কুফরী আমলের পরিণতি হলো, হাশর-নশর কাফির-মুশরিকদের সাথে হবে
দলীল
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ مَنْ مَّرَّ بِـبِلَادِ الْاَعَاجِمِ فَصَنَعَ نَـيْـرُوْزَهُمْ وَمِهِرْجَانَـهُمْ وَتَشَبَّهَ بِـهِمْ حَتّٰـى يَـمُوْتَ وَهُوَ كَذٰلِكَ حُشِرَ مَعَهُمْ يَـوْمَ الْقِيَامَةِ
“হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে বা যারা অনারবদের (কাফির-মুশরিকদের) ভূখ- দিয়ে অতিক্রম করে তাদের নওরোয ও মেহেরজান পালন করবে, (পূজা করবে) এবং তাদের সাথে সামঞ্জস্য-সাদৃশ্যতা অবলম্বন করবে, এমনকি এই অবস্থায় সে মারা যাবে; বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল আউলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদানগণের মর্যাদা:
শায়েখ আবুল কাসেম ওমর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, যদি কোন ব্যক্তি আপনাকে মুহব্বতের সাথে স্মরণ করে, কিন্তু আপনার মুরীদ হওয়ার সৌভাগ্য না হয় কিংবা আপনার থেকে খিলাফতের খেরকা (জামা) না পায়, সে কি আপনার সহানুভূতি তথা ফায়েজ-তাওয়াজ্জুহ লাভকারী লোকদের অন্তর্ভুক্ত হবে?
সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘যে ব্যক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الْكَافِرِيْنَ كَانُوْا لَكُمْ عَدُوًّا مُّبِيْنًا
অর্থ: হে ঈমানদাররা! নিশ্চয়ই কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০১)
বাকি অংশ পড়ুন...
(১৭) একদিন হযরত হাতেম আছেম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উনার শায়েখ হযরত শাক্বীক বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “আপনি কতদিন ধরে আমার এখানে আছেন”? তিনি উত্তর দিলেন, “৩৩ বৎসর”। হযরত শাক্বীক বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন, “এত বৎসরে আপনি আমার থেকে কতটুকু শিক্ষা লাভ করেছেন”? তিনি বললেন, “এই ৩৩ বৎসরে আমি মাত্র ৮টি মাসয়ালা শিখেছি”।
হযরত শাক্বীক বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আফসুস করে বললেন, “আফসুস, এত বৎসরে আপনি মাত্র ৮টি মাসয়ালা শিখলেন। ” হযরত হাতেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “জী হুযূর! সত্যিই আমি মাত্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি অপ্রয়োজনে চলাচল নিষেধ করে দিলেন। পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে পরবর্তীতে বলা হয়েছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের থেকে একজন করে সাথে নিয়ে যেতেন। তাতে বুঝা যাচ্ছে, চলাচল করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়নি। তবে যেটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে সেটা হচ্ছে, অপ্রয়োজনীয় চলাচল করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন বিদায় নিলেন, তারপর দুইজন হযরত উম্মুল মু’মিনীন বাকি অংশ পড়ুন...
‘মূর্তি পূজারীদের সাথে এক সাথে থেকো না’
১ম দলীল
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ سَـمُرَةَ بْنِ جُنْدُبٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا تُسَاكِـنُوا الْمُشْرِكِـيْـنَ وَلَا تُـجَامِعُوْهُمْ فَمَنْ سَاكَـنَـهُمْ اَوْ جَامَعَهُمْ فَـهُوَ مِثْـلُهُمْ
“হযরত সামুরাহ্ ইবনে জুনদুব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
অর্থ: তোমাদের মুখ থেকে সাধারণত যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে। তেমনিভাবে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলো না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনোই কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা নাহল শরীফ: আয়াত শরীফ ১১৬)
মূলত যারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল করবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার নির্দেশ স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلَائِكَتَه يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ ۚ يَا اَيُّهَا الَّذِينَ امَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে পবিত্র ছলাত বা পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করেন। হে ঈমানদার বাকি অংশ পড়ুন...
নক্শবন্দিয়া ত্বরীক্বার বিশিষ্ট বুযূর্গ হযরত খাজা উবাইদুল্লাহ আহ্রার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিশিষ্ট খলীফা, অসংখ্য কিতাব রচয়িতা, ফার্সী কবি হযরত নূরুদ্দীন আব্দুর রহমান ইবনে আহমদ জামি খোরাসানী রহমতুল্লাহি আলাইহি অনেকবার পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করেন। ৮৭৭ হিজরীতেও পবিত্র হজ্জে গমন করেন। যথা নিয়মে হজ্জের যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদন করেন। পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থানকালে তিনি ফার্সী ভাষায় একখানা না’ত শরীফ রচনা করেন। যা পবিত্র রওযা শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে সরাস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَاٰمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللهِ وَمَنْ يَّتَّخِذِ الشَّيْطَانَ وَلِيًّا مِّنْ دُوْنِ اللهِ فَقَدْ خَسِرَ خُسْرَانًا مُّبِيْنًا
অর্থ: (ইবলিস শয়তানের অঙ্গীকার) আর আমি তাদের (মানুষদের) মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টিকৃত আকৃতি পরিবর্তন বা বিকৃত করার আদেশ করবো। (মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন এ ব্যাপারে) যারা মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে, তারা প্রকাশ্য ক্ষতিগ্রস্তের অন্তর্ভুক্ত। ” (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ: ১১৯)
দাড়ি মু-ন করা আকৃতি-বিকৃতি করার নামান্তর। যা সম্মানিত শরীয়তে হারাম।
বাকি অংশ পড়ুন...












