বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমান অধিবাসীর একটি দেশ। এদেশের রাজধানী ঢাকা সারা বিশ্বে মসজিদের শহর বলে পরিচিত। এদেশের রাষ্ট্রীয় দ্বীন হচ্ছেন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম। অথচ এদেশেরই রাজধানী ঢাকা হতে শুরু করে প্রত্যেকটি শহর বন্দরের রাস্তা-ঘাট পথে প্রান্তরে, বাসা-বাড়ির ছাদে দেয়ালে এমনকি মসজিদ উনার উপরেও অসংখ্য অগণিত বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। যেগুলোতে হারাম ছবিভিত্তিক বিশেষ করে মহিলাদের বিবস্ত্র ছবি পর্যন্ত প্রদর্শন করা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! এটি পুরোপুরি সম্মানিত মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভুতিতে চরমভাবে আঘাত হানার সামিল।
আমরা মনে করি- বাকি অংশ পড়ুন...
উনার ইন্তেকালের কয়েকদিন পরই পবিত্র খানক্বা শরীফে সম্মানিত শায়খ আলাইহিস সালাম ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মাজার শরীফ বানানোর জিনিসপত্র তৈরী করতে দেখতেছেন। কি ব্যপার? ঐ যে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ কামাল শিকদার উনি যে ইন্তেকাল করেছেন। উনার মাজার শরীফ তৈরীতে ব্যস্ত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা। কেন? ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের ক্বিবলা হবে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ কামাল শিকদার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফ”
সম্মানিত শায়খ আলাইহিস সালাম উনার পুতঃপবিত্র জবান মুবারকে হাতিমুড়া মরহুম মুহম্মদ ক বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত আছে। একবার এ ব্যক্তি কোনো একটি মজলিসে বসা ছিলো। তার উপস্থিতিতেই কিছু লোক সেখানে উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিয়ে কটূক্তিকর কিছু কথা বললো। লোকটি শুনেও না শুনার ভান করে থাকলো। অত:পর সে বাসায় ফিরে ঘুমিয়ে পড়ার পর স্বপ্নে দেখতে লাগলো- স্বয়ং নূর নবীজি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লোকটিকে লক্ষ্য করে বলছেন- হে ব্যক্তি উঠো বসো এবং শুনো, তোমার সামনে উম্মুল মু’মিনীন উনাদের শানে কটূক্তি করা হলো, অথচ তুমি কেনো কোনো প্রতিবাদ করোনি কেন? লোকটি এ কথা শুনে- নিজের পক্ষে মিথ্যা সাফাই করে বললো- বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ।” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরাসায় পড়ে শিখতে পারে। কিন্তু ক্বলবী ইলিম মাদরাসায় পড়ে শিখা যায় না। এই বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমানের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
এই বোরকাবিরোধীদের সবচেয়ে বড় আখড়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও ছবির হাট-চারুকলা এলাকাটি। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে ক বাকি অংশ পড়ুন...
যদি প্রশ্ন করা হয়, এতোবছর খেলাধুলা করে আমাদের দেশ কি অর্জন করেছে? খেলাধুলায় আসক্ত প্রায় সবাই একবাক্যে বলবে, ‘বিশ্বের বুকে সুনাম অর্জন করেছে।’ অনেকে বলে, ‘বাংলাদেশ নামক দেশটিই নাকি বিশ্বের কেউ চিনতো না, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জন্য এখন বিশ্বের সবাই বাংলাদেশকে চেনে।’ এসব অথর্বরা কি দেশের সুনাম অর্জনের আর কোন রাস্তা দেখে না? যদি প্রশ্ন করা হয়, চীনকে কি বিশ্বের সবাই চেনে? তাদের কোন খেলাধুলার কারণে চেনে? জাপান কোন খেলার কারণে বিশ্বের মাঝে পরিচিত? উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে কি ক্রিকেট খেলা আছে? অনেক খেলাপ্রেমিক এসব প্রশ্নের জবাব দিত বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী খারিজী লা-মাযহাবী জামাতী দেওবন্দী তাবলীগী- এরা সকলেই পবিত্র সুন্নত আমল ক্বদমবুছী উনাকে নাজায়িয, বিদয়াত ও শিরক বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যদিও তারা তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে নির্ভরযোগ্য কোনো দলীল পেশ করতে পারেনি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত পারবেও না ইনশাআল্লাহ!
