আরবী পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার পরই শুরু হবে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস। আর এ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসটি অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ একটি মাস। এ মাসের প্রথম দশদিন হলো বান্দা-বান্দির জন্য অশেষ নিয়ামত তথা অজস্র রহমত, বরকত, সাকিনা লাভের মহান এক উপলক্ষ্য। আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি পর্দার আড়াল মুবারক হওয়ার আগে জীবনে যে আমল কখনো ছাড়েননি তন্মধ্যে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার দশ দিনের আমল। সুবহানাল্লাহ!
তাই বান্দা-বান্দি অনায়াসে এ পবিত্র দশদিন ও দশ রাতসমূহকে যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে হা বাকি অংশ পড়ুন...
সামর্থ্যবান হওয়ার পরেও যে ব্যক্তি পবিত্র কুরবানী করবে না ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
من وجد سعة ولم يضح فلا يقربن مصلانا
অর্থ: “সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি পবিত্র কুরবানী করবে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটে না আসে।” (পবিত্র ইবনে মাজাহ শরীফ)
কাজেই, যে সমস্ত ব্যক্তিদের উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব, তাদের উচিত- পবিত্র ঈদুল আদ্বহা শরীফ উনার নামায আদায়ের উদ্দেশ্যে পবিত্র ঈদগাহে গমনের পূর্বেই পবিত্র কুরবানী উনার পশু ক্রয় বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৯৮ ভাগই হচ্ছে মুসলমান। এ কারণে এদেশের সংবিধানে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে বহাল রাখা হয়েছে। সংখ্যালঘুরা সবমিলে রয়েছে মাত্র ১.৫ ভাগ। ওদের যে কোনো কল্পিত ধর্মীয় উৎসবের সময় দেখা যায় সরকার স¦য়ং পৃষ্ঠপোষকতা করে। ওদের ২৫শে ডিসেম্বর, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা ইত্যাদি উৎসবে টাকা পয়সা নিরাপত্তা সবই দিচ্ছে সরকার। আর মিডিয়াগুলো তো একেবারে কোমর বেঁধে নামে সে সমস্ত বিধর্মী বিজাতীয় উৎসবকে সার্বজনীন হিসেবে চালিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
কিন্তু যখনই মুসলমানদের প্রামাণ্য দলীল বাকি অংশ পড়ুন...
একটা কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কত টাকা লাগে? বড়জোর লাখখানেক টাকা। সামান্য এই টাকা কি সরকার ভর্তুকি দিতে পারে না?
অথচ এই কুরবানীর হাটকে সরকার এখন ব্যবসা আর চাঁদাবাজির কেন্দ্র বানিয়ে ফেলেছে। প্রথমত এই কুরবানীর পশুর হাটকে ইজারা দিয়ে সরকার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। এরপর এই হাটগুলোকে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ভাড়া দিয়ে বিরাট চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলে। তারা কুরবানীর হাটগুলোকে ‘হাসিলের’ ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
তথ্যমতে ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কুরবানীর পশুর হাটের ইজারা বাবদ আয় ধরেছে বাকি অংশ পড়ুন...
সংসার খরচ, ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ এবং বিয়ে-শাদি, , বাড়ি-ঘর মেরামত, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ সব কাজের অর্থ আসতো আখ বিক্রির মাধ্যমে।চিনিকল এলাকায় যত পাকা বাড়ি-ঘর আছে তার প্রায় সবই নির্মাণ হয়েছে আখ বিক্রির টাকায়। আখ একটি শ্রমঘন ফসল। রোপণ থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত বারো মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে আখ রোপণ, আগাছা দমন, পোকা-মাকড়, রোগ-বালাই দমন, আখক্ষেতে সার ও সেচ প্রদান, আখের গোড়ায় মাটি দেয়া, আখ কাটা, আখ বাঁধা, মিলে আখ পরিবহন কাজে হাজার হাজার কৃষি শ্রমিকের কর্মসংস্থান হতো। চিনি কলগুলো বন্ধ হওয়ায় গ্রামে কৃষি শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সু বাকি অংশ পড়ুন...
সরকার দেশের পুরাতন জরাজীর্ণ চিনিকলগুলো আধুনিকায়নের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করে নাই। পণ্যবহুমুখীকরণ ছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশেই চিনিকলগুলো লাভজনকভাবে চালানো সম্ভব নয়- এ কথা জানার পরও কেরু অ্যান্ড কোম্পানি ছাড়া আমাদের দেশের চিনিকলগুলোতে পণ্য বহুমুখীকরণের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। নর্থ বেঙ্গল চিনিকলে আখের ছোবড়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ ও প্রেসমার্ড থেকে জৈবসার ও র-সুগার থেকে রিফাইন চিনি উৎপাদনের প্রকল্প কাগজের কারাগারেই বন্দি থাকে। একই অবস্থা ঘটে নূরগাঁও চিনিকলে সুগারবিট হতে চিনি উৎপাদনের অদূরদর্শী প্রক বাকি অংশ পড়ুন...
