হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক হচ্ছেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ করে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ
অর্থ : মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাক্বীক্বীভাবে অর্জন করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাইয়্যিনাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০৮)
নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
নারিকেল দ্বীপে পর্যটকের চাপ বেড়েছে। কক্সবাজার শহর থেকে প্রতিদিন ছয়টি জাহাজে প্রায় দুই হাজার পর্যটক দ্বীপটিতে যাচ্ছেন। মৌসুমের শুরুতে দৈনিক যেতেন ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩৫০ জন।
জাহাজ মালিকরা জানিয়েছেন, পর্যটকের চাপে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সব জাহাজের টিকিট আগাম বিক্রি হয়ে গেছে।
জাহাজ মালিকদের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন অন্তত তিন হাজার পর্যটক নারিকেল দ্বীপে যেতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তবে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দৈনিক দুই হাজারের বেশি পর্যটক বহনের অনুমতি নেই। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
وَلَوْ اَنَّ عَبْدًا عَبَدَ اللهَ وَصَدَّقَهٗ فِـىْ كُلِّ شَىْءٍ وَّلَـمْ يَشْهَدْ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمْ يَنْتَفِعْ بِشَىْءٍ وَّكَانَ كَافِرًا
অর্থ: “যদি কোনো ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত-বন্দেগী করে এবং উনার যাবতীয় বিষয়সমূহ বিশ্বাস করে, তারপরেও সে এক যাররা পরিমাণ ফায়দা লাভ করতে পারবে না এবং নিঃসন্দেহে সে কাফির; যদি সে সাক্ষ্য না দেয়,
اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
(২৪৫)
وَالسَّابِقُونَ الْأَوَّلُونَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنْصَارِ وَالَّذِينَ اتَّبَعُوهُمْ بِإِحْسَانٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي تَحْتَهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ذَلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ.
অর্থাৎ, যাঁরা সর্বপ্রথম মুহাজিরীন (হিজরতকারী) ও আনছার (হিজরতকারী উনাদেরকে সাহায্যকারী) হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে অগ্রগামী এবং পরবর্তীতে উত্তমভাবে উনাদেরকে যাঁরা (ইমাম, মুজতাহিদ, উলামা-আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহিম) অনুসরণ করেছেন; মহান আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
যারা সম্মানিত তরীক্বা মশক্ব করেন বা সম্মানিত ইলমে তাছাওউফ চর্চা করেন উনাদের স্বীয় হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন ওযীফা দেয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে সব তরীক্বাতেই পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার ওযীফা দেয়া হয়। এটা বিভিন্ন তরীক্বাভেদে ১০০/২০০/৫০০/১০০০ বার এমনকি অনেক তরীক্বায় দিনে দশ হাজার বার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করারও ওযীফা রয়েছে।
পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সিলসিলাভুক্ত যারা রয়েছেন উনাদেরকে মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ফজর ১০০ বার এবং বাদ ইশা ১০০ বার মোট দ বাকি অংশ পড়ুন...
তাকলীদ তথা অনুসরণ উনার প্রকারভেদ:
তাক্বলীদ তথা অনুসরণ সাধারণত: দুই প্রকার। যথা-
১. التقليد الشرعى আত-তাক্বলীদুশ্ শারয়ী তথা শরীয়ত সমর্থিত অনুসরণ:
পবিত্র কুরআন মাজীদ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমাউল উম্মাহ ও পবিত্র ছহীহ ক্বিয়াস উনাদের দলীল-আদিল্লাহ মুতাবিক ইসলামী শরীয়ত উনার যাবতীয় হুকুম-আহকাম মেনে চলাকে ‘আত-তাকলীদুশ শারয়ী তথা শরীয়ত সমর্থিত অনুসরণ’ বলে। উনাকে ‘তাকলীদুল ইসলাম’, ‘তাকলীদুদ্ দ্বীন’ ও ‘তাকলীদুদ্ দালায়িল আরবায়াহ’ অর্থাৎ দ্বীন ইসলাম উনার চারখানা দলীল উনাদের অনুসরণও বলা হয়ে থাকে।
২. التقليد غير الشرعى আত-তাকলীদু গাইরুশ্ শ বাকি অংশ পড়ুন...
সাতৈর শাহী মসজিদ শত শত বছর ধরে ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে অবস্থিত। এটি প্রায় ৭০০ বছর আগের নাসিরুদ্দীন মাহমুদ শাহের আমলে নির্মিত।
বর্গাকার এই মসজিদটি বাইরের দিক থেকে ১৭ দশমিক ৮ মিটার এবং ভেতরের দিক থেকে ১৩ দশমিক ৮ মিটার।
স্থানীয় তথ্যসূত্রে, ভূমি থেকে মসজিদটির মেঝে প্রায় শুন্য দশমিক ৭৬ মিটার উঁচু ছিলো, বর্তমানে এটি শুন্য দশমিক ৬ মিটার উঁচু। মোট ৯টি কন্দ আকৃতির গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির ভেতরে পাথরের তৈরি চারটি স্তম্ভ, দেয়ালে ও দেয়ালের গা সংলগ্ন মোট ১২টি পিলার রয়েছে। বাকি অংশ পড়ুন...
বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












