গত কয়েক বছর যাবৎ দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে পবিত্র কুরবানী উনার হাটের সংখ্যা হ্রাস করা হচ্ছে, হাটগুলো সরিয়ে দেয়া হচ্ছে ঢাকার বাইরে জনবিচ্ছিন্ন এলাকাগুলোতে।
অপরদিকে মিডিয়াতে উৎসাহিত করা হচ্ছে, কষ্ট করে হাটে না গিয়ে অনলাইনে ছবি দেখে পশু কেনার জন্য। নাউযুবিল্লাহ!
উল্লেখ্য, ছবি আঁকা, দেখা ও রাখা কবীরা গুনাহ ও হারাম। তাই কুরবানীর মতো পবিত্র বিষয়ে হারাম ছবি দেখা কখনোই শরীয়তসম্মত হবে না।
অপরদিকে, একটি কুরবানী পশু ক্রয়ের আগে তার সুস্থতা পরীক্ষা করতে হয়। অসুস্থ ও খুঁতযুক্ত পশু দ্বারা কুরবানী করলে কুরবানী আদায় হবে না। কিন্তু অনলাইনে ছব বাকি অংশ পড়ুন...
বিখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানীদের একজন মুসা বিন শাকির। যেসকল মুসলিম বিজ্ঞানী জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যামিতিতে মৌলিক অবদান রেখেছেন তিনি উনাদের মধ্যে একজন। কিন্তু উনার প্রথম জীবন একদম সাদাসিধে ছিলোনা। জীবনের প্রথম ভাগে তিনি কখনো বিজ্ঞানচর্চাও করেননি; বরং প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন একজন দস্যু।
একবার তিনি আব্বাসীয় শাসক আল মামুনের বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন এবং উনার মৃত্যুদন্ডের আদেশ হয়। এ আদেশ শুনে তিনি বলেন, এ আদেশ ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। কারণ আমি দস্যুতা করতে গিয়ে বা মানুষ খুন করার অপরাধে মুসলিম বাহিনীর হাতে ধরা পড়িনি; বরং প্রতিপক্ষ হিসেবে বাকি অংশ পড়ুন...
কুরবানীর হাট বন্ধ করা: কিছুদিন পরই প্রশাসনের লোকজন বলে বেড়ায়- ‘রাজধানীর ভেতর বসছে না পশুর হাট।’ অথচ মিছিল-মিটিং, সমাবেশ, পূজা পালন, বাজার-ঘাট সবই হচ্ছে শহরজুড়ে। কিন্তু কুরবানীর কথা আসলেই শুরু হয়ে যায় নানা রকম ছলচাতুরিমূলক কথাবার্তা। নাউযুবিল্লাহ!
অনলাইন হাটের মাধ্যমে লুটপাট: এদিকে মাঠপর্যায়ে কুরবানীর হাট বন্ধ করে দিয়ে টাকা লুটের নতুন ফন্দিতে চালু করেছে কথিত ডিজিটাল তথা অনলাইন কুরবানীর হাট। দেখা গেছে, অনলাইন হাটে আরও নানা রকম ট্যাক্স, চার্জ জুড়ে দিয়ে হাতিয়ে নেয়া হবে কোটি কোটি টাকা।
এছাড়া অনলাইন হাট থেকে গরু প্রসেসিং করা নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
“আপন কন্যার উপর নির্যাতনকারী মার্টিন গ্রেফতার হয়েছেন। গ্রেফতারকৃত মার্টিন নিজের কৃত অপকর্মের স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন।
পাঠক! আপনারা কি এই সংবাদটির উল্লিখিত অংশে কোনো খুঁত খুঁজে পেয়েছেন? খেয়াল করুন, মার্টিন নামক লোকটি ঘৃণ্য অপরাধী হওয়ার পরও সংবাদটিতে তার ক্ষেত্রে ‘হয়েছেন’ ও ‘দিয়েছেন’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। শুধু কোনো অপরাধীর ক্ষেত্রেই নয়, আমভাবে মুসলিম অমুসলিম সবার ক্ষেত্রেই এভাবে শব্দ প্রয়োগ প্রচলিত সংবাদপত্র, মিডিয়াগুলোর কাছে স্বাভাবিক। অথচ এই ধরনের শব্দসমূহ সম্মানিত ও স্বাভাবিক ব্যক্তির জন্যই ব্যবহার করা উচিত, কোনো বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরের পিঠার ঘ্রাণ বেশি। একটা প্রচলিত কথা। কথাটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, নিজের যা আছে তাতে সে খুশি নয় কিংবা অন্যের যা আছে সেটাকেই বেশি উৎকৃষ্ট মনে করা। এটাকে হীনম্মন্যতা কিংবা এধরনের মানসিকতার অধিকারীকে মানসিক বিকারগ্রস্তও বলা যায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং প বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য মুবারক হাছিল করার জন্য অন্যতম একটি দ্বীনি বিষয় হচ্ছে পবিত্র কুরবানী। আর এই পবিত্র কুরবানী উনার সময় আসলেই কাফিরদের দালাল, মুনাফিক, নাস্তিক, উলামায়ে সূ এরা পবিত্র কুরবানী নষ্ট করার জন্য, কুরবানী বাধাগ্রস্ত করার জন্য নানান অজুহাত দাঁড় করায়। না‘উযুবিল্লাহ!
