ইমাম হওয়ার জন্য অনেক শর্ত-শারায়িত উল্লেখ রয়েছে। তবে যেসব শর্ত না হলে কারো জন্য মসজিদের ইমাম হওয়া কিংবা ইমাম নিয়োগ দেয়া উচিত নয় তা হচ্ছে- (১) ক্বিরায়াত বিশুদ্ধ হওয়া, (২) ইমাম হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় মাসয়ালা-মাসায়িল জানা এবং ক্বলবী ইলম তথা ইলমে তাছাওউফ অর্জনের উদ্দেশ্যে কোশেশে নিয়োজিত থাকা, (৩) সম্মানিত সুন্নত উনার পাবন্দ হওয়া, (৪) ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ তরক না করা, (৫) বেপর্দা না হওয়া, (৬) হালাল-হারাম তমিজকারী হওয়া, (৭) আক্বীদা আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআত উনাদের অনুযায়ী হওয়া ইত্যাদি।
-মুফতী সাইয়্যিদ শুয়াইব আহমদ।
বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই দাবি করে থাকে, সউদী আরবে যদি হারাম টিভি থাকে, তবে অন্যস্থানে রাখতে সমস্যা কোথায়? নাউযুবিল্লাহ!
এর উত্তরে বলতে হয়, সউদী আরব পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল নয়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ। পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুসারে ছবি বা টিভি হারাম, তাই সউদী আরব কি করলো তা মুসলমানদের দেখার দরকার নাই।
তারপরও যে সকল মূর্খ এ ধরনের কথা বলে, তাদের সউদীতে টিভি প্রবেশের ইতিহাস জেনে রাখা প্রয়োজন। আসুন ইতিহাস পড়ে নেই-
সউদী আরবের ওহাবী কথিত বাদশাহ ফয়সাল (শাসনকাল: ১৯৬৪-১৯৭৫) সর্বপ্রথম ১৯৬৫ সালে দেশটিতে হার বাকি অংশ পড়ুন...
রাজাকার আর নাস্তিকদের মধ্যে একটি গভীর মিল রয়েছে। হা হলো, এরা এদের অপকর্ম ঢাকতে তাদের খোলসটি বিক্রি করে দেয়। যেমন রাজাকাররা ১৯৭১-এ তাদের খুন-সম্ভ্রমহরণ এবং লুন্ঠনের অপকর্ম ঢাকতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের বিক্রি করে। এদের বলা হয় ধর্মব্যবসায়ী, যারা সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব। অন্যদিকে নাস্তিকরা তাদের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকা- ঢাকতে তাদের স্বাধীনতার লেভেল বিক্রি করে বারংবার। প্রকৃতপক্ষে এরাই হচ্ছে স্বাধীনতা ব্যবসায়ী এরা জাতির নিকৃষ্টতম জীব।
-মুহম্মদ মাহফুজুর রহমান।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রথম সূরা মুবারক উনার নাম হচ্ছেন পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ। এই পবিত্র সূরা উনাকে বলা হয় ‘উম্মুল কুরআন’। নাযিল হওয়ার ধারাবাহিকতায় এ পবিত্র সূরা শরীফ পঞ্চম হলেও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রথমে অবস্থান হয় এই পবিত্র সূরা’ শরীফ উনার।
পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার গুরুত্ব অনুধাবন করা যায়, প্রত্যেক নামাযের প্রত্যেক রাকাতে এ পবিত্র সূরা শরীফ পাঠ করার বাধ্যবাধকতা দেখে। একজন মানুষ দৈনিক ৫ ওয়াক্ত ফরয নামাযের ১৭ রাকাতে ১৭বার, ৩ রাকাত ওয়াজিব নামাযে ৩বার এবং ১২ রাকাত সুন্নতে মুয়াকাদ্দাহ নামাযে ১২বার, এই বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার অগণিত ঘোষণার আলোকে হযরত ছাহবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা প্রত্যেকে আলাদাভাবে, পারিবারিকভাবে কিংবা জামাতবদ্ধ হয়ে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করতেন। যার অসংখ্য অগণিত দলীল মওজুদ রয়েছে।
এ অবস্থায় রসূল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইশকে উজ্জীবিত হয়ে ছয়শ চার হিজরী অর্থাৎ ১২০৭ ঈসায়ীতে ইরাকের মুসুল শহরের আরবাল নামক স্থানের তৎকালীন পরহেযগার, মুত্তাক্বী, আল্লাহওয়ালা বাদশাহ মালিক মুজাফফার আবু সাঈদ বিন জয়নুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
অসংখ্য বিশুদ্ধ ও মশহুর হাদীছ শরীফ উনার মাঝে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন- لَا عَدْوٰى
