সরকারী আমলারা বারবার ঘোষণা দিয়ে বেড়াচ্ছে- ‘যারা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধী তাদের সন্তান ও বংশধরদেরকে কোন সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে না।’
এ সকল আমলাদের নিকট প্রশ্ন হলো- তাহলে ১৯৭১ সালে যে উপজাতিরা তাদের নেতা ত্রিদিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলো তাদের বিচার হচ্ছে না কেন? সরকার কি করে উপজাতিদের জন্য সরকারী নানা সুবিধা রেখে এসব রাজাকারদেরকে হৃষ্ট-পুষ্ট হওয়ার ব্যবস্থা করে রেখেছে?
সরকার সত্যিই যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেই থাকে- তাহলে কেন স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিদের সকল সরকারী সুযোগ- বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “দাইয়ুছ পবিত্র জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করতে পারবে না।” যে ব্যক্তি নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থদের পর্দা করায় না- সে ব্যক্তিই দাইয়্যুছ। এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে বুঝা গেল যে, দাইয়ুছ কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না বরং তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। আর পর্দা করা প্রত্যেক মহিলাদের জন্য ফরযে আইন। কিন্তু কেউ যদি পর্দা না করে সে একটি ফরয তরক করলো এবং কবীরা গুনাহে গুনাহগার হলো। নাউযুবিল্লাহ।
পর্দা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
মাঝে মাঝেই আমাদের দেশের এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা বলে থাকে- সে প্রথমে মানুষ, এরপর বাঙালি, এরপর সে মুসলমান।’ শুধু কেবল এই একজন মন্ত্রীর কথা নয়, এ কথা এখন সারা বিশ্বের বহু মুসলিমরাই এরকম বলে থাকে। মূলত, এই তত্ত্বটি(!) তথাকথিত মানবতাবাদীদের জঘন্যতম একটি বুলি।
এই কথাটির মাঝে অনেকেই কোনো অস্বাভাবিকতা বা ভুল খুঁজে পায় না। কিন্তু পাঠক আপনি একটু গভীরভাবে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করুন। আপনি যদি ঈমান গ্রহণ না করেন, তাহলে আপনার মনুষ্যত্ব, আপনার বাঙালিত্বের কি কোন মূল্য আছে? এর উত্তর আপনি আপনাকে তথা আপনার মনকে জিজ্ঞেস না করে- আপনার আমার আমাদের সকল বাকি অংশ পড়ুন...
মোবাইলফোন এখন ছোট-বড়, ছেলে-মেয়ে সবাই ব্যবহার করে। মোবাইলফোনে ইন্টারনেটের ব্যবহারও সর্বত্র। ইন্টারনেটের এই অবাধ ব্যবহারে দেশের উঠতি বয়সের শিশু, কিশোর, যুবক থেকে শুরু করে সকলেই যে পর্নো দেখা, অশ্লীল ছবি-ভিডিও দেখাসহ নানা রকম বেহায়াপনায় যুক্ত হচ্ছে সেটা কারোই অজানা নয়। শুধু এসবই নয়, খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতি কিভাবে করা যায় এসবের সিনেমা নাটকও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তারা দেখে থাকে।
আর এসব কিছু দেখা থেকেই শুরু হয় নারীটিজিং, সম্ভ্রম হরণে, শ্লীলতাহানি। আবার খুন খারাবি, চুরি-ডাকাতির নাটক-সিনেমা দেখে শিশু-কিশোররা প্র্যাকটিক্যালি এসব অপর বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশে আসার পূর্বে ৯৯ ভাগ জমির মালিক ছিল মুসলমানগণ। মুসলমান উনাদের আরদালি ছিল সমস্ত বিধর্মীরা। বিধর্মীদের ইসলামী লিবাস ও ফার্সী ভাষা শিক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। যা পরিধান করে চাকরি-ব্যবসা বাণিজ্য করতে হত। ব্রিটিশরা যখন উপমহাদেশে মুসলিম শাসক ক্ষমতা ছিনিয়ে নিলো তখন এই আরদালিগুলোই মুসলমান উনাদের উপর চেপে বসল। ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নোওালিশ কর্তৃক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করে ৯৯ ভাগ জমির মালিক অভিজাত মুসলিম পরিবার উনাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে জমিগুলো হিন্দুদের দিয়ে দেয়া হল। এই যে কোটি কোটি হেক্টর অবৈধভাবে জমিগুলো বিধর্মীদ বাকি অংশ পড়ুন...
