কে কত বেশি টাকা কামাই করতে পারলো, কত বড় বাড়ি বানাতে পারলো, বিতর্কে জয়ী হতে পারলো- এদেরকেই আমরা বেশি বুদ্ধিমান, জ্ঞানী বলে মনে করি। কিন্তু আসলে কে প্রকৃত বুদ্ধিমান- এ বিষয়ে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন - “যারা শয়তানী শক্তির পূজা-অর্চনা থেকে দূরে থাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকে রুজু হয়, তাদের জন্যে রয়েছে সুসংবাদ। অতএব, সুসংবাদ দিন আমার বান্দাদেরকে। যারা মনোযোগ সহকারে শুনে, অতঃপর যা উত্তম, তার অনুসরণ করে। তাদেরকেই মহান আল্লাহ তিনি পাক হক্ব মত ও পথ প্রদর্শন করেন এবং তারাই বুদ্ধিমান।” (পবিত্র সূরা জুম বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ জিএমও ক্রপ্স (জেনেটিক্যাল মডিফাইড খাদ্য শস্য) বাংলাদেশের মতো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশে কী করে অনুমোদিত হতে পারে, তা সত্যিই আশ্চর্যের বিষয়। আমাদের দেশে এই আত্মঘাতী বীজ বাণিজ্যিকিকরণের পেছনে কে বা কারা কাজ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করা ও খুঁজে বের করাও সময়ের দাবি। গোল্ডেন রাইস নিয়ে ইতোমধ্যে সচেতন মহল পত্র-পত্রিকায়, সোস্যাল নেটওয়ার্কে বেশ সমালোচনা করছেন। প্রশ্নের মুখে পড়ছেন সরকারের মন্ত্রীরা। কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়া বরপুত্ররা।
বিরি হচ্ছে ধান গবেষণার একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। বাকি অংশ পড়ুন...
সরকার বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে চাকুরিজীবীদের বোনাসসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকুরিজীবিরা যাতে উৎসবটি ভালভাবে উৎযাপন করতে পারে। বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ মুসলমান। সেই হিসেবে সরকারের বোনাসসহ যাবতীয় কার্যক্রম মুসলিমকেন্দ্রিক অর্থাৎ মুসলমানদের সাথে সংশ্লিষ্ট উৎসবকে কেন্দ্র করে হওয়া উচিত। লেখা বাহুল্য, মুসলমানদের সকল উৎসব-খুশি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উপলক্ষ করে অর্থাৎ যে উৎসবটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সবচে বাকি অংশ পড়ুন...
‘আজ নগদ কাল বাকি’ -এটা দোকানদারের ভাষা। কারণ দোকানদার জানে ‘কাল’ তথা আগামীকাল তো আর আসবে না, প্রতিদিনই ‘কাল’ আজ হয়ে যাবে। আমরা সবাই সহজে এ বিষয়টি ব্যবসা-বাণিজ্য, লেনদেনের ক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে বুঝলেও নিজের সাথে কিন্তু ঠিক এ বাক্যটির বিপরীত প্রতারণাটিই করে থাকি। যখন আমরা তওবা করতে চাই, কোনো গুনাহ থেকে বিরত থাকতে চাই, নতুন করে নেক কাজ করতে চাই, তখনই আমাদের ভিতর থেকে আওয়াজ আসে আজ এটা চলুক না, কাল থেকে তওবা হবে, নতুন করে সবকিছু শুরু হবে। কিন্তু এই কাল আর আসে না, বারবারই নিজের সাথে এভাবে আমাদের প্রতারণা চলতেই থাকে।
হে মুসলিম! এভাবে আর বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম, ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মশহুর একখানা মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ হচ্ছেন- ‘মুসলমানরা যতদিন মালিক উনাদের (মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের) গোলামী করেছে ততদিন মুসলমানরা পুরো পৃথিবীর মালিক ছিলো। কিন্তু যখন মুসলমানরা গোলামের (বিধর্মীদের) গোলামী করা শুরু করেছে তখন থেকে মুসলমানদের পতন শুরু হয়েছে’।’ মহাপবিত্র এই ক্বওল শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “শরাব ও জুয়ার মধ্যে কিছুটা ফায়দা থাকলেও গুনাহে কবীরাও রয়েছে।”
ছবির মাধ্যমে আইডি কার্ড করার মধ্যে কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই বেশি অর্থাৎ যতটুকু ফায়দা হবে তার চেয়ে বেশি গুনাহ হবে।
ক) ছবি তোলার অর্থ হচ্ছে প্রকাশ্য পবিত্র কুরআন শরীফ উনার নির্দেশ অমান্য করা অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার আদেশ মুবারক অমান্য করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোনো মুসলমান পুরুষ ও মহিলার জন্য জায়িয নেই- মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের সরকারী আমলারা দেশের মানুষের ট্যাক্সের টাকায় চলে। কিন্তু তারা এসব টাকা কোথায় খরচ করে? আমাদের মৌলিক যে ৬টি চাহিদা- খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, বিবাহ, চিকিৎসা, এসবের প্রতি তারা কতটুকু খেয়াল রাখে? অথচ আমাদের দেশে সবকিছুর দাম অর্থাৎ চাল, ডাল, বস্ত্র, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দামে আগুন। এ কারণে আমাদের দেশে সবকিছু থাকার পরেও দেশে অভাব বিরাজ করছে। চিকিৎসা উচ্চ মূল্য হওয়ায় চিকিৎসার অভাবে অসংখ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করছে।
