ইতিহাস অতীত ঘটনাবলীর উজ্জ্বল প্রতীক। ইতিহাসকে অতীতের দর্পণ বলা হয়ে থাকে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম আরবের বুকে তাশরীফ নেয়ার পূর্বে বিশ্বের কোন জাতিই ধারাবাহিকভাবে ইতিহাস সংকলন করেনি। মুসলমানগণই সর্বপ্রথম ইতিহাস রচনার সূচনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ নিয়ে চর্চা করার সময়ই মূলত ইতিহাস নিয়ে আগ্রহ বৃদ্ধি পায় মুসলমানগণের।
লৌকিক উপাদান, প্রাক ইসলামী আরবের ইতিহাস, পবিত্র কুরআন শরীফে বর্ণিত বিভিন্ন জাতির ইতিবৃত্ত, নূরে মুহাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষের ইতিহাসের শক্তিশালী নাম সুলতান আলাউদ্দিন খিলজি। যাঁকে ভারতবর্ষেও অন্যতম শক্তিশালী শাসক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি যুদ্ধ বিজেতা ও প্রশাসক হিসেবে সুলতানি আমলে অসাধারণ সাফল্যের পরিচয় দিয়েছিলেন। অর্থনৈতিক সংস্কারের দিক থেকে বিচার করলে দেখা যায় যে তিনি ছিলেন মধ্যযুগের ভারতের প্রথম মুসলিম শাসক, যিনি ১. জমি জরিপ করেছিলেন, ২. জায়গির দান বা ভূমিদান প্রথার বিলুপ্তি ঘটিয়েছিলেন, ৩. সমন্বিত রাজস্ব ধার্য করেছিলেন এবং ৪. বাজারদর নিয়ন্ত্রণ নীতি প্রবর্তন করেছিলেন।
সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির অর্থনৈতিক সংস্কার তার শাসনব্যবস্ বাকি অংশ পড়ুন...
আমিরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি ২৭ হিজরীতে কাতিবে ওহী সাইয়্যিদুনা হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার তত্ত্বাবধানে এবং বিশিষ্ট সেনাপতি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কাইস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মাধ্যমে সুবিশাল নৌবাহিনী গঠন করার পর মুসলমানরা যখন নৌশক্তিতে বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধ এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেন, তখন সাগরবক্ষে প্রবল প্রতাপ ও প্রতিপত্তির সাথে একের পর এক বিজয়াভিযান পরিচালনা করতে লাগলেন। তামাম দুনিয়ার সাগর মহাসাগরে মুসলিম রণতরী দৃশ্যমান হতে থাকলো। পরবর্তীতে উমাইয়া এবং আব্বাস বাকি অংশ পড়ুন...
১৭৯৮ খৃ:র ৯ সেপ্টেম্বর উসমানীয় সাম্রাজ্য যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং ২১ অক্টোবর আল-আজহার থেকে ফরাসিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হয়। পরেরদিন সকালে পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য দিওয়ান নেপোলিয়নের সাথে সাক্ষাত করে। নেপোলিয়ন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানে রাজি হয় এবং শাইখদেরকে বিদ্রোহীদের সাথে আলোচনা করতে বলে। আলোচনার কথা উঠে আসার ফলে বিদ্রোহীরা ফরাসিদেরকে দুর্বল হয়ে পড়েছে ভেবে তা প্রত্যাখ্যান করে। এরপর নেপোলিয়ন কায়রো দুর্গ থেকে আল-আজহার পর্যন্ত শহরে আগুন লাগিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেয়। এই বিদ্রোহের সময় দুই থেকে তিনশত ফরাসি সৈনিক মারা যায়। এছাড়া বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ৫৫ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং আমলে ছলেহ করে; মহান আল্লাহ পাক এই মর্মে ওয়াদা মুবারক দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদের জমিনের খিলাফত প্রদান করবেন। যেমন তিনি খিলাফত প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদত করবে, আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা অস্ বাকি অংশ পড়ুন...
পারস্যের নাহাওয়ান্দ্র প্রদেশের গভর্নর হরমুযান মুসলমানদের কট্টর দুশমন ছিলো। সে মুসলমানদের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয় এবং বন্দি হয়। কারাবন্দী হবার পর সে ভেবেছিলো এবার আর তার রেহাই নেই। মুসলমানরা হয় তাকে দাস হিসেবে বিক্রি করে দিবে নচেৎ মৃত্যুদ- দিবে। কারণ তার অতীত কার্যকলাপ দ্বারা সে মুসলমানদের সাথে নিজের সম্পর্ক খুবই খারাপ করে ফেলেছিলো।
কিন্তু তাকে এই দুই শাস্তির কোনোটাই দেওয়া হলো না। তাকে কিছু অর্থের বিনিময়ে মুক্তি দেয়া হলো। হরমুযান নিজের রাজধানীতে ফিরে এলো, তৎক্ষণাত আরো দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে বিদ্রোহী তৎপরতা শুরু করলো এবং এক বি বাকি অংশ পড়ুন...
সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের কিছু গাদ্দার মুসলিম রাষ্ট্র পরগাছা সন্ত্রাসী ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়ে মুনাফিকী করেছে। ফলশ্রুতিতে মজলুম ফিলিস্তিনিরা তাদের ধিক্কার দিয়েছে। কিন্তু তাদের সেই ধিক্কার সমাবেশে উল্লাসের সাথে তুর্কি পতাকা ওড়াতে দেখা গেছে। কিন্তু এর কারণ কি?
ঐতিহাসিকভাবেই উসমানীয় সালতানাতের যুগটি ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি স্বর্ণযুগ ছিলো। উসমানীয় সুলতানরা পবিত্র মক্কা শরীফ এবং পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের পরেই গুরুত্বারোপ করতেন বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ এবং ফিলিস্তিনিদের নিয়ে। ফিলিস্তিনের পবিত্র ভূমি নিয়ে।
উসমান বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মহাসম্মানিত আনুষ্ঠানিক সূচনাপর্ব থেকেই জাকজমকের সাথে পালিত হয়ে আসছে। যার দলীল ইতিহাসের বাকে বাকে বিদ্যমান। প্রবন্ধটির মাধ্যমে আমরা সেই স্বর্ণালী ইতিহাসই জানবো-
* আল্লামা হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন- পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনারা পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ খুবই আগ্রহ, উৎসাহ ও আনন্দের সহিত এ দিবস মুবারক উদযাপন করতেন। (মাওরিদ আর রাওয়ী ফি মাওলিদ আন নাবী, পৃষ্ঠা-২৯)
* হযরত ইবনে যাওজী রহমতুল্লাহি বাকি অংশ পড়ুন...












