কিছু স্বেচ্ছাচারি কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই-
গরু চায় ঘাস, আপনি দেন খড়। গরু চায় ঘাসের মধ্যে পুুষ্টি ও সুষম সার, যাতে পুষ্টিকর ঘাস হতে পারে! আপনি গরুকে সরাসরি দেন ভিটামিন মিনারেলস। গরু চায় সাদা পানি, আপনি দেন লবনাক্ত পানি!
গরুর দরকার শুকনো খাবার, আপনি দেন হাঁসের মত ডুবানো খাবার!!
গরু চায় যে খাবার খেলে জাবর কাটতে পারবে, আপনি দেন সিদ্ধ করে ও মিহি করে।
গরু চায় সুষম দানাদার খাবার; আপনি দেন গমের কুঁড়া আর ভূসি!!
মানে আপনার মনে যা খুশি!! গরু চায় ঘাস খড় দানাদার টুকরো করে এক সাথে, আপনি খাওয়ান আলগা করে।
গরুর কৃমিতে হজম নাই, পাতলা পায়খানা, কৃমিনাশক বাকি অংশ পড়ুন...
সরকার সম্প্রতি সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩ প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত এ আইনটি ডিডিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর কিছু সংশোধন এনে নতুন নামে প্রকাশ করা হচ্ছে। সরকার। ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি নামক একটি সাইটে নতুন আইনের খসড়া আপলোড করে জনগণের মতামত জানতে চেয়েছে আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে উক্ত খসড়া আইন সম্পর্কে আমার মতামত জ্ঞাপন করছি।
প্রস্তাবিত আইনির খসড়া পাঠ করে আমি জানতে পেরেছি সরকার প্রস্তাবিত আইনের ২৮ ধারায় সংশোধন আনতে চাইছে। যেখানে, দ্বীনি অনুভূতিতে আঘাতের সর্বে াচ্চ সাজা ৫ বছর থেকে হ্রাস করে দুই বছর এবং অজামিনযোগ্য ধ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন
ألا ومن مات على حب ال محمد صلى الله عليه وسلم جعل الله قبره مزار ملئكة الرحمة
অর্থাৎ যে ব্যক্তি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতে মৃত্যুবরণ করবে মহান আল্লাহ্ পাক তার কবর কে রহমতের ফেরেস্তার যিয়ারত গাহ বানিয়ে দিবেস।
ألا ومن مات على حب ال محمد صلى الله عليه وسلم مات على أهل السنة والجماعة
যে ব্যক্তি পবিত্র আহলে বাইতের মহব্বতের মধ্যে মৃত্যু বরন করবে তার মৃত্যু আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের উপর হবে। তথা ঈমানের সা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে মসজিদ কমিটিগুলোতে দেখা যায়, যে যতবেশি মসজিদে টাকা-পয়সা দেয় বা এলাকায় যে যত প্রভাবশালী তাদেরকেই কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারী করা হয়। এ কারণে দেখা যায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাতো বটেই পাড়ার বড় বড় সন্ত্রাসীদেরকেও অনেক সময় কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়। নাউযুবিল্লাহ! আর এ সকল ফাসিক-ফুজ্জার কমিটি সদস্যদের তোয়াজ করেই মসজিদের ইমামতীর দায়িত্ব নিয়ে থাকে উলামায়ে সূ’রা। আর ওই কমিটিকেই রাজি-খুশি করার প্রতিযোগিতায় থাকে ওই সকল কথিত ইমাম-খতীব উলামায়ে ছুরা। কারণ কমিটিকে যে যত সন্তুষ্ট রাখতে পারবে সে ইমাম-খতীব ততবেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ কর বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই আজ টিভি দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি টিভি চ্যানেল ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা টিভিতে হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক। দেশের মানুষ যদি আজ এদেরকে কোন পাত্তা না দেয়, এদের সি বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমান অধিবাসীর একটি দেশ। এদেশের রাজধানী ঢাকা সারা বিশ্বে মসজিদের শহর বলে পরিচিত। এদেশের রাষ্ট্রীয় দ্বীন হচ্ছেন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম। অথচ এদেশেরই রাজধানী ঢাকা হতে শুরু করে প্রত্যেকটি শহর বন্দরের রাস্তা-ঘাট পথে প্রান্তরে, বাসা-বাড়ির ছাদে দেয়ালে এমনকি মসজিদ উনার উপরেও অসংখ্য অগণিত বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। যেগুলোতে হারাম ছবিভিত্তিক বিশেষ করে মহিলাদের বিবস্ত্র ছবি পর্যন্ত প্রদর্শন করা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! এটি পুরোপুরি সম্মানিত মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভুতিতে চরমভাবে আঘাত হানার সামিল।
আমরা মনে করি- বাকি অংশ পড়ুন...
