বর্তমানে বিশ্বের মোড়ল সাজার চেষ্টা করছে ব্রিটিশরা। বিশ্বের কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে এরা মানবতার ফেরিওয়ালা সাজার ভান দেখায়। এরা নাকি আবার বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাস মোকাবেলায়ও কাজ করছে। ইতিহাসের আলোকে বিশ্লেষণ করলে ব্রিটিশদের এসব কর্মকান্ডগুলো কুমিরের কান্নার মতো। কারণ এই ব্রিটিশরা আজকের ব্রিটেন সাজিয়েছেই বিশ্বব্যাপী লুটতরাজ এবং গণহত্যার মাধ্যমে। দেশের পর দেশে অবৈধ ঘাটি গেড়ে স্থানীয়দের উপর গণহত্যা চালিয়ে ওইসব দেশের সম্পদ জাহাজভর্তি করে ব্রিটেনে পাচার করেছে। আজকের পর্বে ব্রিটিশদের সেই লুটতরাজ সম্পর্কেই কিছু তথ্য জানবো আমরা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বলেছেন, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যদি সম্মানিত যাকাত উনার ব্যাপারে কঠোর সিদ্ধান্ত না নিতেন তাহলে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম দুনিয়ার যমীনে টিকে থাকতেন না। হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনিও হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার অনুসরণে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাকাত ব্যবস্থা কায়েম করলেন। হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত উনার মাঝামাঝি সময়ে মুসলমানদের আর্থিক অবস্থা এমন উন্নত হলো যে, হযরত আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু- যিনি একসময় অনেক সহ বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান বাস করি। আমরা সুখে থাকি ও ভালো ভাবে জীবন যাপন করি এটা কাফির মুশরিকসহ কোন দেশই চায় না। এজন্য তারা বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের বংশ বৃদ্ধি, আমাদের সুস্থতা, আমাদের সচ্ছলতা কোনাটাই কিন্তু বহির্বিশ্বের বরদাস্ত হয় না, তাই তারা আমাদেরকে পঙ্গু বানানোর জন্য খাদ্যে ক্যামিকেল, ফরমালিন, রাসায়নিক দ্রব্যসহ বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক পদার্থ দিয়ে দেশে ছড়িয়ে দিয়েছে। এরপরও তারা ক্ষান্ত হয় নি। এবার তারা ক্ষতিকর জিএম ফসল আমাদের দেশে ফলাতে চাচ্ছে। এতে যা হওয়ার তাই হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চন্দ্র ও সূর্যের ঘূর্ণন বা আবর্তনের সাথে রাত-দিনের বা তারিখের পরিবর্তনের বিষয়টি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যার কারণে চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী-প্রবর্তন করা হয়েছে হিজরী সন ও ক্যালেন্ডার। আর সূর্যের হিসাব অনুযায়ী প্রবর্তন করা হয়েছে শামসী সন ও ক্যালেন্ডার। এ দুটি সন ও ক্যালেন্ডারই মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত।
কাজেই, মুসলমানদের জন্য মুসলমানদের প্রবর্তিত সন ব্যতীত কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত কোনো সন ও ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা জায়িয নেই।
অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমাদের এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান বাকি অংশ পড়ুন...
গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তোলনের সময় গ্যাসের সঙ্গে উচ্চমাত্রার সিসাযুক্ত কনডেনসেট (গ্যাসের সহজাত ক্রুড অয়েল বা অপরিশোধিত তেল) বেরিয়ে আসে। রিগ মেশিনে গ্যাস ও কনডেনসেট আলাদা হয়ে যায়। পরে উত্তোলিত কনডেনসেট রিফাইনারিতে রিফাইনের জন্য পাঠানো হয়।
গ্যাসের এই উপজাত পরিশোধন করে অকটেন, পেট্রল, ডিজেল, জেট ফুয়েল ও কেরোসিন ইত্যাদি পেট্রোলিয়াম পণ্য উৎপাদন করা হয়।
সরকারী-বেসরকারী মিলিয়ে ১৪টি প্রতিষ্ঠান কনডেনসেট পরিশোধন করে পেট্রোল ও অকটেন তৈরি করছে। এর মধ্যে সরকারের চারটি পরিশোধন কেন্দ্র এসজিএফএল, বিজিএফসিএল, আরপিজিসিএল ও ইআরএল মিলি বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলারা বারবার ঘোষণা দিয়ে বেড়াচ্ছে- ‘যারা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধী তাদের সন্তান ও বংশধরদেরকে কোন সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে না।’
এ সকল আমলাদের নিকট প্রশ্ন হলো- তাহলে ১৯৭১ সালে যে উপজাতিরা তাদের নেতা ত্রিদিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলো তাদের বিচার হচ্ছে না কেন? সরকার কি করে উপজাতিদের জন্য সরকারী নানা সুবিধা রেখে এসব রাজাকারদেরকে হৃষ্ট-পুষ্ট হওয়ার ব্যবস্থা করে রেখেছে?
