আসলে টিকা জিনিসটা কী, এটা আমাদের আগে বুঝার দরকার।
সহজ ভাষায় যদি বলি, টিকা বা ভ্যাকসিন এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করানো হয়, কোন বিশেষ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াদের বিরুদ্ধে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জাগ্রত করার জন্য। অর্থাৎ টিকা দেয়া ব্যক্তির শরীরে আগে থেকেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জাগ্রত থাকে, যার দরুণ ঐ নির্দ্দিষ্ট ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করলেই সে চিনতে পারে এবং সেই ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াকে শেষ করে দেয়।
এখানে একটি বিষয় জানার দরকার, আমরা আমাদের শরীরে যত রোগ লক্ষ্য করে থাকি, সব রোগ কিন্তু বাইরে থেকে আগত ভাই বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই এবারের গরম দেখে দাবী করছে, আবহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণেই নাকি এমনটা হচ্ছে। তাবে তাদের দাবী অনুসারে আসলেই পৃথিবীর আবহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তন ঘটছে কি না, সেটা যাচাই করা দরকার।
প্রথমেই বলে রাখি, এবার মিডিয়াতে খবর প্রকাশ হয়েছে “৫০ বছরের মধ্যে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড”। এবার ৩০ এপ্রিল যশোরে ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। আজ থেকে ৫০ বছর আগে ১৯৭২ সালের ১৮ মে রাজশাহীতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। প্রশ্ন আসতে পারে, বর্তমানে অবাহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তন হলে বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ব্রিটেনের আদালতে করোনার টিকা অ্যাস্ট্রোজেনেকার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলাটি ১০ কোটি পাউন্ড ক্ষতিপূরণের মামলা। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা গ্রহণের কারণে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মামলা চলাকালীন সময়ে কোম্পানিটি নিজেদের সব করোনা টিকা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণকারীদের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস যদি দেখা যায়, তবে মূর্তি পূজারীদের দখলদারিত্ব অনেক আগে থেকে দেখা যায়, সেখানে দ্বীন ইসলাম প্রচার করা একটা বড় বাধা ছিলো। সেই বাধা অতিক্রম করে দ্বীন ইসলাম প্রচার করে মুসলমানদের আবাস ভূমি তৈরী করেছিলেন অসংখ্য ওলী-আউলিয়া বা সূফীগণ। যেমন-
১. ঢাকায় রমনা কালী মন্দিরের কাপালিকদের নরবলী বন্ধ করে সভ্যতার আলো ছড়ান হযরত খাজা শরফুদ্দিন চিশতী রহমতুল্লাহি, যিনি হাইকোর্ট মাজারে শায়িত। তিনি হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহমতুল্লাহির আত্মীয় হন।
২. সিলেটে গৌরগোবিন্দের বিরুদ্ধে হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহির জিহাদ।
৩. রাজশাহীতে দেও বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে, অনেকে হয়ত ইংরেজীকে আন্তর্জাতিক ভাষা মনে করে, কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীর অনেক দেশেই ইংরেজীর প্রচলন নেই। খোদ ইউরোপেই নেই। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ তাদের নিজ নিজ মাতৃভাষায় কথা বলা। ঐ সব দেশে উচ্চ শিক্ষা থেকে শুরু করে সবকিছুই তাদের মাতৃভাষা ব্যবহৃত হয়।
বস্তুত, পৃথিবীর যেই দেশ নিজ পায়ে দাঁড়াতে চেয়েছে, প্রথমে সে নিজ ভাষাকে আত্মস্থ করেছে। নিজ ভাষায় কথা বলাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে এবং দেশের ভেতরে বিদেশী ভাষার ব্যবহারকে নিষিদ্ধ করেছে। কোন একটি জাতিকে স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে হলে এটা হচ্ছে তার প্রথম শর্ত। সমস্যা হচ্ছে, বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্ম এখন বাংলিশ কথা বলতে বেশ অভ্যস্ত। বাংলিশ বলতে বাংলা ও ইংরেজীর মিশ্রণ বোঝায়। একটা কথা বললে ৫০-৮০% শব্দ ইংরেজীতে বলে। ভাবখানা এমন বাংলায় কথা বলে মনের ভাব ঠিকমত প্রকাশ করতে পারে না, এজন্য ইংরেজীর বাহারী ব্যবহার করে। অথচ এদের সবার জন্ম বাংলাদেশে। বাবা-মা-দাদা-দাদী সবাই পাক্কা বাংলাদেশী। কিন্তু তাদের কথায় সেটা বুঝতে পারা যায় না। বিষয়টি যে শুধু শিক্ষিত প্রজন্মের মধ্যে প্রবেশ করেছে তা নয়, স্বল্প বা অশিক্ষিত লোকজনও আজকাল প্রচুর পরিমাণে ইংরেজী শব্দ বলছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।
