সরকার দেশের পুরাতন জরাজীর্ণ চিনিকলগুলো আধুনিকায়নের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করে নাই। পণ্যবহুমুখীকরণ ছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশেই চিনিকলগুলো লাভজনকভাবে চালানো সম্ভব নয়- এ কথা জানার পরও কেরু অ্যান্ড কোম্পানি ছাড়া আমাদের দেশের চিনিকলগুলোতে পণ্য বহুমুখীকরণের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। নর্থ বেঙ্গল চিনিকলে আখের ছোবড়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ ও প্রেসমার্ড থেকে জৈবসার ও র-সুগার থেকে রিফাইন চিনি উৎপাদনের প্রকল্প কাগজের কারাগারেই বন্দি থাকে। একই অবস্থা ঘটে নূরগাঁও চিনিকলে সুগারবিট হতে চিনি উৎপাদনের অদূরদর্শী প্রক বাকি অংশ পড়ুন...
গত মাড়াই মৌসুমে নয়টি চিনি কলে চিনি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ৫৩ হাজার মেট্রিক টন। চিনি উৎপাদিত হয় প্রায় ২১ হাজার টন। যেখানে দেশের বার্ষিক চিনির চাহিদা ২০ থেকে ২২ লাখ টন, সেখানে এই ২১ হাজার টন চিনি দিয়ে কি অতিলোভী চিনি প্রক্রিয়াজাত কোম্পানিগুলোর কারসাজি রোধ করা যাবে? বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে?
গত ঈদুল ফিতরের আগে মাত্র ৭ দিনের ব্যবধানে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি চিনির দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। দেশে যখন ১৫টি সরকারি চিনিকল চালু ছিল তখন প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৬০ টাকা। সেই সময় ১৫টি সরকারি চিনিকলে এক থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
আজ থেকে ২ বছর আগে দেশের সরকারি ১৫টি চিনিকলের মধ্যে ৬টি চিনিকলের উৎপাদন বন্ধ করে দেয়া হয় লোকসানের অজুহাতে। আমরা তখন এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে বলেছিলাম- এতে দেশে চিনির বাজারকে অস্থির করে তুলবে র-সুগার থেকে চিনি প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। চিনির দাম সয়াবিন তেলের মতো বেড়ে প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা অতিক্রম করবে। চিনিকল বন্ধ হলে ওই এলাকা থেকে আখের আবাদ উঠে যাবে। ফলে আখের অভাবে দেশের অবশিষ্ট চিনিকলগুলোরও মরণদশা হবে। গুড়ের দাম বেড়ে হবে দ্বিগুণ। ফলে অবৈধ পাওয়ার ক্রাশারের মাধ্যমে গুড় প্রস্তুতকারকরা সরকার নির্ধারিত দামের চেয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “দুনিয়া হচ্ছে মুসলমানদের জন্য কারাগার, আর কাফিরদের জন্য হচ্ছে বালাখানা।”
অর্থাৎ কাফির-মুশরিক ইহুদী নাছারা হিন্দু, বৌদ্ধ, নাস্তিকরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, তাদের যা মনে হয়, যা ইচ্ছা হয়, সেটাই তারা করতে পারে। তাদের কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। কোনো আইন-কানুন নেই তাদের। মৃত্যুর পরে তারা সরাসরি জাহান্নামে কঠিন আযাব গযবে নিপতিত হবে অনন্তকালের জন্য। আর মুসলমানগণ তাদের নিজের মনমত কোন কাজ করতে পারবে না। প্রত্যেকটা কাজে মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত হতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
দিন কয়েক আগে দশ দোকান ঘুরেও এক কেজি চিনি কিনতে পারিনি। এক পরিচিত মুদি দোকানি দয়া করে এক কেজি চিনি ১৪০ টাকা দামে বিক্রি করতে রাজি হলেন। কী অবাক কান্ড! বাজার থেকে হঠাৎ চিনি উধাও হয়ে গেল। এক খুচরা চিনি ব্যবসায়ী বললেন, গতকাল পর্যন্ত ফ্রেস ও তীরের ৫০ কেজি ওজনের বস্তা খোলা চিনির পাাইকারি দাম ছিল ৬ হাজার ৪০০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কেজি চিনির পাইকারি দাম ১২৮ টাকা। ফলে অনেক ব্যবসায়ী এত দামের চিনি কিনতে সাহস পাননি। অথচ সরকার প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম নির্ধারণ করেছে ১০৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির মূল্য নির্ধারণ করেছে ১০৯ টাকা।
দেশে বার্ষিক চিন বাকি অংশ পড়ুন...
* কোন দেশের ওপর কত নিষেধাজ্ঞা আছে?
বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় নিষেধাজ্ঞাকে সাধারণত এক ধরনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯০ এর দশকের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘটনা বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নানা ঘটনাপ্রবাহে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত দেশ হচ্ছে রাশিয়া।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়ার ওপর দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে চলেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ। এতে পিছিয়ে নেই অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের মতো প্রশান্ত মহাসাগরীয় বা দূরপ্রাচ্যের দেশও।
নি বাকি অংশ পড়ুন...
