবেন না। বলবে- যানজট হবে, মানুষের কষ্ট হবে। কিন্তু কনসার্টের ক্ষেত্রে কেন তা হয় না?
সম্প্রতি ‘কোক স্টুডিও কনসার্ট’ থেকে ফিরে অনেকেই মতামত জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস শেয়ার করেছে। তারা বর্ণনা করেছে, কিভাবে উক্ত কনসার্টে নারী-পুরুষের প্রকাশ্যে অবৈধ মেলামেশা, নোংরামি ঘটনা ঘটে। অশ্লীলতা সকল সীমা ছাড়িয়ে যায়। নারীদেরকে পুরুষের কাধে চড়ে নাচতে থাকে। বাকি অংশ পড়ুন...
ষষ্ঠ শ্রেণীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ‘আমাদের জীবনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ অধ্যায়ের ১৭ পৃষ্ঠায় একটি বিজ্ঞান অনুশীলনে বলা হয়েছে, “চল একে ফেলি আমাদের যার যার কল্পনার বিজ্ঞানীকে!”।
প্রশ্ন হচ্ছে, কল্পনার বিজ্ঞানীর ছবি অঙ্কন আবার কেমন বিজ্ঞান শিক্ষা?
আমরা তো জানি, কল্পনার ছবি অঙ্কন করা সাইন্সের বিষয় নয়, বরং আর্টস বা মানবিক বিভাগের বিষয়।
কিন্তু আর্টস বা মানবিক বিভাগের বিষয়কে পাঠ্যবইয়ে সাইন্স হিসেবে পড়ানো হচ্ছে কেন? রহস্য কি?
লক্ষ্য করলে দেখবেন, যারা নতুন পাঠ্যবই সম্পর্কে মিডিয়ায় বিভিন্ন সময় বিবৃতি দেয়, তারা প্রায়শই বলে, এ পাঠ্যবইয়ের বাকি অংশ পড়ুন...
রাষ্ট্র ব্যবস্থাটা ইহুদী-নাসারাদের বানানো এমন একটা মেকানিজম, যার ভেতরের কল-কবজা, চলন-বলন পদ্ধতি সব তাদের নখদর্পে।
মূলত রাষ্ট্র ব্যবস্থাটা তারা এমনভাবে তৈরী করেছে যে, চেয়ারে আপনি যত উপরে উঠতে থাকবেন, আপনাকে তত বেশি ইসলামী মূল্যবোধ ত্যাগ করে কাফিরদের পলিসি মানতে হবে। উপরে উঠতে উঠতে আপনি হয়ত সর্বোচ্চ চেয়ারেও বসতে পারেন। কিন্তু ততক্ষণে দেখবেন, দ্বীন ইসলামের কথা দিয়ে শুরু করলেও শেষে এসে আপনার মধ্যে ইসলামের নাম গন্ধও নেই। অর্থাৎ যে কাফিরদের পলিসি সর্বোচ্চ মানতে পারবে, সেই চেয়ারে সর্বোচ্চ সিটে উঠতে পারবে। মানে চেয়ার থাকবে, কি বাকি অংশ পড়ুন...
(৪) এ যুদ্ধে ইসরাইলের সবচেয়ে বেশি যে ক্ষতি হয়েছে, তা হলো বিশ্বজুড়ে জনসমর্থন হারানো। হামাস নিমূর্লের কথা বললেও হামাস সৈন্যদের কিছুই করতে পারেনি ইসরাইলী বাহিনী। বরং সেই ক্ষোভ মিটিয়েছে তারা সাধারণ বেসামরিক লোকজনের উপর। বিমান হামলা করেছে হাসপাতাল, শরনার্থী শিবির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় উপসানলয়গুলোর উপর। নির্বিচারে হত্যা করেছে সাধারণ মানুষকে। মাত্র ১ মাসে জীবন কেড়ে নিয়েছে প্রায় ১১ হাজার সাধারণ মানুষের, যার একটি বড় অংশ শিশু। শিশুদের লাশের সেই দৃশ্য পৃথিবীর বহু মানুষকে কাদিয়েছে। বিশ্বজুড়ে ইসরাইলকে সবাই সন্ত্রাসী ও দখলদার বাকি অংশ পড়ুন...












