ইদানীং বাংলাদেশের মত ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশেও ইসলামবিদ্বেষীরা প্রকাশ্যে মহড়া দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও তারা শিক্ষক সেজে ঢুকে পড়েছে। তারা সুযোগ বুঝে পর্দানশীন শিক্ষার্থী, ছাত্রীদেরকে তারা নানাভাবে তিরস্কার করছে। নাঊযুবিল্লাহ এমনকি পর্দার রক্ষার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। নাঊযুবিল্লাহ!
দেশের সকল মুসলমানদেরকে এসকল ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামবিদ্বেীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদী হতে হবে। এদেরকে চিহ্নিত করেউপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। অবস্থা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় এদেরকে দেশান্তরী বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান যুগে বিশ্বের কথিত কিছু মুসলিম নেতার গৎবাঁধা মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘মদীনা সনদ’। ‘মদীনা সনদ’ অনুসারে দেশ পরিচালিত হবে, এই স্লোগানের মাধ্যমে সরকার প্রমাণ করতে চায় যে, তাদের নিকট দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানরা নিরাপদ। যেহেতু রমাদ্বান শরীফ আসলেই দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়, কুরবানী আসলেই চামড়ার দাম অস্বাভাবিক কমিয়ে দেয়া হয়, সেহেতু নিজের ধার্মিকতা প্রমাণে তার অতি-আগ্রহ লক্ষণীয়।
বিপথগামী মুসলিম নেতাদের দ্বারা ‘মদীনা সনদ’ এর দোহাই দেয়ার সূত্রপাত হয়েছিল দেশভাগের সময়, দেওবন্দের আহমক নাদানীর দ বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানীং বাংলাদেশের মত ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশেও ইসলামবিদ্বেষীরা প্রকাশ্যে মহড়া দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও তারা শিক্ষক সেজে ঢুকে পড়েছে। তারা সুযোগ বুঝে পর্দানশীন শিক্ষার্থী, ছাত্রীদেরকে তারা নানাভাবে তিরস্কার করছে। নাঊযুবিল্লাহ এমনকি পর্দার রক্ষার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। নাঊযুবিল্লাহ!
দেশের সকল মুসলমানদেরকে এসকল ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামবিদ্বেীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদী হতে হবে। এদেরকে চিহ্নিত করেউপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। অবস্থা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় এদেরকে দেশান্তরী ক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী যে সকল পাঠ্যবই প্রণীত হয়েছে, সেখানে পড়ানো হচ্ছে এমন কিছু বিতর্কিত বিষয় পড়ানো হচ্ছে যেগুলো কোনোভাবেই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ওই সকল পাঠবইয়ের গল্প, কবিতা, রচনাগুলো মুসলমানদের ঈমান ও মুসলমানিত্বকেই বিনষ্ট করে দিচ্ছে।
পাঠ্যবইগুলোর অর্ন্তভুক্ত রচনা, কবিতা ও গল্পের সর্বাধিক সংখ্যক লেখকই হচ্ছে অমুসলিম বিধর্মী। বহু সংখ্যক মুসলিম সাহিত্যিক, লেখক, কবি থাকার পরও তাদেরকে পাশ কাটিয়ে অমুসলিমদের লেখনীগুলোকে সিলেবাসভুক্ত করাকে মেনে নেয়ার মতো গ্রহণযোগ্য কোনো যুক্তি আছে কি? শুধু অমুসলিম লেখকই নয়, যে সক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করে বান্দা-বান্দীকে দোয়া শিক্ষা দেন, ইয়া আল্লাহ পাক, আমাদেরকে দুনিয়া এবং আখিরাত উভয় জাহানে কল্যাণ দান করুন এবং জাহান্নামের আযাব থেকে পানাহ দান করুন।
আপনারা সবাই এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার সাথে একমত আছেন তো? যদি থাকেন তাহলে সত্যের সাথে মিথ্যার এবং মিথ্যার সাথে সত্যের মিশ্রণ ত্যাগ করুন। মহান আল্লাহ পাক তিনি নিষেধ করেছেন, “তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না। ” এবং আমার পবিত্র আয়াত শরীফসমূহকে অল্প মূল্যে বিক্রয় করো না।
