৮. ২০০৮ সালে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা হলো। ২০২৩ সালে তা আবার বাতিল করা হলো। এই যে ১৫ বছর কোটি কোটি শিক্ষার্থীকে গিনিপিগ বানিয়ে একটি ব্যর্থ পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হলো, এর দায় কার? যারা সৃজনশীল নামক ব্যর্থ পদ্ধতি চালু করেছিলো, সেটা বাতিল হওয়ার পর তারা কি জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিলো? পূর্বের ব্যর্থ পদ্ধতিতে ক্ষমা না চেয়ে নতুন পদ্ধতি দিয়ে ছোট বাচ্চাদের গিনিপিগ বানানো কতটা যুক্তিয্ক্তু?
৯. যারা দেশের বাচ্চাদের উপর নতুন সিস্টেম চাপিয়ে দিতে চাইছে, তাদের কয়জনের বাচ্চা বা নাতি-নাতনি বাংলাদেশের স্কুলে লেখাপড়া করে তার হিসেবে নেয়া দরকা বাকি অংশ পড়ুন...
চাঁদ দেখে মাস গণনা করা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার একটি অপরিহার্য বিধান। অথচ সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের উম্মুল কুরা চাঁদ না দেখে তাদের মনগড়া পদ্ধতিতে সারা বছরের জন্য একটি ক্যালেন্ডার রচনা করে এবং তা অনুসরণ করে তারিখ গণনা করে যাচ্ছে যা কখনোই সম্মানিত ইসলামী শরীয়তসম্মত নয়। যে ক্রাইটেরিয়া বা শর্ত দিয়ে তারা এই ক্যালেন্ডার রচনা করে সেটাই ভুলে ভরা অর্থাৎ সে অনুযায়ী আকাশে চাঁদ দৃশ্যমান অবস্থায় আসেনা ফলে সঠিক তারিখে মাস শুরু হয়না। চাঁদের আগাম ক্যালেন্ডার রচনা করা সম্ভব কিন্তু তা করতে প্রথমত প্রয়োজন সঠিক ক্রাইটেরিয়া বা শর্ত আর দ্বিত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি হারাম মাসে (যিলক্বদ, যিলহজ্জ, মুর্হরম ও রজব) তিন (৩) দিন রোযা রাখবে, তার জন্য নয় (৯) বৎসর ইবাদতের ছওয়াব লিখা হবে। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, বর্ণনাটি আমি নিজ কানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি।”
বর্ণিত আছে, “যারা পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনার মধ্যে রোযা রাখে, তাদের গুনাহ মাফের জন্য হযরত ফেরে বাকি অংশ পড়ুন...
১. বাংলাদেশে যারা নতুন শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন করেছে, তাদের দাবী- এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মুখস্ত না করে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে শিখবে। কিন্তু বাস্তবে মুখস্ত হ্রাসের কথা বলে বিজ্ঞান বা সাইন্স চ্যাপ্টার-ই হ্রাস করে ফেলা হয়েছে, যা খুবই ভয়ঙ্কর বিষয়।
২. যে অভিজ্ঞতাসমূহ শেখানো হচ্ছে, তাও আর্টস নির্ভর, সাইন্স নির্ভর না। অর্থাৎ নতুন কারিকুলামে একজন শিক্ষার্থী আর্টসে অভিজ্ঞ হলেও সাইন্সে অভিজ্ঞ হবে না।
৩. দাবী করা হচ্ছে, নতুন ক্যারিকুলামে ছাত্রদের সফট স্কিল (যোগাযোগ ক্ষমতা, নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্যতা, দলগত কাজ করা) বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এ সমস্ত স বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে যারা নারী উন্নয়নের কথা বলে, তারা একটা কথা সব সময় বলে, ‘নারী-পুরুষ এক সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে’। কিন্তু এ বিষয়টি সব সেক্টরে দেখা গেলেও কোন খেলাধূলায় দেখা যায় না। নারী ক্রিকেট, নারী ফুটবল, নারী হকি সবস্থানে নারীরা একা খেলে, কিন্তু নারী-পুরুষ একত্রে খেলে না। টেনিস বা ব্যাটমিনটনে মিক্সড-ডাবল বলে একটা বিষয় আছে, যেখানে একপাশে নারী-পুরুষ একত্রে টিম হয়ে অপরপাশে আরেক নারী-পুরুষ টিমের সাথে খেলে। অর্থাৎ দুইপাশে নারী-পুরুষে ব্যালেন্স থাকে। উল্লেখ্য, দ্বীন ইসলামে খেলাধূলা করা পুরুষ মহিলা সবার জন্যই হারাম।
নারী-পুরুষ যে প বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানেও লক্ষ্য করবেন, বাংলাদেশে জন্মনিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন এনজিও কাজ করে, যাদের অর্থদাতা বিভিন্ন বিদেশী রাষ্ট্র। স্বাভাবিকভাবে একটা প্রশ্ন আসে, বাংলাদেশের জনসংখ্যা হ্রাসে বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর এত ঠেকা কেন? নিজের গাঁটের টাকা খরচ করে আমাদের উপকার করতে আসছে। আবার লক্ষ্য করবেন, একদিকে তারা বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে টাকা দিচ্ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশের যুবক শ্রেনীকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার লোভ দেখিয়ে তাদের দেশে নিয়ে তাদের জনসংখ্যা ঠিক রাখছে। তার মানে বুঝা যাচ্ছে, জনসংখ্যা কোন বোঝা নয়, বরং সম্পদ। তারা বাংলাদেশের স বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি মার্কিন নীতি নির্ধারক কিসিঞ্জার মারা গেছে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে তার নামটা শুনলে যে কথাটা সর্বপ্রথম মনে পরে সেটা হলো, ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ সফরে এসে বাংলাদেশকে সে তলাবিহীন ঝুড়ি বলেছিলো। প্রশ্ন হচ্ছে, বাংলাদেশকে কেন ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলো কিসিঞ্জার? কি ছিলো তার উদ্দেশ্য?