‘ছোঁয়াচে বলতে কোন রোগ নেই।’
কিন্তু এই আখেরী যামানায় এসে আজ দেখতে হচ্ছে- বিশ্বের কথিত ডাক্তার-বিজ্ঞানীরা আজ করোনা ভাইরাস নামক গজবকে ছোঁয়াচে বলছে। আর এদের সাথে তাল মিলিয়ে সাধারণ মানুষও এসবে বিশ্বাস করছে। এর চেয়েও আশ্চর্যজনক সত্য হলো- অনেক বড় বড় ডিগ্রীধারী মাওলানা-মুফতীরা আজ করোনা গজবকে ‘ছোঁয়াচে’ বলছে, মানুষকে মসজিদে যেতে বাধা দিচ্ছে, জামায়াতের কাতারের ফাঁক ফাঁক করে দাঁড়াতে বল বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানীং বাংলাদেশের মত ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশেও ইসলামবিদ্বেষীরা প্রকাশ্যে মহড়া দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও তারা শিক্ষক সেজে ঢুকে পড়েছে। তারা সুযোগ বুঝে পর্দানশীন শিক্ষার্থী, ছাত্রীদেরকে তারা নানাভাবে তিরস্কার করছে। নাঊযুবিল্লাহ এমনকি পর্দার রক্ষার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। নাঊযুবিল্লাহ!
দেশের সকল মুসলমানদেরকে এসকল ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামবিদ্বেীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদী হতে হবে। এদেরকে চিহ্নিত করেউপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। অবস্থা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় এদেরকে দেশান্তরী বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান যুগে বিশ্বের কথিত কিছু মুসলিম নেতার গৎবাঁধা মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘মদীনা সনদ’। ‘মদীনা সনদ’ অনুসারে দেশ পরিচালিত হবে, এই স্লোগানের মাধ্যমে সরকার প্রমাণ করতে চায় যে, তাদের নিকট দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানরা নিরাপদ। যেহেতু রমাদ্বান শরীফ আসলেই দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়, কুরবানী আসলেই চামড়ার দাম অস্বাভাবিক কমিয়ে দেয়া হয়, সেহেতু নিজের ধার্মিকতা প্রমাণে তার অতি-আগ্রহ লক্ষণীয়।
বিপথগামী মুসলিম নেতাদের দ্বারা ‘মদীনা সনদ’ এর দোহাই দেয়ার সূত্রপাত হয়েছিল দেশভাগের সময়, দেওবন্দের আহমক নাদানীর দ বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানীং বাংলাদেশের মত ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশেও ইসলামবিদ্বেষীরা প্রকাশ্যে মহড়া দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও তারা শিক্ষক সেজে ঢুকে পড়েছে। তারা সুযোগ বুঝে পর্দানশীন শিক্ষার্থী, ছাত্রীদেরকে তারা নানাভাবে তিরস্কার করছে। নাঊযুবিল্লাহ এমনকি পর্দার রক্ষার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। নাঊযুবিল্লাহ!
দেশের সকল মুসলমানদেরকে এসকল ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামবিদ্বেীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদী হতে হবে। এদেরকে চিহ্নিত করেউপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। অবস্থা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় এদেরকে দেশান্তরী ক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী যে সকল পাঠ্যবই প্রণীত হয়েছে, সেখানে পড়ানো হচ্ছে এমন কিছু বিতর্কিত বিষয় পড়ানো হচ্ছে যেগুলো কোনোভাবেই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ওই সকল পাঠবইয়ের গল্প, কবিতা, রচনাগুলো মুসলমানদের ঈমান ও মুসলমানিত্বকেই বিনষ্ট করে দিচ্ছে।
পাঠ্যবইগুলোর অর্ন্তভুক্ত রচনা, কবিতা ও গল্পের সর্বাধিক সংখ্যক লেখকই হচ্ছে অমুসলিম বিধর্মী। বহু সংখ্যক মুসলিম সাহিত্যিক, লেখক, কবি থাকার পরও তাদেরকে পাশ কাটিয়ে অমুসলিমদের লেখনীগুলোকে সিলেবাসভুক্ত করাকে মেনে নেয়ার মতো গ্রহণযোগ্য কোনো যুক্তি আছে কি? শুধু অমুসলিম লেখকই নয়, যে সক বাকি অংশ পড়ুন...