সরকার সত্যিই যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেই থাকে- তাহলে কেন স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিদের সকল সরকারী সুযোগ- বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “দাইয়ুছ পবিত্র জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করতে পারবে না।” যে ব্যক্তি নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থদের পর্দা করায় না- সে ব্যক্তিই দাইয়্যুছ। এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে বুঝা গেল যে, দাইয়ুছ কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না বরং তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। আর পর্দা করা প্রত্যেক মহিলাদের জন্য ফরযে আইন। কিন্তু কেউ যদি পর্দা না করে সে একটি ফরয তরক করলো এবং কবীরা গুনাহে গুনাহগার হলো। নাউযুবিল্লাহ।
পর্দা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
মাঝে মাঝেই আমাদের দেশের এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা বলে থাকে- সে প্রথমে মানুষ, এরপর বাঙালি, এরপর সে মুসলমান।’ শুধু কেবল এই একজন মন্ত্রীর কথা নয়, এ কথা এখন সারা বিশ্বের বহু মুসলিমরাই এরকম বলে থাকে। মূলত, এই তত্ত্বটি(!) তথাকথিত মানবতাবাদীদের জঘন্যতম একটি বুলি।
এই কথাটির মাঝে অনেকেই কোনো অস্বাভাবিকতা বা ভুল খুঁজে পায় না। কিন্তু পাঠক আপনি একটু গভীরভাবে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করুন। আপনি যদি ঈমান গ্রহণ না করেন, তাহলে আপনার মনুষ্যত্ব, আপনার বাঙালিত্বের কি কোন মূল্য আছে? এর উত্তর আপনি আপনাকে তথা আপনার মনকে জিজ্ঞেস না করে- আপনার আমার আমাদের সকল বাকি অংশ পড়ুন...
মোবাইলফোন এখন ছোট-বড়, ছেলে-মেয়ে সবাই ব্যবহার করে। মোবাইলফোনে ইন্টারনেটের ব্যবহারও সর্বত্র। ইন্টারনেটের এই অবাধ ব্যবহারে দেশের উঠতি বয়সের শিশু, কিশোর, যুবক থেকে শুরু করে সকলেই যে পর্নো দেখা, অশ্লীল ছবি-ভিডিও দেখাসহ নানা রকম বেহায়াপনায় যুক্ত হচ্ছে সেটা কারোই অজানা নয়। শুধু এসবই নয়, খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতি কিভাবে করা যায় এসবের সিনেমা নাটকও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তারা দেখে থাকে।
আর এসব কিছু দেখা থেকেই শুরু হয় নারীটিজিং, সম্ভ্রম হরণে, শ্লীলতাহানি। আবার খুন খারাবি, চুরি-ডাকাতির নাটক-সিনেমা দেখে শিশু-কিশোররা প্র্যাকটিক্যালি এসব অপর বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশে আসার পূর্বে ৯৯ ভাগ জমির মালিক ছিল মুসলমানগণ। মুসলমান উনাদের আরদালি ছিল সমস্ত বিধর্মীরা। বিধর্মীদের ইসলামী লিবাস ও ফার্সী ভাষা শিক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। যা পরিধান করে চাকরি-ব্যবসা বাণিজ্য করতে হত। ব্রিটিশরা যখন উপমহাদেশে মুসলিম শাসক ক্ষমতা ছিনিয়ে নিলো তখন এই আরদালিগুলোই মুসলমান উনাদের উপর চেপে বসল। ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নোওালিশ কর্তৃক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করে ৯৯ ভাগ জমির মালিক অভিজাত মুসলিম পরিবার উনাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে জমিগুলো হিন্দুদের দিয়ে দেয়া হল। এই যে কোটি কোটি হেক্টর অবৈধভাবে জমিগুলো বিধর্মীদ বাকি অংশ পড়ুন...
মাঝে মাঝে আমাদের এই বাংলাদেশে পবিত্র পর্দা-হিজাব উনাকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়ে থাকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক-শিক্ষিকা নামধারী কুলাঙ্গার। যা নিয়ে মাঝে মাঝেই ব্যাপক আলোচনা-সমালেচনা হয়।
মূলত পর্দা করা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ, এটা যখন কোনো সমাজে মেনে চলা হবে, সে সমাজে শান্তি থাকবে, সেখানে সম্ভ্রমহরণ, নারীটিজিং, লিভটুগেদার ইত্যাদি অনৈতিকতা থাকতে পারবে না। কিন্তু যারা মেয়েদের পর্দা থেকে দূরে থাকতে বলে, তারা আসলে চায় সমাজে ব্যাভিচারের মতো নষ্টামি বিস্তার লাভ করুক। (নাউযুবিল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
সউদী ওহাবী রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা যে ইহুদী, ইহুদীদের আজ্ঞাবহ ব্রিটিশ সরকার যে উক্ত রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় পূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো- এটা অধিকাংশ মুসলমানেরই জানা নেই। অথচ এ ব্যাপারে অবগত থাকা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্যই ফরয-ওয়াজিব।
৮১ বছর আগে ১৯৩২ সালে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকারের অনুচর ও সেবাদাস আবদুল আজিজ ইবনে সউদ ব্রিটেনের অনুমতি নিয়ে হিজাজের নাম পরিবর্তন করে নিজ বংশের নাম অনুযায়ী এই বিশাল আরব ভূখ-ের নাম রাখে সউদী আরব।
রক্তপাত, গণহত্যা ও প্রতারণার মাধ্যমে ইবনে সউদ দখল করেছিল হিজাজ। এই দেশই (ব বাকি অংশ পড়ুন...












