সকাল থেকেই বাচ্চাটা বড্ড ঘ্যানঘ্যান করছিল। মায়ের হাতে অনেক কাজ, তাই বাধ্য হয়ে নিজের স্মার্টফোনটা তিনি ধরিয়ে দিলেন তাঁর ছোট্ট মেয়েটার হাতে। হাতে ফোন পাওয়া মাত্রই দুষ্টু মেয়ে চুপ, আর মা-ও শান্তিতে নিজের কাজ সারতে থাকেন।
এরকম ঘটনা আমাদের আশেপাশে প্রায়ই ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু জানেন কি এভাবে বাচ্চাদের হাতে স্মার্টফোন দিয়ে তার কতটা ক্ষতি করছেন আপনি? কয়েকদিন আগেই বিদেশে প্রকাশিত একটি মেডিক্যাল রিপোর্ট অনুযায়ী, যে সব বাচ্চারা দিনের মধ্যে প্রায় ৫-৬ ঘণ্টা স্মার্টফোনের সঙ্গে কাটায় তাদের বুদ্ধির বিকাশ অন্যান্য বাচ্চাদের তুলনায় অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষ সব সময় সুখী হতে চায়। সেই সুখ অর্জন করতে সে প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছে। ঘর থেকে বাইরে, দেশ থেকে দেশান্তরে, সকাল থেকে রাত প্রতিনিয়ত ছুটছে সুখের আশায়। কখন ভাবছে, টাকা হলে সুখ হবে। কিন্তু টাকা পেলেও আর সুখ হচ্ছে না, কারণ আরো টাকা পাওয়ার নেশা চেপে বসেছে। কখন ভাবছে, বাড়ি বানালে সুখ হবে। কিন্তু বাড়ি বানালেও সুখ হচ্ছে না, আরো কিছু বানালে সুখ হবে, সেই ভাবনা এসে পড়েছে। কখনো মনে হচ্ছে গাড়ি কিনলে সুখ হবে। কখন মনে হচ্ছে অমুক যায়গায় ঘুড়তে গেলে সুখ হবে। কিন্তু যত যাই করি, ঐ বিষয়টি পেলেও সুখ পাখি আর ধরা দিচ্ছে না।
মানুষের মন কিভাবে সুখী হয়, সেই হিসেব বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চন্দ্র ও সূর্যের ঘূর্ণন বা আবর্তনের সাথে রাত-দিনের বা তারিখের পরিবর্তনের বিষয়টি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যার কারণে চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী-প্রবর্তন করা হয়েছে হিজরী সন ও ক্যালেন্ডার। আর সূর্যের হিসাব অনুযায়ী প্রবর্তন করা হয়েছে শামসী সন ও ক্যালেন্ডার। এ দুটি সন ও ক্যালেন্ডারই মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত।
কাজেই, মুসলমানদের জন্য মুসলমানদের প্রবর্তিত সন ব্যতীত কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত কোনো সন ও ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা জায়িয নেই।
অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমাদের এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলম বাকি অংশ পড়ুন...
চালের দাম বাড়িয়ে, নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে সে টাকা দিয়ে দেশের মানুষ ফ্লাইওভারে চড়বে, মেট্রোরেলে চড়বে, বড় বড় শপিং মলে গিয়ে চড়া দামে মার্কেট করবে এমনটি দেশের কত পার্সেন্ট মানুষ চেয়েছিলো? না, এটা এদেশের কোটি কোটি সাধারন মানুষরা চায়নি। চেয়েছিলো এদেশের লোভী প্রশাসনের লোকগুলো, চেয়েছিলো মজুদদার ও সিন্ডিকেট ব্যবাসায়ীরা।
গুটিকতক লোকের লোভের করুণ পরিণতি ভোগ করছে আজ দেশের কোটি কোটি মানুষ। তারা এখন আর সঞ্চয় করাতো দূরের কথা, যতটুকু সঞ্চয় ছিলো ততটুকুই ভেঙ্গে খরচ করছেন, যতটুকু কামাই করেন সেটা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন।
দেশের মানুষের সেবা করতে হল বাকি অংশ পড়ুন...
একটি উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে। যেমন- মুহম্মদ বিন কাসিম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ভারত বিজয়ের ইতিহাস আমরা অনেকে শুনি। সেই সময় উনার বয়স ছিলো মাত্র ১৭ বছর। এই কথা শুনে আমরা অবাক হই। চিন্তা করি, এত কম বয়সে আমাদের বাচ্চাদের তো হাতে তুলে খাবার খাওয়ায় দিতে হয়, আর সেই সময় উনারা যুদ্ধের সেনাপতি হন কিভাবে?