গত মাড়াই মৌসুমে নয়টি চিনি কলে চিনি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ৫৩ হাজার মেট্রিক টন। চিনি উৎপাদিত হয় প্রায় ২১ হাজার টন। যেখানে দেশের বার্ষিক চিনির চাহিদা ২০ থেকে ২২ লাখ টন, সেখানে এই ২১ হাজার টন চিনি দিয়ে কি অতিলোভী চিনি প্রক্রিয়াজাত কোম্পানিগুলোর কারসাজি রোধ করা যাবে? বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে?
গত ঈদুল ফিতরের আগে মাত্র ৭ দিনের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি চিনির দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। দেশে যখন ১৫টি সরকারি চিনিকল চালু ছিল তখন প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৬০ টাকা। সেই সময় ১৫টি সরকারি চিনিকলে এক থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
আজ থেকে ২ বছর আগে দেশের সরকারি ১৫টি চিনিকলের মধ্যে ৬টি চিনিকলের উৎপাদন বন্ধ করে দেয়া হয় লোকসানের অজুহাতে। আমরা তখন এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে বলেছিলাম- এতে দেশে চিনির বাজারকে অস্থির করে তুলবে র-সুগার থেকে চিনি প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। চিনির দাম সয়াবিন তেলের মতো বেড়ে প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা অতিক্রম করবে। চিনিকল বন্ধ হলে ওই এলাকা থেকে আখের আবাদ উঠে যাবে। ফলে আখের অভাবে দেশের অবশিষ্ট চিনিকলগুলোরও মরণদশা হবে। গুড়ের দাম বেড়ে হবে দ্বিগুণ। ফলে অবৈধ পাওয়ার ক্রাশারের মাধ্যমে গুড় প্রস্তুতকারকরা সরকার নির্ধারিত দামের চেয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “দুনিয়া হচ্ছে মুসলমানদের জন্য কারাগার, আর কাফিরদের জন্য হচ্ছে বালাখানা।”
অর্থাৎ কাফির-মুশরিক ইহুদী নাছারা হিন্দু, বৌদ্ধ, নাস্তিকরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, তাদের যা মনে হয়, যা ইচ্ছা হয়, সেটাই তারা করতে পারে। তাদের কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। কোনো আইন-কানুন নেই তাদের। মৃত্যুর পরে তারা সরাসরি জাহান্নামে কঠিন আযাব গযবে নিপতিত হবে অনন্তকালের জন্য। আর মুসলমানগণ তাদের নিজের মনমত কোন কাজ করতে পারবে না। প্রত্যেকটা কাজে মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত হতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
দিন কয়েক আগে দশ দোকান ঘুরেও এক কেজি চিনি কিনতে পারিনি। এক পরিচিত মুদি দোকানি দয়া করে এক কেজি চিনি ১৪০ টাকা দামে বিক্রি করতে রাজি হলেন। কী অবাক কান্ড! বাজার থেকে হঠাৎ চিনি উধাও হয়ে গেল। এক খুচরা চিনি ব্যবসায়ী বললেন, গতকাল পর্যন্ত ফ্রেস ও তীরের ৫০ কেজি ওজনের বস্তা খোলা চিনির পাাইকারি দাম ছিল ৬ হাজার ৪০০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কেজি চিনির পাইকারি দাম ১২৮ টাকা। ফলে অনেক ব্যবসায়ী এত দামের চিনি কিনতে সাহস পাননি। অথচ সরকার প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম নির্ধারণ করেছে ১০৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির মূল্য নির্ধারণ করেছে ১০৯ টাকা।
দেশে বার্ষিক চিন বাকি অংশ পড়ুন...
* কোন দেশের ওপর কত নিষেধাজ্ঞা আছে?
বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় নিষেধাজ্ঞাকে সাধারণত এক ধরনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯০ এর দশকের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘটনা বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নানা ঘটনাপ্রবাহে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত দেশ হচ্ছে রাশিয়া।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়ার ওপর দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে চলেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ। এতে পিছিয়ে নেই অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের মতো প্রশান্ত মহাসাগরীয় বা দূরপ্রাচ্যের দেশও।
নি বাকি অংশ পড়ুন...
‘মনসান্তো’ পরিবর্তিত বীজ ও ফসলের জন্য এই কোম্পানি পরিচিত। পরিবর্তিত বীজকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে জিএমও (জেনেটিকালি মডিফাইড অরগানিজম) বলা হয়। ‘মডিফাইড’ শুনলে মনে হয় বীজের স্বভাবে পরিবর্তন না ঘটিয়ে কেবল আরও উন্নত করা হয়েছে। কিন্তু পরিবর্তিত বীজের ব্যবসায়ীরা বীজের প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক গঠন সংকেতেই বিকৃতি ঘটায়। বীজ বা ফসলের এই বিকৃতি বিপদজনক। যেমন- বেগুনের মধ্যে মাটিতে পাওয়া এক বিশেষ প্রজাতির জীবাণু ঢুকিয়ে দিয়ে পুরা গাছটিকে এমন ভাবে বিষাক্ত করে দেওয়া হয় যাতে বেগুন গাছই বিষাক্ত হয়ে যায়। বেগুনের পাতা ছিদ্রকারী পোকা সেই বেগুনের বাকি অংশ পড়ুন...












