যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
تَـعَاوَنُـوْا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّـقْوٰى ۖ وَلَا تَـعَاوَنُـوْا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّـقُوا اللهَ ۖ إِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ
অর্থ: “তোমরা নেকি এবং পরহেজগারির কাজে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো, পাপ এবং শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, নিশ্চয় মহান আল্লাহ পাক কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০ ২)
আলোচ্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি নেকি এবং পরহেজগারির কাজে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৯৮ ভাগই হচ্ছে মুসলমান। এ কারণে এদেশের সংবিধানে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে বহাল রাখা হয়েছে। সংখ্যালঘুরা সবমিলে রয়েছে মাত্র ১.৫ ভাগ। ওদের যে কোনো কল্পিত ধর্মীয় উৎসবের সময় দেখা যায় সরকার স¦য়ং পৃষ্ঠপোষকতা করে। ওদের ২৫শে ডিসেম্বর, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা ইত্যাদি উৎসবে টাকা পয়সা নিরাপত্তা সবই দিচ্ছে সরকার। আর মিডিয়াগুলো তো একেবারে কোমর বেঁধে নামে সে সমস্ত বিধর্মী বিজাতীয় উৎসবকে সার্বজনীন হিসেবে চালিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
কিন্তু যখনই মুসলমানদের প্রামাণ্য দ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানীতে সরকারের অসহযোগিতা ও অবহেলা বহুল সমালোচিত একটি বিষয়। কুরবানীদাতাদের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে সরকারের অবহেলা, অব্যবস্থাপনা ও পশু সঙ্কট সৃষ্টির সমালোচনা। মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ কুরবানীর হাটে কৃত্রিমভাবে পশু সঙ্কট ও আকাশচুম্বী দাম। অনেক মধ্যবিত্ত পরিবার পশুর উচ্চমূল্যের ফলে কুরবানী করতে কষ্ট হয়। কষ্ট করে অনেকে দিলেও কুরবানী করে কেউ তৃপ্ত হতে পারেনি; বরং মানুষ রীতিমত ক্ষুব্ধ। এসব কিছুর পেছনে একটিই কারণ- সরকারের উদাসীনতা, অবহেলা, অব্যবস্থাপনা ও কুরবানীবিদ্বেষীদের স্বাধীন স্বেচ্ছাচারিতার কুপ্রভাব।
পক্ বাকি অংশ পড়ুন...
১। ঢাকা শহরের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডসহ সারা দেশের মহল্লায় মহল্লায় পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট বসানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে মুসলমানরা সহজে, স্বল্প খরচে চাহিদা অনুযায়ী পবিত্র কুরবানীর পশু সংগ্রহ করতে পারে।
২। ঢাকা শহর থেকে দূরবর্তী স্থানে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট বসানোর জঘন্য সিদ্ধান্ত বাতিল ঘোষণা করতে হবে। কারণ পশুর হাট সরানো হলে কিংবা কোন হাট বন্ধ করে দিলে জনদুর্ভোগ আরো বহুগুণে বাড়বে। মানুষকে দূরদূরান্ত থেকে পশু কিনে আনতে হলে ক্রেতাদের, পথচারীদের ও গাড়ি চলাচলে বিঘœ ঘটবে।
৩। পশু যবাইয়ের স্থান নির্দ্দিষ্ট করা যাবে ন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকৃত হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি শুধু গরুই কুরবানী হয়ে থাকে প্রতিবছর। প্রশ্ন হলো, এত বিপুল পরিমাণ কুরবানীর জন্য যতবেশি আয়োজন, প্রস্তুতি ও সময় প্রয়োজন সেটা কি আমাদের দেশের গরু-ছাগল ব্যবসায়ী ও এর ক্রেতারা পেয়ে থাকেন? যারা গরু ব্যবসার সাথে জড়িত ও যারা প্রতিবছর গরু কুরবানী দিয়ে থাকেন, তারাই জানেন- তারা যে এর জন্য কতবেশি বিড়ম্বনা, হয়রানি ও চাপ সহ্য করে থাকেন।
এরই মধ্যে অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, সরকার এবার কুরবানীর গরু-ছাগল ইত্যাদি কেনাবেচার জন্য মাত্র ৩ দিন সময় বেঁধে দিয়েছে। শুধু এতটুকু নয়, বিভিন্ন ভুয়া অজুহাত তুলে কুরবানীর পশুর হা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ পৃথিবীর দ্বিতীয় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। এদেশের শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান হলেও এই জনগোষ্ঠী বিভিন্নভাবে স্বদেশী-বিদেশী মুশরিক, মজুসী, খ্রিস্টীয় চেলা-চামুন্ডাদের দ্বারা নিজ সমাজেই অবহেলিত, নির্যাতিত, নিপীড়িত। এই মুসলিম দেশে যখনই কোনো ইসলামী অনুষ্ঠান যেমন, পবিত্র ঈদুল ফিতর, পত্রি ঈদুল আযহা অর্থাৎ পবিত্র কুরবানীর ঈদ আসে, তখনই মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের নানামুখী ষড়ন্ত্র শুরু হয়ে যায়। সামনে পবিত্র কুরবানীর ঈদ। পবিত্র কুরবানীর ঈদে পশু কুরবানী নিয়ে কত কুফরীমূলক কার্যকলাপ কার্যক্রম ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। নাউযু বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশের মুসলমানরা বছরে একবার কুরবানী করবে- এর জন্য কুরবানীর পশুর হাট বসবে। আর এই পশুর হাটের জায়গা থেকে সরকার ভাড়া আদায় করে থাকে। ইজারা দিয়ে থাকে। অথচ সারাবছর এই জায়গাগুলো ফাঁকা পতিত পড়ে থাকে।
কিন্তু এ দেশেই আবার সংখ্যালঘু বিধর্মীরা বিভিন্ন মাঠ ও রাস্তা দখল করে প্রকাশ্যে পূজা করে থাকে বিনামূল্যে। তখন কেন সরকার ওইসব মাঠ ও জায়গাগুলোর জন্য কোন ভাড়া নেয় না? কেন ওইসব জায়গাগুলো ইজারা দেয় না?