অর্থাৎ সামান্য দুনিয়া বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আকাশ পৃথিবী ও এতদ্বয়ের মধ্যে যা আছে, তা আমি ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। ” (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সমস্ত প্রকার খেলাধুলাই হারাম। ” (মুস্তাদারেকে হাকিম শরীফ) অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত, সর্বপ্রকার খেলাধুলাকেই হারাম ঘোষণা করেছেন।
এ দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। আর রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে সম্মানিত ‘ইসলাম’ উনাকেই গ্রহণ ক বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই দাবি করে, পহেলা বৈশাখ নাকি বাঙালী সংস্কৃতি। যারা এ ধরনের দাবি করে আসলে তারা সংষ্কৃতি আর ক্রেজের মধ্যে তফাৎ বুঝে না। পহেলা বৈশাখ একটি ‘ক্রেজ’ কিন্তু কখনই সংস্কৃতি নয়। আসলে এতদিন ‘পহেলা বৈশাখ’ নামক ক্রেজকে বাঙালী সংস্কৃতি হিসেবেই খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। পুরো বিষয়টি বুঝতে প্রয়োজন হচ্ছে সংস্কৃতি কাকে বলে, আর ক্রেজ কাকে বলে তা বোঝা।
সংস্কৃতি কাকে বলে-
কোন স্থানের মানুষের আচার-ব্যবহার, জীবিকার উপায়, সামাজিক সম্পর্ক, ধর্মীয় রীতি-নীতি, শিক্ষা-দীক্ষা ইত্যাদির মাধ্যমে যে অভিব্যক্তি প্রকাশ করা হয়, তাই সংস্কৃতি।
অর্থাৎ বা বাকি অংশ পড়ুন...
আমি ক্রীতদাস। ত্রীতদাসের যেমন নিজের ইচ্ছা বলে কিছু নাই, অধিকাংশ মানুষের বেলা তাই। সাধারণ ক্রীতদাসের সাথে মানুষের একটু পার্থক্য আছে। ক্রীতদাসের মালিক তার ভরণ-পোষণ করে থাকে এবং ক্রীতদাস তার মালিকের হুকুমের গোলাম হয়ে থাকে। আর আমরা যারা নফসের গোলাম তাদের বিষয়টি ভিন্ন। খাওয়ান-পরান এক মালিক আর গোলামী করি অন্য মালিকের (নফস)। ক্রীতদাস কেন বিদ্রোহ করে না, পালিয়ে মুক্ত হয় না, জানেন? শুধু সাহসের অভাবে। হুকুমের গোলামী করতে করতে নিজস্ব কোনো চিন্তা ভাবনা থাকে না। হুকুম পেলেই তুষ্ট সে। হুকুম না পেলে ক্রীতদাস মনে করে তার মালিক তার উপর নাখোশ বাকি অংশ পড়ুন...
কামাল শিকদার ৬ বছর আগে যখন ইন্তেকাল করে মামদুহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম পবিত্র খানক্বাহ শরীফে বলেছেন, “আল্লাহপাক ওনাকে ওলি আল্লাহ হিসেবে কবুল করেছেন, মামদুহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলইহিস সালাম বলেছিলেন উনাকে রহমতুল্লাহ আলাইহি বলতে হবে।”
হাদীছ শরীফে আছে, যারা আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনার মুহব্বতে ইন্তেকাল করবে উনাদের কবর হবে ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের জিয়ারতগাহ। ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নিয়মিত জিয়ারত করবেন। উনার কবর হচ্ছে ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের জিয়ারত গাহ। এটা ৬ বছর আগের ঘটনা।
৬ বছর পর আমরা একটু বাকি অংশ পড়ুন...
ডাইরেক্টর সাহেব একটি আদেশ জারি করেছেন, যা ‘অতীব জরুরী’ উল্লেখ করে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান বরাবর তামিল করার আদেশ দিয়েছেন। আপনি ‘অতীব জরুরী’ উল্লেখ করে জাতীয় সংগীত গাইতে সবাইকে নির্দেশ দিয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে গান বাজনা করা ও শোনা সম্পূর্ণরূপে হারাম। আপনি কখনও কি খেয়াল করেছেন মেয়েদের পর্দা করার ব্যাপারে অধিদপ্তর কতটা বেখেয়াল।
প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি আমার নছীহত- একটু ভেবে দেখবেন। মৃত্যুর পরে উদাসীনতার পরিণাম কি হতে পারে? যদি মনে করেন মৃত্যুর পর কিছুই হবে না, তাহলে বলার কিছুই নেই বাকি অংশ পড়ুন...