মাঝে মাঝে আমাদের এই বাংলাদেশে পবিত্র পর্দা-হিজাব উনাকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়ে থাকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক-শিক্ষিকা নামধারী কুলাঙ্গার। যা নিয়ে মাঝে মাঝেই ব্যাপক আলোচনা-সমালেচনা হয়।
মূলত পর্দা করা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ, এটা যখন কোনো সমাজে মেনে চলা হবে, সে সমাজে শান্তি থাকবে, সেখানে সম্ভ্রমহরণ, নারীটিজিং, লিভটুগেদার ইত্যাদি অনৈতিকতা থাকতে পারবে না। কিন্তু যারা মেয়েদের পর্দা থেকে দূরে থাকতে বলে, তারা আসলে চায় সমাজে ব্যাভিচারের মতো নষ্টামি বিস্তার লাভ করুক। (নাউযুবিল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
সউদী ওহাবী রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা যে ইহুদী, ইহুদীদের আজ্ঞাবহ ব্রিটিশ সরকার যে উক্ত রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় পূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো- এটা অধিকাংশ মুসলমানেরই জানা নেই। অথচ এ ব্যাপারে অবগত থাকা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্যই ফরয-ওয়াজিব।
৮১ বছর আগে ১৯৩২ সালে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকারের অনুচর ও সেবাদাস আবদুল আজিজ ইবনে সউদ ব্রিটেনের অনুমতি নিয়ে হিজাজের নাম পরিবর্তন করে নিজ বংশের নাম অনুযায়ী এই বিশাল আরব ভূখ-ের নাম রাখে সউদী আরব।
রক্তপাত, গণহত্যা ও প্রতারণার মাধ্যমে ইবনে সউদ দখল করেছিল হিজাজ। এই দেশই (ব বাকি অংশ পড়ুন...
কে কত বেশি টাকা কামাই করতে পারলো, কত বড় বাড়ি বানাতে পারলো, বিতর্কে জয়ী হতে পারলো- এদেরকেই আমরা বেশি বুদ্ধিমান, জ্ঞানী বলে মনে করি। কিন্তু আসলে কে প্রকৃত বুদ্ধিমান- এ বিষয়ে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন - “যারা শয়তানী শক্তির পূজা-অর্চনা থেকে দূরে থাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকে রুজু হয়, তাদের জন্যে রয়েছে সুসংবাদ। অতএব, সুসংবাদ দিন আমার বান্দাদেরকে। যারা মনোযোগ সহকারে শুনে, অতঃপর যা উত্তম, তার অনুসরণ করে। তাদেরকেই মহান আল্লাহ তিনি পাক হক্ব মত ও পথ প্রদর্শন করেন এবং তারাই বুদ্ধিমান।” (পবিত্র সূরা জুম বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ জিএমও ক্রপ্স (জেনেটিক্যাল মডিফাইড খাদ্য শস্য) বাংলাদেশের মতো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশে কী করে অনুমোদিত হতে পারে, তা সত্যিই আশ্চর্যের বিষয়। আমাদের দেশে এই আত্মঘাতী বীজ বাণিজ্যিকিকরণের পেছনে কে বা কারা কাজ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করা ও খুঁজে বের করাও সময়ের দাবি। গোল্ডেন রাইস নিয়ে ইতোমধ্যে সচেতন মহল পত্র-পত্রিকায়, সোস্যাল নেটওয়ার্কে বেশ সমালোচনা করছেন। প্রশ্নের মুখে পড়ছেন সরকারের মন্ত্রীরা। কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়া বরপুত্ররা।
বিরি হচ্ছে ধান গবেষণার একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। বাকি অংশ পড়ুন...
সরকার বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে চাকুরিজীবীদের বোনাসসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকুরিজীবিরা যাতে উৎসবটি ভালভাবে উৎযাপন করতে পারে। বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ মুসলমান। সেই হিসেবে সরকারের বোনাসসহ যাবতীয় কার্যক্রম মুসলিমকেন্দ্রিক অর্থাৎ মুসলমানদের সাথে সংশ্লিষ্ট উৎসবকে কেন্দ্র করে হওয়া উচিত। লেখা বাহুল্য, মুসলমানদের সকল উৎসব-খুশি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উপলক্ষ করে অর্থাৎ যে উৎসবটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সবচে বাকি অংশ পড়ুন...
‘আজ নগদ কাল বাকি’ -এটা দোকানদারের ভাষা। কারণ দোকানদার জানে ‘কাল’ তথা আগামীকাল তো আর আসবে না, প্রতিদিনই ‘কাল’ আজ হয়ে যাবে। আমরা সবাই সহজে এ বিষয়টি ব্যবসা-বাণিজ্য, লেনদেনের ক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে বুঝলেও নিজের সাথে কিন্তু ঠিক এ বাক্যটির বিপরীত প্রতারণাটিই করে থাকি। যখন আমরা তওবা করতে চাই, কোনো গুনাহ থেকে বিরত থাকতে চাই, নতুন করে নেক কাজ করতে চাই, তখনই আমাদের ভিতর থেকে আওয়াজ আসে আজ এটা চলুক না, কাল থেকে তওবা হবে, নতুন করে সবকিছু শুরু হবে। কিন্তু এই কাল আর আসে না, বারবারই নিজের সাথে এভাবে আমাদের প্রতারণা চলতেই থাকে।
হে মুসলিম! এভাবে আর বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম, ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মশহুর একখানা মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ হচ্ছেন- ‘মুসলমানরা যতদিন মালিক উনাদের (মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের) গোলামী করেছে ততদিন মুসলমানরা পুরো পৃথিবীর মালিক ছিলো। কিন্তু যখন মুসলমানরা গোলামের (বিধর্মীদের) গোলামী করা শুরু করেছে তখন থেকে মুসলমানদের পতন শুরু হয়েছে’।’ মহাপবিত্র এই ক্বওল শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...