এটা কি বৈষম্য নয়? এটাতো স্পষ্ট জুলুম, মুসলমানদের প্রতি প্রকাশ্য জুলুম। সরকারকে বলা হচ্ছে- হয় সরকার কোরবানীর হাটগুলোকে ফ্রী করে দিবে অথবা প্রত্য বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের চামড়া এবং চামড়াজাত সামগ্রী রপ্তানি করে বাংলাদেশ উল্øেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১২৩ কোটি ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যে রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১০৮ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। পোশাক শিল্পের পরই বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনে চামড়া শিল্পের অবস্থান। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে চামড়া শিল্পে রফতানি আয় হয়েছে রেকর্ড ১০১৯.৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বিশ্বের অনেক দেশে রয়েছে বাংলাদেশের চামড়া এবং চামড়াজাত পণ্যের বড় বাজার।
বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের চামড়া ও বাকি অংশ পড়ুন...
তাপপ্রবাহ বা দাবদাহ একটি আবহাওয়া সংক্রান্ত শব্দগুচ্ছ যা দ্বারা বায়ুর অতিরিক্ত উষ্ণ অবস্থা নির্দেশ করা হয়। যদি কোনো স্থানে বাতাসের তাপমাত্রা দীর্ঘ সময় অতি বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে আর্দ্রতা বেড়ে যায় তবে তাকে তাপদাহ বলা হয়।
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়ে থাকে, বহুলোকের মৃত্যু হতে পারে, খরা প্রবন এলাকায় দাবানলের ঝুঁকি বেড়ে যায়, বিদ্যুত বিচ্ছিন্নের ঘটনা ঘটে থাকে। তাপদাহকে চরম আবহাওয়াগত পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং মানব স্বাস্থ্যের উপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলে। কারণ তাপ ও সূর্যালোক মানবদেহের শীতলকারী তন্ত্রক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক সালিক-সালিকাই চায় রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাসিল করতে, কিন্ত সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরী, যা আমরা কখনোই চিন্তা-ফিকির করিনা। একটা বিষয় অত্যন্ত ফিকিরের, দুনিয়াবী কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যদি কোন ছাত্র তার শিক্ষকের মতের খিলাফ কোন কাজ করে বা এমন কোন কাজ করে যেটা শিক্ষকের অসন্তুষ্টির কারণ হয়। তাহলে দেখা যায় শিক্ষক ঐ ছাত্রের প্রতি তেমন কোন খেয়াল রাখেনা, তার কোন বিষয় ভ্রুক্ষেপ করেনা, কোন গুরুত্বই দেয়না । এখন চিন্তার বিষয় হচ্ছে, দুনিয়াবী একজন শিক্ষক যদি তার মতের খিলাফ হওয়ার কারণে এমনটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী পশুর অস্থায়ী হাটগুলো শহরের বাইরে নেয়া হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের আপত্তির কারণে নাকি ঢাকায় এবারে ভিন্ন ব্যবস্থা।
অথচ রাজধানী ঢাকার বাইরে গরুর হাট নিয়ে যাওয়ার কারণে মুসলমানদের পশু কিনতে ব্যাপক ঝামেলা পোহাতে হবে, বেড়ে যাবে খরচ, বিঘিœত হবে চাহিদা অনুযায়ী পশু সংগ্রহ। এছাড়া গরু হাট থেকে সংগ্রহে পরিবহন সমস্যা ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবে কঠিনভাবে।
হাট বন্ধ করার জন্য যে যুক্তি দেখানো হয়েছে- তা হলো যানজট ও নিরাপত্তাজনিত সমস্যা।
এখানে কথা হচ্ছে, যানজট সমস্যার কারণে যদি মুসলমানদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ نحرتُ هَهُنَا وَمِنى كُلُّهَا مَنْحَرٌ فَانْحَرُوا فِي رِحَالِكُمْ وَوَقَفْتُ هَهُنَا وعرفةُ كلُّها موقفٌ ووقفتُ هَهُنَا وجَمْعٌ كلُّها موقفٌ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি এখানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরবানী মুবারক করেছি। আর সম্মানিত ও পবিত্র মিনা উনার পুরাটাই মহাসম্মানিত ও মহ বাকি অংশ পড়ুন...












