মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছেন, আছমা বিনতে মারওয়ান ছিলো এক অভিশপ্ত, কুখ্যাত, ঔদ্ধত্যপরায়ণা ও বিদ্বেষপরায়ণা কাফির মহিলা।
وَكَانَتْ تَعِيْبُ الْاِسْلَامَ وَتُؤْذِىْ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘এই অভিশপ্ত মহিলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে কটাক্ষ করত এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দিত, উনার মানহানি করতো।’ না‘ঊযুবিল্লাহ!
হযরত উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু নামে একজন অন্ধ ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উক্ত কাফির মহিলাক বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত তাবুক প্রান্তর এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি উপত্যকার নাম ‘আক্বাবা’। এই উপত্যকার উচ্চভূমির পথ ছিলো কঠিন ও দুর্গম, যা ‘আক্বাবা’ নামে পরিচিত। অপরদিকে, তার নিম্নভূমি ছিলো সমতল, সহজ ও সুগম- যেটি ‘বাতনুল ওয়াদী’ নামে পরিচিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত তাবুক জিহাদ মুবারক থেকে ফেরার পথে কিছু অভিশপ্ত মুনাফিক্ব উনার বিরুদ্ধে এক জঘন্য ষড়যন্ত্র করে। এক বর্ণনা মতে-
اَجْـمَعُوْا اَنْ يَّـقْتُـلُوْهُ
‘তারা সম্মলিতভাবে একমত হয় যে, নূর বাকি অংশ পড়ুন...
রাম গোপালের নির্মম পরিণতি:
১৯৩৬ খৃষ্টাব্দের ঘটনা। পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হলো। খবরে বলা হয়েছে, পল্লোল জেলাধীন গোভ গাঁয়ের পশু হাসপাতালের এক ইনচার্জ ডাক্তার রাম গোপাল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে তার গাধার নাম রেখেছে। নাঊযুবিল্লাহ! সংবাদ ছাপামাত্র মুসলমানরা ক্ষোভে উত্তেজনায় ফেটে পড়লেন। ইংরেজরা মুসলমানদের এই চাপে প্রভাবশালী অপরাধীর বিচার করার পরিবর্তে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নার নাবিন্দ জেলাকে ঘেরাও করে কেল্লায় রুপান্তরিত করলো।
রাম গোপালের গোস্তাখি বরদ বাকি অংশ পড়ুন...
উবাই ইবনে খলফ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তার বিদ্বেষের মাত্রা কতটুকু ছিলো তা অনুভব করা যায় নিন্মোক্ত ঘটনা থেকে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারককালে সে উনাকে দেখা মাত্রই গর্বভরে বলতো, আমার কাছে ‘আওদ’ নামক একটি ঘোড়া রয়েছে। তাকে আমি প্রতিদিন তিন সা তথা সাড়ে সাত কিলোগ্রাম খাবার খাওয়াচ্ছি। সেই ঘোড়ার পিঠে বসেই একদিন আমি আপনাকে শহীদ করবো। নাঊযুবিল্লাহ! জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ব্যক্তিত্ব সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অনেক সময় বলতেন, তিন কারণে মানুষ ধ্বংস হয়- (ক) অহংকার, (খ) লোভ এবং (গ) হিংসা। নাউযুবিল্লাহ!
তিনি বলেন, (ক) অহংকারের কারণে মানুষের দ্বীনি অনুভূতি বিনষ্ট হয়, এ কারণেই ইবলিস অভিশপ্ত হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
(খ) লোভ হচ্ছে নফসের দুশমন। যে কারণে ইবলিস পবিত্র জান্নাত থেকে বঞ্চিত হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
(গ) আর হিংসা পাপীদের গোয়েন্দা, এ কারণেই কাবিল সে হযরত হাবিল আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করেছে। বাকি অংশ পড়ুন...
যারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননা করে, কটুক্তি করে তারা কাফির ও মুরতাদ। এই শ্রেণীর লোকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক ফয়সালা মুবারক দিয়েছেন-
مَّلْعُونِينَ ۖ أَيْنَمَا ثُقِفُوا أُخِذُوا وَقُتِّلُوا تَقْتِيلًا ﴿٦١﴾ سُنَّةَ اللَّـهِ فِي الَّذِينَ خَلَوْا مِن قَبْلُ ۖ وَلَن تَجِدَ لِسُنَّةِ اللَّـهِ تَبْدِيلًا ﴿٦٢﴾
অর্থ: “অভিশপ্ত অবস্থায় তাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে, ধরা হবে এবং কতল করা হবে। যারা পূর্বে অতীত হয়ে গেছে, তাদের ব্যাপারে এটাই ছিলো মহান আল্লাহ পাক উনার রীতি। আপনি আল্লাহ পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَجْعَلُوا دُعَاءَ الرَّسُولِ بَيْنَكُمْ كَدُعَاءِ بَعْضِكُمْ بَعْضًا
অর্থ : “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করো, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সেভাবে সম্বোধন কর না। ” (পবিত্র সূরা নূর শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৩)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ-উনার ব্যাখ্যায় তাফসীরে জালালাইন শরীফের ৩০২ পৃষ্ঠার ১০ নম্বর হাশিয়ায় উল্লেখ আছে-
لا تجعلوا دعاء الرسول بينكم اى نداؤه بمعنى لا تنادوه باسمه فتقولوا يا محمد صلى الله عليه وسلم ولا بكنيته فتقولوا يا ابا القاسم بل نادوه وخاطبوه بالتعظيم والتكريم والتوقير بان تقولوا ي বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ থেকে মুখ ঢেকে পর্দা করা ফরয হওয়ার দলীল :
لَعَنَ اللَّهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারাও মহিলাদের চেহারাসহ সমস্ত শরীর পর্দায় আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া ফরয প্রমাণিত
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَقْرَبُوا الزِّنَا إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً وَّسَاءَ سَبِيلًا
অর্থ: তোমরা (ব্যভিচার তো করবেই না, এমনকি) ব্যভিচারের ধারে কাছেও যাবেনা। নিশ্চয়ই ইহা পাপ কাজ এবং নিকৃষ্ট পন্থা। (পবিত্র সূরা ইসরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৩২)
মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে-
عَنْ حَضْرَت أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ বাকি অংশ পড়ুন...
আবূ আমির আল ফাসিক্ব ছিলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ‘আউস’ গোত্রের সাবেক নেতা এবং খাযরাজ গোত্রেও তার প্রভাব ছিলো। এক বর্ণনা মতে, সে ছিলো মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলুলের মামা। সে হুনাইনের জিহাদ মুবারক শেষে সব দিক থেকে ব্যর্থ ও নিরাশ হয়ে ৮ম হিজরী শরীফ উনার শেষ দিকে শাম (সিরিয়া) অভিমুখে পাড়ি জমায়। সেখানে গিয়ে সে ‘নাছারা’ হয়ে যায় এবং রোমের শাসককে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ আক্রমণের জন্য প্ররোচনা দিতে থাকে। এই উদ্দেশ্যে সে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানরত মুনাফিক্বদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগায বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ব্যক্তিত্ব সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অনেক সময় বলতেন, তিন কারণে মানুষ ধ্বংস হয়- (ক) অহংকার, (খ) লোভ এবং (গ) হিংসা। নাউযুবিল্লাহ!
তিনি বলেন, (ক) অহংকারের কারণে মানুষের দ্বীনি অনুভূতি বিনষ্ট হয়, এ কারণেই ইবলিস অভিশপ্ত হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
(খ) লোভ হচ্ছে নফসের দুশমন। যে কারণে ইবলিস পবিত্র জান্নাত থেকে বঞ্চিত হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
(গ) আর হিংসা পাপীদের গোয়েন্দা, এ কারণেই কাবিল সে হযরত হাবিল আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করেছে। বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
অন্তর্র্বতী সরকার ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপন চুক্তিতে সই করায় ‘হেফাজতে ইসলাম’ তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) সংগঠনটির এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
এছাড়াও বিবৃতিতে অবিলম্বে চুক্তি বাতিল না করলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারিদিয়ে বলা হয়, মার্কিন স্বার্থে তাঁবেদার জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। এটা এ দেশের ওলামায়ে কেরামের নীতিগত সিদ্ধান্ত।
বিবৃতিতে তারা বলেন, দেশের ওলামায়ে কেরাম ও ইসলামী দলগুলোর টানা প্রতিবাদ-বিক্ষোভ ও উদ্বেগ সত্তে¦ও অন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইট থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের (নিবন্ধন স্থগিত) জন্য বরাদ্দকৃত ‘নৌকা’ প্রতীক সরিয়ে ফেলা হয়েছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত দলটির নামের পাশে নৌকা প্রতীক দেখা গেলেও আজ গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সকালে ওয়েবসাইটে আর এটি দেখা যায়নি।
ইসি সচিবালয়ের সিস্টেম ম্যানেজার রফিকুল হক গণমাধ্যমকে জানান, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে নৌকা প্রতীকটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ’
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া একটি পোস্টে ইসির সমালোচনা করে বলেন, ‘অভিশপ্ত ‘‘নৌকা’’ মার্কাটাকে আপনার বাকি অংশ পড়ুন...












