(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও, এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীনসহ চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদও নাই, যিনি এমন কথা বলেছেন যে, “সারা বিশ্বে একই সাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে”। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
হযরত আ’মাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত মুসলিম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমি হযরত মাসরুক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সঙ্গে হযরত ইয়াসার ইবনে নুমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ঘরে ছিলাম, তিনি উনার ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলেন, অতঃপর বললেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ.
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের নিকট জানের চেয়ে অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
আর কুফরীকে এত খারাপ জানতে হবে যে, একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করলে সে মারা যাবে, আগুন তাকে জ্বালিয়ে দিবে, সে কষ্ট পাবে, এটা সে পছন্দ করে না। এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীকে। এখন যদি সেটাই হয়ে থাকে, কুফরীকে অপছন্দ করতে হবে, তাহলে কি করে সে বেপর্দা হবে, সে কি করে ছবি তুলবে, টিভি চ্যানেল সে কি করে দেখবে, সে কি করে গান-বাজনা শুনবে, কি করে সে খেলাধূলা করবে, কি করে সে মূর্তি বানাবে, যদি সত্যিই সে কুফরীকে অপছন্দ করে।
এখন একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে, এটাকে সে যত বেশি অপছন্দ করে, এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীর মধ্যে পতিত হওয়ার ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুতরাং মাস শুরু করার কয়েকদিন পর আবার তারিখ পরিবর্তন করা সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়, বরং হারাম ও কুফরী। এছাড়াও ১৪২৫ হিজরীতে উম্মুল কুরা ক্যালেন্ডারে পহেলা যিলহজ্জ শরীফ ছিলো ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার, ১২ জানুয়ারী। কিন্তু হঠাৎ করেই সউদী জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট জানুয়ারীর ১৪ তারিখে অর্থাৎ মাস শুরু হওয়ার কয়েকদিন পর পবিত্র যিলহজ্জ মাস উনার তারিখ এগিয়ে নিয়ে আসে। নাঊযুবিল্লাহ!
বাস্তবে ২০০৮ সালের ১১ জানুয়ারী, ইয়াওমুছ ছুলাছা বা মঙ্গলবার সউদী আরবের পবিত্র মক্কা শরীফ উনার আকাশে চাঁদ দেখা গিয়েছিলো এবং সে অনুযায়ী ১ বাকি অংশ পড়ুন...
১. ‘উম্মাহ্ যখন ইয়াযীদের ন্যায় শাসকের কবলে পড়েছে তখন দ্বীন ইসলাম তিনি বিদায় গ্রহণ করেছেন!’- মাওসূ‘আতু কালামাতিল্ ইমাম আল্-হুসাইন, পৃষ্ঠা ২৮৪
২. ‘অবশ্যই আমি বিছালী শান মুবারককে সৌভাগ্য এবং যালেমদের সাথে বেঁচে থাকাকে দুর্ভাগ্য ব্যতীত অন্য কিছু মনে করি না।’- বিহারুল আনওয়ার, ৪৪তম খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮১
৩. ‘তোমরা কি দেখতে পাচ্ছ না যে, সত্যের ভিত্তিতে কাজ করা হয় না এবং বাতিল থেকে বিরত থাকা হচ্ছে না? অতএব, (এহেন পরিস্থিতিতে) যথার্থভাবেই মু’মিনের উচিত তার মহান রব উনার সাথে সাক্ষাতের জন্য আগ্রহী হওয়া।’- মানাক্বিব : ইবনে শাহ আশূব, ৪র্থ খন্ড, পৃষ্ঠ বাকি অংশ পড়ুন...
সমাগত ঐতিহ্যবাহী ঐতিহাসিক স্মরণীয় বরণীয় বেমেছাল আজিমুশ শান রহমতপূর্ণ, খাজিনাপূর্ণ, খাজিনায়ে আলা সাইয়্যিদুশ শুহাদা, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, নকশায়ে হাবীবী, ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার মুবারক সর্বোচ্চ সম্মানিত বিলাদত শরীফ ৫ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সেদিন পবিত্র মদনিা শরীফসহ পুরো কায়িনাত জুড়ে বহে খুশির বন্যা। সুদীর্ঘ জ্ঞান-গরিমা পূর্ণ আজিমুশ শান ইমামতের তখত অলঙ্কৃত করে আপোষহীন সুমহান মহামতি ইসলামী অনিবার্ণ সূর্য, মাওলায়ে উম্মতে হাবীবী, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম তিনি প্রায় ৫৭ বছর বয়স মুব বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুল মুহাদ্দিছীন, ইমামুল মুফাসসিরীন সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনার থেকে মুবারক হাদীছ শরীফ বর্ণিত, চতুর্থ হিজরী ৫ই শা’বান শরীফ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করলেন। সেই আযীমুশ শান নূরানী পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার সম্মানার্থে পুরো কায়িনাত জুড়ে খুশির ফল্গুধারা প্রবাহিত হচ্ছে। সাত আসমান যমীন, কুরশী, লৌহ, কলম, জান্নাতসহ সর্বত্রই খুশির সমীরণে বেষ্টিত। মহান খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং এই মুবারক খুশি উপলক্ষে উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক বাকি অংশ পড়ুন...












