পবিত্র যাকাত প্রদানের খাত আটটি। এর মধ্যে উত্তম হচ্ছে তিনটি খাতে পবিত্র যাকাত দেয়া। যথা: ১. গরিব আত্মীয়-স্বজন ২. গরিব প্রতিবেশী ৩. গরিব ত্বলিবুল ইলম। তবে গরিব ত্বলিবুল ইলম উনাদেরকে পবিত্র যাকাত দেয়া লক্ষ-কোটি গুণ ফযীলতের কারণ। কোনো ত্বলিবুল ইলম উনাকে পবিত্র যাকাত দিতে হবে, তা পবিত্র যাকাত প্রদানকারী সকলেরই জানা ফরয এর অন্তর্ভুক্ত। প্রকৃত ত্বলিবুল ইলম উনার মূল বৈশিষ্ট্য হলো: ১. যাঁরা খালিছ আল্লাহওয়ালা হওয়ার জন্য ইলম অর্জনে রত ২. মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
نقلا عن ابی بکرا لبلخی رح- اگردوا مثانہ تک پھنونچ جائے تب بھی امام اعظم رحمۃ اللہ علیہ اور امام محمد رحمۃ اللہ علیہ کے نزدیک مفسد صوم نھیں- امام ابو یوسف جو مثانہ میں پھونچ جائے کو مفسد قرار دیتے ھیں- وہ بھی اس بناء پر کہ ان کو یہ معلوم ھوا کہ مثانہ اور معدہ کے درمیان منفذ ھے- جس سے دوا معدہ میں پھونچ جاتی ھے- نھیں فرماتے- اسی لئے صاحب ھدایہ نے اس اختلاف کے متعلق فرمایا ھے-
হযরত আবূ বকর বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি হতে বর্ণিত- যদি ওষুধ مثانہ (মুত্রথলী) পর্যন্ত পৌঁছে যায়- তবেও ইমাম আযম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি ও ইমাম মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে রোযা ভঙ্গ হবেনা। আর ইমাম আবূ ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে মুত্রথলীতে পৌঁছলে রোযা ভঙ্গ হবে বাকি অংশ পড়ুন...
তারাবীহ নামায বিশ রাকাআত পড়ার দলীল
(গতকালের পর)
মূলত এ পবিত্র হাদীছ শরীফ হচ্ছে তাহাজ্জুদ নামাযের বর্ণনা, তারাবীহ নামাযের বর্ণনা নয়। কারণ তারাবীহ নামায শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার জন্যই নির্দিষ্ট। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ ব্যতীত অন্যান্য মাসে তারাবীহ নামায নেই। আর তাহাজ্জুদের নামায সারা বছরই পড়তে হয়।
অতএব, “তারাবীহ নামায বিশ রাকাআত”- এ ব্যাপারে বহু ছহীহ পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে।
যেমন এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عن حضرت ابن عباس رضى الله تعالى عنه ان النبى صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة سوى الوتر.
বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্মানিত নাম মুবারক:
ইমাম হযরত আবু আবদিল্লাহ মুহম্মদ ইবনে ইদরীছ আশ-শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি নামেই বেশী পরিচিত। উনাকে ‘শায়খুল ইসলাম’ হিসাবেও সম্বোধন করা হয় এবং তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রধান চারটি মাযহাব উনার একটি শাফিয়ী মাযহাব উনার প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ছিলেন ইমাম মালিক ইবনে আনাস রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অন্যতম সেরা ছাত্র এবং তিনি নাজারাহ উনার গভর্ণর হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
পবিত্র বিলাদত শরীফ:
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ১৫০ হিজরী সনে ... অ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত রোযাদারকে ইফতার করানোর ফযীলত
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত-
عَنْ حَضْرَتْ سَلْمَانَ الْفَارِسِيَّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ خَطَبَنَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي اٰخِرِ يَوْمٍ مِنْ شَعْبَانَ فَقَالَ يا اَيُّهَا النَّاسُ قَدْ اَظَلَّكُمْ شَهْرٌ عَظِيمٌ شَهْرٌ مُبَارَكٌ شَهْرٌ فِيْهِ لَيْلَةٌ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ جَعَلَ اللهُ صِيَامَه فَرِيضَةً وَقِيَامَ لَيْلِه تَطَوُّعًا مَنْ تَقَرَّبَ فِيْهِ بِـخَصْلَةٍ مِنَ الْـخَيْرِ كَانَ كَمَنْ اَدّى فَرِيْضَةً فِيْمَا سِوَاهُ وَمَنْ اَدّى فَرِيْضَةً فِيْهِ كَانَ كَمَنْ اَدّى سَبْعِيْنَ فَرِيْضَةً فِيْمَا سِوَاهُ وَهُوَ شَهْرُ الصَّبْرِ وَالصَّبْرُ ثَوَابُه الْـجَنَّةُ، وَشَهْرُ الْمُوَاسَاةِ وَشَهْرٌ يُزَادُ فِي رِ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ.
অর্থ : নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের নিকট জানের চেয়ে অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্না বাকি অংশ পড়ুন...
ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথে ইফতার করা খাছ সুন্নত। বিপরীতে ইয়াহূদী ও খ্রিষ্টানরা দেরীতে ইফতার করে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা সাব্যস্ত হয়েছে যে, ইয়াহূদীগণ ছলাতুল মাগরিবকে ঘন হয়ে তারকারাজি প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত বিলম্বিত করে।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَزَالُ أُمَّتِي عَلَى الْفِطْرَةِ مَا لَـمْ يُؤَخِّرُوا الْمَغْرِبَ حَتَّى تَشْتَبِكَ النُّجُوْمُ.
অর্থ : হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হ বাকি অংশ পড়ুন...












