রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১১৮নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন- হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুসলমান ছাড়া বিধর বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে নিজেকে চিনেছে সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে চিনেছে। নিজেকে সে তখনই চিনবে যখন নিজের মা সম্পর্কে জানবে। আর নিজের মা সম্পর্কে তার তখনই জানা পূর্ণ হবে যখন সে মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মরুভূমির দেশ লিবিয়ায় তেলের অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে আবিষ্কৃত হয় বিশাল পানিধার, কিন্তু তা সত্ত্বেও শেষ রক্ষা হয়নি
উত্তর আফ্রিকায় অবস্থিত একটি দেশ লিবিয়া। দেশটির বেশির ভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে রুক্ষ ও শুষ্ক সাহারা মরুভূমি। এর উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পূর্বে মিশর, দক্ষিণ-পূর্বে সুদান, দক্ষিণে চাদ ও নাইজার এবং পশ্চিমে আলজেরিয়া ও তিউনিশিয়া।
আনুমানিক ৯০ শতাংশ মরুভূমি দিয়ে ঘেরা লিবিয়া এতটাই শুষ্ক যে, এর সীমানা দিয়ে কোনও স্থায়ী নদী প্রবাহিত হয় না। সামান্য বৃষ্টির পানি দিয়ে সারা বছরের পানির চাহিদা পরিপূর্ণ করা অসম্ভব। সেচের কাজও দূরস্থান। ব বাকি অংশ পড়ুন...
এখনো স্পষ্ট মনে আছে। আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করার কয়েকদিন পর থেকেই আমার দাদা আমাকে প্রায়ই বিভিন্ন উপদেশ দিয়ে বলতো- দুষ্ট ছেলেদের থেকে দূরে থাকবে। দাদার এ কথা শুনে চিন্তা করতাম- দুষ্ট ছেলে কাকে বলে? এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে দাদা উত্তর দিলেন- যারা স্কুল ফাঁকি দেয়, মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ও অশোভন ভাষায় কথা বলে। ছোট বেলায় দুষ্ট ছেলেদের কাছ থেকে কতটুকু দূরে ছিলাম জানি না, তবে এখন খুব ভালোভাবেই বুঝি- দুষ্ট ছেলেদের পরিচয় জানার কারণেই আজ আমি অনেক ভালো আছি।
মূল প্রসঙ্গে আসি...। দাদা ইন্তেকাল করার পর নিয়মিত পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বেমেছাল মুহব্বত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
নিকৃষ্ট আবূ জাহল যেভাবে মারা যায়:
অন্য বর্ণনায় রয়েছে, হযরত মু‘আয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, ‘আমি যখন আবূ জাহলকে চিনে নিলাম, সাথে সাথে তাকে উদ্দেশ্য করে রওয়ানা করলাম। মুশরিকরা তার নিরাপত্তার জন্য চারপাশ থেকে ঘিরে রেখেছে। তারপরও আমি অতি দ্রুত গতিতে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়লাম এবং আমি আমার তরবারী দিয়ে তাকে অত্যন্ত কঠিনভাবে আঘাত করলাম। আমার এক আঘাতে তার পায়ের গোছা শরীর থেকে আলাদা হয়ে সে মাটিতে থুবড়ে পড়লো।
আমার ভাই হযরত মু‘আওয়িয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও আমার ন্যায় অতি দ্রুত গতিতে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে অত্যন্ত কঠিন বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই অনেক কিছু মনে করেন তবে দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে করণীয় কার্যক্রমের মধ্যে প্রথম কাজ ছিলো তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা অথবা জিহাদে সার্বিক সহযোগিতা করা তা অস্ত্র দিয়ে হোক অথবা আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে হোক। দ্বিতীয় কাজ হলো কাফেরদের অর্থাৎ ইহুদীদের বিরুদ্ধে বদদোয়া করা; আর হামাস ও মুসলমানদের পক্ষে দোয়া করা। যা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ মুতাবেক মুসলমানদের সাধারণভাবে সুন্নত আর খাছভাবে ফরজ।
এছাড়া ইহুদীদের সমস্ত পণ্যদ্রব্য পরিহার করা। তাই অনেকে ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের আহ্বান করেছেন। এরকম সকল সিদ্ধান্তই সঠিক। বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ সম্মানিত ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা সম্মানিত ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বে বাকি অংশ পড়ুন...
‘ইবনে হিশাম, আর রওদ্বুল উন্ফ, আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্, আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্, আল ইকতিফা, উয়ূনুল আছার, ইমতাউল আসমা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ, তারীখুল খমীস, শারহুয যারক্বানী, তাফসীরে ইবনে আব্বাস, জালালাইন, কাশ্শাফ, বায়যাবী, নাসাফী, দুররে মানছূর ইত্যাদি তাফসীরগ্রন্থসহ’ আরো অন্যান্য অনেক কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, ‘একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জাদ্দ ইবনে ক্বাইসকে বলেন, ‘এই বছর কি বানূ আছফার অর্থাৎ রোম বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদের জন্য বের হবে না?’ এ কথা শুনে জাদ্দ ইবন ক বাকি অংশ পড়ুন...
‘মরুভূমির চিতা’ ফখরুদ্দীন পাশা। তিনি ছিলেন উসমানীয় খিলাফতের সেই সাহসী জেনারেল, যিনি আরব বিশ্বাসঘাতক, ব্রিটেন এবং তার মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে টানা ৭২ দিন একাই লড়াই করেছিলেন। পরবর্তীতে উনার বীরত্ব ও সাহসিকতায় প্রভাবিত হয়ে উনাকে ‘টাইগার অব দ্যা ডেজার্ট’ তথা ‘মরুভূমির চিতা’ আখ্যা দেয়া হয়। ইতিহাস উনাকে ‘মুহাফিযে মদীনা’- ‘মদীনার রক্ষক’ নামে স্মরণ করে।
তিনি উসমানী খিলাফতের একজন সাহসী জেনারেল ছিলেন। তবে যে বিষয়টি উনার ব্যক্তিত্বকে বিখ্যাত করেছিলো তা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় রাজারবাগ পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল মুবারক ও ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৮ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তালিমী মজলিশে ছাত্ররা ঠিকমতো না থাকলে তাদেরকে বহিষ্কার করে দেয়া উচিত। এখনতো বাহিরেও পড়াশ বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়ারমুক জিহাদের প্রান্তর। বিজয়ীর বেশে মুসলমানগণ। কাফেরদের কচুকাটা করে বিজয়ের উচ্ছ্বাস মুসলমানদের মাঝে। কিন্তু এরই মাঝে জিহাদের প্রান্তরে মারাত্মকভাবে আহত মুসলমানগণ পানির জন্য পিপাসার্ত। মুজাহিদগণ আহত মুসলিমদের মাঝে পানি বিতরণ করছেন। আহতদের অনেকেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু তিনি পানি নিয়ে এগুচ্ছিলেন আহতদের উদ্দেশ্যে। কিছুদূর এগিয়ে দেখতে পেলেন আহত হযরত হারিছ ইবনে হিশাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে। যখন উনাকে পানি দেওয়া হলো, হযরত ইকরামা রদ বাকি অংশ পড়ুন...