অথচ বর্তমান সরকারী অর্থ নানা শরীয়বিরোধী কাজেও খরচ হচ্ছে। আবার দুর্নীতিবাজরাও লুটেপুটে খাচ্ছে। বঞ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا تُزَكُّوْا أَنْفُسَكُمْ ۖ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنِ اتَّقَى
অর্থ: “তোমরা নিজেরা নিজেদের পবিত্রতা বর্ণনা করোনা। মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন, কে সবচেয়ে বেশি মুত্তাক্বী”। (পবিত্র সূরা নজম শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৩২) অর্থাৎ তোমরা মনে করোনা যে, তোমরা ইছলাহকৃত হয়ে গেছো, তোমাদের আর আ’মল করার প্রয়োজন নেই। না‘উযুবিল্লাহ! বরং তোমরা সর্বদা বিনয় অবলম্বন করো। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে কে সবচেয়ে বেশি মুত্তাক্বী। কাজেই এ বিষয়ে সতর্ক থাকো। আর ফখর হচ্ছে, খলিক্ব মালিক রব মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে মসজিদ কমিটিগুলোতে দেখা যায়, যে যতবেশি মসজিদে টাকা-পয়সা দেয় বা এলাকায় যে যত প্রভাবশালী তাদেরকেই কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারী করা হয়। এ কারণে দেখা যায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাতো বটেই পাড়ার বড় বড় সন্ত্রাসীদেরকেও অনেক সময় কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়। নাউযুবিল্লাহ! আর এ সকল ফাসিক-ফুজ্জার কমিটি সদস্যদের তোয়াজ করেই মসজিদের ইমামতীর দায়িত্ব নিয়ে থাকে উলামায়ে সূ’রা। আর ওই কমিটিকেই রাজি-খুশি করার প্রতিযোগিতায় থাকে ওই সকল কথিত ইমাম-খতীব উলামায়ে ছুরা। কারণ কমিটিকে যে যত সন্তুষ্ট রাখতে পারবে সে ইমাম-খতীব ততবেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট। ” সুবহানাল্লাহ!
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমার সকল ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা আকাশের তারকা সাদৃশ্য, উনাদের যে কাউকে কোনো ব্যক্তি উত্ততমভাবে অনুসরণ করবেন উনারা সকলেই হিদায়েত লাভ করবেন। ” সুবহনাল্লাহ!
অর্থাৎ এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলো যে, হযরত ছাহাবায়ে বাকি অংশ পড়ুন...
একটা কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কত টাকা লাগে? বড়জোর লাখখানেক টাকা। সামান্য এই টাকা কি সরকার ভর্তুকি দিতে পারে না?
অথচ এই কুরবানীর হাটকে সরকার এখন ব্যবসা আর চাঁদাবাজির কেন্দ্র বানিয়ে ফেলেছে। প্রথমত এই কুরবানীর পশুর হাটকে ইজারা দিয়ে সরকার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। এরপর এই হাটগুলোকে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ভাড়া দিয়ে বিরাট চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলে। তারা কুরবানীর হাটগুলোকে ‘হাসিলের’ ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
তথ্যমতে ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কুরবানীর পশুর হাটের ইজারা বাবদ আয় ধরেছ বাকি অংশ পড়ুন...
সনটি ছিলো ১৩৪৪ খ্রি.। সিলেটের তৎকালীন হিন্দু শাসক গৌর গোবিন্দের রাজ্যের এক মহল্লায় ১৩টি মুসলিম পরিবার বাস করতেন। উনাদেরই একজন ছিলেন শেখ বুরহান উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি হিন্দু জালিম শাসক গৌর গোবিন্দের কারণে গোপনে সম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করতেন। কারণ, সেখানে প্রকাশ্যে মুসলমানদের জন্য সম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করা নিষিদ্ধ ছিলো। কেউই গরু জবেহ ও পবিত্র কুরবানী করতে পারতো না।
শেখ বুরহান উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কোনো আওলাদ ছিলেন না। সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে তিনি নিয়ত করলেন, যদি উনার একটি সন্তা বাকি অংশ পড়ুন...