এখানে একটা বিষয় রয়েছে, সেটা হচ্ছে আমরা যদি পবিত্র কুরবানী উনার ইতিহাস দেখি তাহলে দেখতে পাই পবিত্র কুরবানী নিয়ে সর্বপ্রথম ষড়যন্ত্র করেছিলো মাল‘ঊন ইবলীস শয়তান। কেননা হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যখন স্বপ্নে উনা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা নেক কাজে পরস্পরকে সহায়তা কর, পাপ ও বদকাজের মধ্যে সহায়তা করো না’। ফিকিরের বিষয় এই যে, নেক কাজে সহায়তা করা মু’মিন এবং নেককার বান্দাদের খাছলত। আর নেককাজে বাধাদানকারী কিংবা পাপকাজে সহায়তা দানকারী হচ্ছে ইবলিস যে চির লানতগ্রস্ত, মালউন।
মুসলমানদের সামনে অত্যন্ত সম্মানিত ফযীলতপূর্ণ কুরবানী আসন্ন। এই ফযীলতপূর্ণ আমলটি যাতে সুষ্ঠুভাবে সবাই করতে পারে সেজন্য সরকারের উচিত প্রত্যেক মহল্লায় কুরবানীর পশুর হাটের ব্যবস্থা করা যাতে মুসলমানগণ অনায়াসে গরু কিনে কুরব বাকি অংশ পড়ুন...
আরবী পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার পরই শুরু হবে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস। আর এ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসটি অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ একটি মাস। এ মাসের প্রথম দশদিন হলো বান্দা-বান্দির জন্য অশেষ নিয়ামত তথা অজস্র রহমত, বরকত, সাকিনা লাভের মহান এক উপলক্ষ্য। আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি পর্দার আড়াল মুবারক হওয়ার আগে জীবনে যে আমল কখনো ছাড়েননি তন্মধ্যে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার দশ দিনের আমল। সুবহানাল্লাহ!
তাই বান্দা-বান্দি অনায়াসে এ পবিত্র দশদিন ও দশ রাতসমূহকে যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে হা বাকি অংশ পড়ুন...
সামর্থ্যবান হওয়ার পরেও যে ব্যক্তি পবিত্র কুরবানী করবে না ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
من وجد سعة ولم يضح فلا يقربن مصلانا
অর্থ: “সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি পবিত্র কুরবানী করবে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটে না আসে।” (পবিত্র ইবনে মাজাহ শরীফ)
কাজেই, যে সমস্ত ব্যক্তিদের উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব, তাদের উচিত- পবিত্র ঈদুল আদ্বহা শরীফ উনার নামায আদায়ের উদ্দেশ্যে পবিত্র ঈদগাহে গমনের পূর্বেই পবিত্র কুরবানী উনার পশু ক্রয় বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৯৮ ভাগই হচ্ছে মুসলমান। এ কারণে এদেশের সংবিধানে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে বহাল রাখা হয়েছে। সংখ্যালঘুরা সবমিলে রয়েছে মাত্র ১.৫ ভাগ। ওদের যে কোনো কল্পিত ধর্মীয় উৎসবের সময় দেখা যায় সরকার স¦য়ং পৃষ্ঠপোষকতা করে। ওদের ২৫শে ডিসেম্বর, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা ইত্যাদি উৎসবে টাকা পয়সা নিরাপত্তা সবই দিচ্ছে সরকার। আর মিডিয়াগুলো তো একেবারে কোমর বেঁধে নামে সে সমস্ত বিধর্মী বিজাতীয় উৎসবকে সার্বজনীন হিসেবে চালিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
কিন্তু যখনই মুসলমানদের প্রামাণ্য দলীল বাকি অংশ পড়ুন...
একটা কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কত টাকা লাগে? বড়জোর লাখখানেক টাকা। সামান্য এই টাকা কি সরকার ভর্তুকি দিতে পারে না?
অথচ এই কুরবানীর হাটকে সরকার এখন ব্যবসা আর চাঁদাবাজির কেন্দ্র বানিয়ে ফেলেছে। প্রথমত এই কুরবানীর পশুর হাটকে ইজারা দিয়ে সরকার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। এরপর এই হাটগুলোকে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ভাড়া দিয়ে বিরাট চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলে। তারা কুরবানীর হাটগুলোকে ‘হাসিলের’ ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
তথ্যমতে ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কুরবানীর পশুর হাটের ইজারা বাবদ আয় ধরেছে বাকি অংশ পড়ুন...
সংসার খরচ, ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ এবং বিয়ে-শাদি, , বাড়ি-ঘর মেরামত, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ সব কাজের অর্থ আসতো আখ বিক্রির মাধ্যমে।চিনিকল এলাকায় যত পাকা বাড়ি-ঘর আছে তার প্রায় সবই নির্মাণ হয়েছে আখ বিক্রির টাকায়। আখ একটি শ্রমঘন ফসল। রোপণ থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত বারো মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে আখ রোপণ, আগাছা দমন, পোকা-মাকড়, রোগ-বালাই দমন, আখক্ষেতে সার ও সেচ প্রদান, আখের গোড়ায় মাটি দেয়া, আখ কাটা, আখ বাঁধা, মিলে আখ পরিবহন কাজে হাজার হাজার কৃষি শ্রমিকের কর্মসংস্থান হতো। চিনি কলগুলো বন্ধ হওয়ায় গ্রামে কৃষি শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সু বাকি অংশ পড়ুন...