কেননা ক্বদমবুছী বানানো ও মনগড়া কোনো আমল নয়। বরং একাধিক ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত খাছ সুন্নত মুবারক আমল। যার স্বপক্ষে বহু নির্ভরযোগ্য ও মজবুত দলীল-আদিল্লাহ মওজুদ রয়েছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, যেসব বাতিল ফিরক্বাগুলো পবিত্র খাছ সুন্নত আমল ক্বদম বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বিশ্বের মোড়ল সাজার চেষ্টা করছে ব্রিটিশরা। বিশ্বের কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে এরা মানবতার ফেরিওয়ালা সাজার ভান দেখায়। এরা নাকি আবার বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাস মোকাবেলায়ও কাজ করছে। ইতিহাসের আলোকে বিশ্লেষণ করলে ব্রিটিশদের এসব কর্মকান্ডগুলো কুমিরের কান্নার মতো। কারণ এই ব্রিটিশরা আজকের ব্রিটেন সাজিয়েছেই বিশ্বব্যাপী লুটতরাজ এবং গণহত্যার মাধ্যমে। দেশের পর দেশে অবৈধ ঘাটি গেড়ে স্থানীয়দের উপর গণহত্যা চালিয়ে ওইসব দেশের সম্পদ জাহাজভর্তি করে ব্রিটেনে পাচার করেছে। আজকের পর্বে ব্রিটিশদের সেই লুটতরাজ সম্পর্কেই কিছু তথ্য জানবো আমরা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বলেছেন, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যদি সম্মানিত যাকাত উনার ব্যাপারে কঠোর সিদ্ধান্ত না নিতেন তাহলে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম দুনিয়ার যমীনে টিকে থাকতেন না। হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনিও হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার অনুসরণে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাকাত ব্যবস্থা কায়েম করলেন। হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত উনার মাঝামাঝি সময়ে মুসলমানদের আর্থিক অবস্থা এমন উন্নত হলো যে, হযরত আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু- যিনি একসময় অনেক সহ বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান বাস করি। আমরা সুখে থাকি ও ভালো ভাবে জীবন যাপন করি এটা কাফির মুশরিকসহ কোন দেশই চায় না। এজন্য তারা বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের বংশ বৃদ্ধি, আমাদের সুস্থতা, আমাদের সচ্ছলতা কোনাটাই কিন্তু বহির্বিশ্বের বরদাস্ত হয় না, তাই তারা আমাদেরকে পঙ্গু বানানোর জন্য খাদ্যে ক্যামিকেল, ফরমালিন, রাসায়নিক দ্রব্যসহ বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক পদার্থ দিয়ে দেশে ছড়িয়ে দিয়েছে। এরপরও তারা ক্ষান্ত হয় নি। এবার তারা ক্ষতিকর জিএম ফসল আমাদের দেশে ফলাতে চাচ্ছে। এতে যা হওয়ার তাই হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চন্দ্র ও সূর্যের ঘূর্ণন বা আবর্তনের সাথে রাত-দিনের বা তারিখের পরিবর্তনের বিষয়টি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যার কারণে চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী-প্রবর্তন করা হয়েছে হিজরী সন ও ক্যালেন্ডার। আর সূর্যের হিসাব অনুযায়ী প্রবর্তন করা হয়েছে শামসী সন ও ক্যালেন্ডার। এ দুটি সন ও ক্যালেন্ডারই মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত।
কাজেই, মুসলমানদের জন্য মুসলমানদের প্রবর্তিত সন ব্যতীত কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত কোনো সন ও ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা জায়িয নেই।
অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমাদের এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান বাকি অংশ পড়ুন...
গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তোলনের সময় গ্যাসের সঙ্গে উচ্চমাত্রার সিসাযুক্ত কনডেনসেট (গ্যাসের সহজাত ক্রুড অয়েল বা অপরিশোধিত তেল) বেরিয়ে আসে। রিগ মেশিনে গ্যাস ও কনডেনসেট আলাদা হয়ে যায়। পরে উত্তোলিত কনডেনসেট রিফাইনারিতে রিফাইনের জন্য পাঠানো হয়।
গ্যাসের এই উপজাত পরিশোধন করে অকটেন, পেট্রল, ডিজেল, জেট ফুয়েল ও কেরোসিন ইত্যাদি পেট্রোলিয়াম পণ্য উৎপাদন করা হয়।
সরকারী-বেসরকারী মিলিয়ে ১৪টি প্রতিষ্ঠান কনডেনসেট পরিশোধন করে পেট্রোল ও অকটেন তৈরি করছে। এর মধ্যে সরকারের চারটি পরিশোধন কেন্দ্র এসজিএফএল, বিজিএফসিএল, আরপিজিসিএল ও ইআরএল মিলি বাকি অংশ পড়ুন...