এ উত্তর দেয়ার আগে প্রথমেই কিসিঞ্জারের পরিচয় সম্পর্কে একটু জেনে নেয়া যাক। কিসিঞ্জার হচ্ছে জার্মান ইহুদী। নাৎসীদের নির্যাতনে আমেরিকায় পালিয়ে আসা কিসিঞ্জার এক সময় বনে যায় আমেরিকার নীতি নির্ধারক। বর্তমান মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিস্তার বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদীদের ফাঁস হয়ে যাওয়া সূদুর প্রসারী ৩০০ বছরের মাস্টার প্ল্যান নিয়ে লিখিত চৎড়ঃড়পড়ষং ড়ভ ঃযব ষবধৎহবফ ঊষফবৎ ড়ভ ুরড়হ- বইটিতে ইহুদীরা মুসলমানদের প্রতি যে কত বিদ্বেষ পোষণ করে সেটাই প্রকাশ হয়েছে।
তবে মনোভাবের দিক দিয়ে অন্যান্য বিধর্মীরাও কিন্তু ইহুদীদের থেকে কম পিছিয়ে নেই। উল্লেখিত প্রটোকলটি অনুধাবন করলেই একটি বিষয় পরিষ্কারভাবে বোঝা সম্ভব- মুসলমানদের প্রতি যাদের মনোভাব এত হিং¯্র, তাহলে মুসলমানদের যিনি মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি তাদের মনোভাব আরো কত গভীর- ভ বাকি অংশ পড়ুন...
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া এ ধরনের অর্থনৈতিক অবরোধকে সামাল দিতে রাশিয়া সুইফটের বিকল্প তৈরীর কিছুটা চেষ্টা করেছে। যেমন রাশিয়া এসপিএফএস নামক সুইফেট বিকল্প সিস্টেম তৈরী করেছে। যদিও এখনও তা খুব বেশি অগ্রগতি লাভ করতে পারনি। এজন্য মার্কিনী সম্রাজ্যবাদের ক্ষপ্পর থেকে বাচতে হলে সুইফটের বিকল্প হিসেবে বিশ্বজুড়ে ব্যাংকগুলোর কার্যকরী নেটওয়ার্ক সিস্টেম তৈরী করতে হবে, যার মাধ্যমে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ভয় এড়িয়ে সহজে লেনদেন করা যাবে।
আবার মার্কিনীদের ক্ষপ্পর থেকে বাচতে তাদের সম্রাজ্যবাদকে দুর্বল করার কথা ভাবছে অনেকে। এজন্য তাদে বাকি অংশ পড়ুন...
কিয়ামতের দিন কী কারণে আদম সন্তানের অবস্থা অসহায় বকরীর ন্যায় হবে
১লা সফর, ১৪৪২ হিজরী (ইয়াওমুস সাবত)
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يُـجَاءُ بِابْنِ اٰدَمَ يَـوْمَ الْقِيَامَةِ كَأَنَّهٗ بَذَجٌ فَـيُـوْقَفُ بَـيْـنَ يَدَيِ اللّٰهِ فَـيَـقُوْلُ اللّٰهُ لَهٗ أَعْطَيْـتُكَ وَخَوَّلْتُكَ وَأَنْـعَمْتُ عَلَيْكَ فَمَا صَنَـعْتَ فَـيَـقُوْلُ رَبِّ جَـمَـعْتُهٗ وَثَـمَّرْتُهٗ فَـتَـرَكْتُهٗ أَكْثَـرَ مَا كَانَ فَارْجِعْنِـيْ اٰتِكَ بِهٖ كُلِّهٖ فَـيَـقُوْلُ لَهٗ أَرِنِيْ مَا قَدَّمْتَ فَـيَـقُوْلُ رَبِّ جَـمَعْتُهٗ وَثَـمَّرْتُهٗ فَـتَـرَكْتُهٗ أَكْثَـرَ مَا كَانَ فَارْجِعْنِـيْ آتِك বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে দুনিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের সুপার পাউয়ার বলে দাবী করে। সে চায়, সবাই তাকে শীর্ষ মোড়ল মেনে তার পলিসি মেনে চলুক। কিন্তু কেউ তার পলিসির বিরুদ্ধে গেলে সে ক্ষেপে যায় এবং নানান প্যাচে ফেলে তার পলিসি মানতে বাধ্য করে। মার্কিনীদের দেয়া রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক কিংবা সাংস্কৃতিক যে কোন পলিসি না মানলেই সে ঐ দেশটির উপর চাপ তৈরী করে। এজন্য সহসাই কোন দেশ মার্কিনীদের পলিসির বিরুদ্ধে যেতে চায় না। কারণ গেলেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীদের হাতে থাকা বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে তাকে ঘায়েল করবে। মার্কিনীদের এ সমস্ত অস্ত্রের মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...