উনার ইন্তেকালের কয়েকদিন পরই পবিত্র খানক্বা শরীফে সম্মানিত শায়খ আলাইহিস সালাম ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মাজার শরীফ বানানোর জিনিসপত্র তৈরী করতে দেখতেছেন। কি ব্যপার? ঐ যে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ কামাল শিকদার উনি যে ইন্তেকাল করেছেন। উনার মাজার শরীফ তৈরীতে ব্যস্ত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা। কেন? ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের ক্বিবলা হবে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ কামাল শিকদার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফ”
সম্মানিত শায়খ আলাইহিস সালাম উনার পুতঃপবিত্র জবান মুবারকে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ ক বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত আছে। একবার এ ব্যক্তি কোনো একটি মজলিসে বসা ছিলো। তার উপস্থিতিতেই কিছু লোক সেখানে উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিয়ে কটূক্তিকর কিছু কথা বললো। লোকটি শুনেও না শুনার ভান করে থাকলো। অত:পর সে বাসায় ফিরে ঘুমিয়ে পড়ার পর স্বপ্নে দেখতে লাগলো- স্বয়ং নূর নবীজি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লোকটিকে লক্ষ্য করে বলছেন- হে ব্যক্তি উঠো বসো এবং শুনো, তোমার সামনে উম্মুল মু’মিনীন উনাদের শানে কটূক্তি করা হলো, অথচ তুমি কেনো কোনো প্রতিবাদ করোনি কেন? লোকটি এ কথা শুনে- নিজের পক্ষে মিথ্যা সাফাই করে বললো- বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ।” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরাসায় পড়ে শিখতে পারে। কিন্তু ক্বলবী ইলিম মাদরাসায় পড়ে শিখা যায় না। এই বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমানের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
এই বোরকাবিরোধীদের সবচেয়ে বড় আখড়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও ছবির হাট-চারুকলা এলাকাটি। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে ক বাকি অংশ পড়ুন...
যদি প্রশ্ন করা হয়, এতোবছর খেলাধুলা করে আমাদের দেশ কি অর্জন করেছে? খেলাধুলায় আসক্ত প্রায় সবাই একবাক্যে বলবে, ‘বিশ্বের বুকে সুনাম অর্জন করেছে।’ অনেকে বলে, ‘বাংলাদেশ নামক দেশটিই নাকি বিশ্বের কেউ চিনতো না, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জন্য এখন বিশ্বের সবাই বাংলাদেশকে চেনে।’ এসব অথর্বরা কি দেশের সুনাম অর্জনের আর কোন রাস্তা দেখে না? যদি প্রশ্ন করা হয়, চীনকে কি বিশ্বের সবাই চেনে? তাদের কোন খেলাধুলার কারণে চেনে? জাপান কোন খেলার কারণে বিশ্বের মাঝে পরিচিত? উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে কি ক্রিকেট খেলা আছে? অনেক খেলাপ্রেমিক এসব প্রশ্নের জবাব দিত বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী খারিজী লা-মাযহাবী জামাতী দেওবন্দী তাবলীগী- এরা সকলেই পবিত্র সুন্নত আমল ক্বদমবুছী উনাকে নাজায়িয, বিদয়াত ও শিরক বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যদিও তারা তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে নির্ভরযোগ্য কোনো দলীল পেশ করতে পারেনি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত পারবেও না ইনশাআল্লাহ!
কেননা ক্বদমবুছী বানানো ও মনগড়া কোনো আমল নয়। বরং একাধিক ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত খাছ সুন্নত মুবারক আমল। যার স্বপক্ষে বহু নির্ভরযোগ্য ও মজবুত দলীল-আদিল্লাহ মওজুদ রয়েছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, যেসব বাতিল ফিরক্বাগুলো পবিত্র খাছ সুন্নত আমল ক্বদম বাকি অংশ পড়ুন...