আসলে এটাই প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম প্রবাহিত জ্ঞান-দক্ষতা তথা শিক্ষা। মুসলমানদের খিলাফত যুগে যুদ্ধের জ্ঞান ও দক্ষতা লাভ সহজলভ্য ছিলো। বাপ-দাদা থেকে প্রাপ্ত যুদ্ধ কৌশল-প্রশিক্ষণ সব পাওয়া। ফলে সেই যুগে ১৭ বছর বয়সে যুদ্ধের সেনাপতি হওয়া অস্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা আজ নির্যাতিত। কাফির-মুশরিকরা নানান কায়দায় মুসলমানদের দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। কাফির মুশরিকদের দেশে মুসলমানরা যেমন নির্যাতিত, তেমনি অনেক মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রেও মুসলমানরা নির্যাতিত। ইতিহাসের পাতায় আমরা পড়ি, একটা সময় সারা বিশ্বে মুসলমানরা নেতৃত্বে ছিলো, জ্ঞান-বিজ্ঞানসহ সব সেক্টরে ছিলো একচেটিয়া আধিপত্য। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে মুসলমানরা সব হারিয়ে ফেলেছে।
মুসলমানরা কেন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব হারিয়ে ফেললো, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ আছে, এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য কারণ হচ্ছে, মুসলমানরা মুসলমান হিসেবে তার লক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
এটা এখন ওপেন সিক্রেট খবর যে, বাংলাদেশে নামে-বেনামে, বৈধ-অবৈধভাবে লাখ লাখ ভারতীয় অবস্থান করছে। তারা বিভিন্নভাবে নিজেদের দেশে প্রায় হাজার হাজার মিলিয়ন ডলার আমাদের দেশ থেকে পাচার করছে। ভারতের রেমিট্যান্স উৎসের শীর্ষ পাঁচে রয়েছে বাংলাদেশ। এই সংখ্যা শুধু সরকারি হিসাবে। কিন্তু এদেশে ভারতীয় বিধর্মী অবস্থানকারী ও তাদের পাচার করা অর্থের পরিমাণ আরো অনেক বেশি। অথচ বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকার যুবকের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়তেছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে না।
বাংলাদেশে অনেক খাতে বিশেষ করে গার্মেন্টস সেক্টরে অনেক ভারতীয় কাজ করে, যেখানে কাজ করার মত বাকি অংশ পড়ুন...
সম্ভবত, বাংলাদেশের মৎস নীতি নির্ধারকদের চিন্তাধারা হচ্ছে, নদী সমুদ্র হচ্ছে অনেকটা পুকুরের মত। পুকুরে যেমন মা মাছ না ধরে ডিম পাড়তে দিলে মাছের সংখ্যা বাড়ে, ঠিক তেমন নদী সমুদ্রেও হয়। কিন্তু পুকুর যে একটি নির্দ্দিষ্ট বদ্ধ স্থান, অপরদিকে নদী-সমুদ্র মিলে অসীম পানিরাশি, যা দেশ ছাড়িয়ে এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশেও সংযুক্ত হয়েছে, তারা হয়ত সেটা ভুলে যান। বিশেষজ্ঞরা ধরেই নিচ্ছেন, আমাদের সীমানায় সীমিত কিছু অংশেই ইলিশ ডিম পাড়ছে, কিন্তু আমাদের সীমানার বাইরেও ইলিশের বংশবিস্তারের এলাকা থাকতে পারে এবং সেখান থেকেও তো আমরা ইলিশ পেতে পারি সেটাও বাকি অংশ পড়ুন...
গত ১ দশকে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধির নামে অনেক নিয়ম কানুন চালু হয়। সেসব নিয়ম-কানুনে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি হয়েছে কি তা জানা যায় না, কিন্তু ইলিশ গরীব বা মধ্যবিত্তের পাতে নয়, বরং বড়লোকের পাতে আশ্রয় নেয়।
বর্তমানে বছরে ৩ বার মানে ১২ মাসের মধ্যে ৫ মাসই নদী বা সমুদ্রে ইলিশসহ সকল মাছ ধরা বন্ধ থাকে। যেমন-
১) ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল ২ মাস। নদীতে ইলিশসহ সবধরনের মাছ ধরা বন্ধ।
২) ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই ৬৫ দিন। সমুদ্রে ইলিশসহ সকল মাছ বন্ধ ধরা বন্ধ।
৩) ১১ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর ২২ দিন। নদী-সমুদ্রে ইলিশসহ সব মাছ ধরা বন্ধ।
প্রশ্ন হচ্ছে, গত কয়েক বছর যাবত নদ নদী ও বাকি অংশ পড়ুন...