‘মনসান্তো’ পরিবর্তিত বীজ ও ফসলের জন্য এই কোম্পানি পরিচিত। পরিবর্তিত বীজকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে জিএমও (জেনেটিকালি মডিফাইড অরগানিজম) বলা হয়। ‘মডিফাইড’ শুনলে মনে হয় বীজের স্বভাবে পরিবর্তন না ঘটিয়ে কেবল আরও উন্নত করা হয়েছে। কিন্তু পরিবর্তিত বীজের ব্যবসায়ীরা বীজের প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক গঠন সংকেতেই বিকৃতি ঘটায়। বীজ বা ফসলের এই বিকৃতি বিপদজনক। যেমন- বেগুনের মধ্যে মাটিতে পাওয়া এক বিশেষ প্রজাতির জীবাণু ঢুকিয়ে দিয়ে পুরা গাছটিকে এমন ভাবে বিষাক্ত করে দেওয়া হয় যাতে বেগুন গাছই বিষাক্ত হয়ে যায়। বেগুনের পাতা ছিদ্রকারী পোকা সেই বেগুনের বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর প্রায়ই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠন। কোনও দেশ নিষেধাজ্ঞা দিলে তার মিত্র অন্যান্য দেশ ও সমর্থনকারী প্রতিষ্ঠানও তা মেনে চলে। বিপরীতে কোনও দেশ চাইলে পাল্টা নিষেধাজ্ঞাও দিতে পারে।
তবে সেসব নিষেধাজ্ঞা কতটা কার্যকরী তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অবশ্য বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র কোনও দেশ বা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে সেটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতি বা প্রভাব সৃষ্টি করে।
গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চন্দ্র ও সূর্যের ঘূর্ণন বা আবর্তনের সাথে রাত-দিনের বা তারিখের পরিবর্তনের বিষয়টি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যার কারণে চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী-প্রবর্তন করা হয়েছে হিজরী সন ও ক্যালেন্ডার। আর সূর্যের হিসাব অনুযায়ী প্রবর্তন করা হয়েছে শামসী সন ও ক্যালেন্ডার। এ দুটি সন ও ক্যালেন্ডারই মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত।
কাজেই, মুসলমানদের জন্য মুসলমানদের প্রবর্তিত সন ব্যতীত কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত কোনো সন ও ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা জায়িয নেই।
অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমাদের এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমা বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকে ইরান, সউদী, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান-এর বিভিন্ন স্ট্যাচুর উদাহরণ দেয়। অথচ কোনো দেশ, কোনো ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দলীল নয়। মুসলমান উনাদের দলীল পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ। কোনো দেশ কিংবা ব্যক্তি যদি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার খিলাফ কাজ করে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে চালিয়ে দেয়, তাহলে সে দায় একান্ত তার, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নয়। সে যেসব দেশের উদাহরণ দিয়েছে সেসব দেশে পবিত্র ইসলাম উনার খিলাফ অনেক কাজই হয়। এখন তাদের তা-ই কি গ্রহণ করতে হ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক জিন-ইনসানই সুখ প্রিয়, শান্তি প্রিয়। আর এটাই সকলের লক্ষ্য কিভাবে একটু সুখে থাকা যায়, শান্তিতে থাকা যায়। আর এই সূখের জন্যই প্রত্যেকে সব কিছুকে বিসর্জন দেয়। কেউ টাকার পিছনে ছুটে, কেউ বা আবার ক্ষমতার দিকে। সবার উদ্দেশ্যই এক ও অভিন্ন। কিন্তু বাস্তবে কারোরই সুখের দেখা মিলে না। আর মিলবেই বা কি করে? যে পথে সুখের সন্ধান করার কথা সে পথ বাদ দিয়ে অন্য পথে কি করে সুখ মিলতে পারে?
প্রকৃত সুখ, শান্তি বা ইতমিনান লাভ করতে হলে অবশ্যই সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশিত পথেই তালাশ করতে হবে। তবেই প্রকৃত সুখ মিলবে, মিলবে ইতমিনান। এখন প্রশ্ন জ বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক প্রশ্ন- এতবড় মালানা-মুফতে সাহেব এই কাজ করলো, তাইলে এটা কিভাবে ভুল হতে পারে? বাজারে মালানা মুফতী নামধারী অনেক প্রকা- প্রকা- গুমরাহ ও বিভ্রান্ত লোক আছে যাদের হাজার হাজার ভক্ত আছে, আছে বিভিন্ন মিডিয়ায় নামধাম(!), আছে ক্যনভাসারদের মতো বাকপটুতা; তাদের এত এত গুণগুণানি দেখেই সাধারণ মানুষের মনে এসব প্রশ্নের উদয় হয়।
কাফির নায়েকদের মত প্রকা-(!) লোকদের বিভ্রান্তিকর কথা শুনে অনেকেই মাযহাবের সম্মানিত ইমামগণ উনাদের শানে অবমাননাকর কথা বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ।
অথচ মাযহাবের সম্মানিত ইমামগণ উনাদের যে বেমেছাল আমল আখলাক ও বাকি অংশ পড়ুন...