এমন অনেক শব্দ আমরা এখন প্রতিন বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে হরিণ এত দ্রুত বংশ বিস্তার করে। বাংলাদেশে হরিণ চাষীদেরকে যদি লাভের আশা দেখানো যেতো, তবে ছাগল চাষের মত হরিণ চাষও দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়তো। সেই খামারে উৎপাদিত হরিণ বাজারে বিক্রি হতো বা জবাই হতো, মানুষ গরু-খাসীর মত হরিণের গোশত কিনতে পারতো। খামারের হরিণ যেখানে পাওয়া যায়, সেখানে বনের হরিণ কষ্ট করে ধরতে যাবে কে? আর হরিণ যখন বাণিজ্যিকভাবে চাষ হবে, তখন হরিণ বিলুপ্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। বর্তমানে দেশে যে প্রতিদিন অসংখ্য গরু, খাসী, মুরগী জবাই করা হয়, এতে কি গরু, খাসী বা মুরগী বিলুপ্ত হয়ে গেছে? বরং বাণিজ্যিক উৎপাদনের কারণে এসব প্রাণীর সংখ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের আবহাওয়া হরিণ চাষের জন্য খুব উপযোগী। হরিণের খুব একটা রোগ বালাই হয় না, পালন করা সহজ এবং দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে। বাংলাদেশে যদি হরিণ চাষ সহজ করা হয়, তবে প্রচুর হরিণ উৎপাদন করা সম্ভব। এ বিষয়টির প্রতি খেয়াল রেখে ২০০৯ সালে সরকার হরিণ লালন-পালন নীতিমালা অনুমোদন করে। ঐ নীতিমালায় মানুষ ব্যক্তি পর্যায়ে হরিণ লালন পালন করতে পারতো। লালন-পালনের পর সে হরিণের গোশত খেতেও বাধা ছিলো না। এছাড়া ক্রেতাদের কাছে বিক্রিও করা যেতো হরিণের গোশত। তবে চিত্রা হরিণের ক্ষেত্রে বিধি নিষেধ ছিলো।
যেহেতু হরিণের গোশত খাওয়া হালাল এবং বাজারে প্রচুর চাহ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বর্তমানে কোরবানী ঈদে যে গরু জবাই করার রীতি পাওয়া যায়, তা কিন্তু এমনি এমনি লাভ করা হয়নি, বরং বাংলার মুসলমানদের বেশ করে কষ্ট করে এই রীতি অর্জন করতে হয়েছিলো। কোরবানী ঈদকে ডাকাই হতো ‘বকরি ঈদ’ বা ছাগলের ঈদ নামে। সেই বকরি ঈদে গরু কোরবানী চালু করার বিষয়টি এমনি এমনি হয়নি। ইতিহাস বলে, সিলেট মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে এসেছিলো গরু জবাইকে কেন্দ্র করেই। আজ থেকে প্রায় ৭০০ বছর আগে একটি গরু জবাইকে কেন্দ্র করে সিলেটের ইতিহাস রচিত হয়েছিলো। তবে শুধু সিলেট নয় বাংলাদেশের অনেক এলাকাতেই গরু জবাই করতে দিতো না হিন্দুরা। কয়েকটি ইতিহাস জেনে নেই-
বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক আগে, বর্তমান সময়ের মত হাট এমন বাধ্যতামূলক ছিলো না। গরু-ছাগল নিয়ে ব্যাপারী আসতো, রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়াতো, গরু-ছাগল বিক্রি করতো। রাস্তার মোড়ে দাড়ালে কাউকে হাসিল দিতে হতো না।
কিন্তু সেখানে বাধ সাধলো ইসলামবিদ্বেষীরা। তারা রাজনৈতিক দলের লোকজনকে কুবুদ্ধি দিলো, “যেহেতু প্রচুর পরিমাণে গরু-ছাগল বিক্রি হয়, তাই সব বিক্রি যদি হাটের মধ্যে সীমাবদ্ধ করা যায়, আর সেই ইজারা যদি রাজনৈতিক লোকজন নেয়, তবে ৫% হাসিলের নামে তারা প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবে। ” আইন করা হলো- হাট ছাড়া অন্যত্র কোরবানীর গরু-ছাগল বিক্রি করা যাবে না, আর হাট থেকে পশু বিক্রি বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুনিয়া নামে এক ভুয়া ডাক্তার শনাক্ত হয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। জেল থেকে বের হওয়ার পর একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেল তাকে নিয়ে একটি সাক্ষাৎকার তৈরী করে। সাক্ষাৎকারে মেয়েটি কথা বার্তায় অসংলগ্নতা ধরা পরে এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞানের অভাব দেখা যায়। সেই সাক্ষাৎকার ঐ টিভি চ্যানেল তার ফেসবুক পেইজে আপলোড করলে ব্যাপক শেয়ার হয় এবং মেয়েটির অসংলগ্ন কথাবার্তা শুনে মানুষ হাসিঠাট্টা করতে থাকে। দেখা যায়, ঐ ভিডিওতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ আসছে। এরপর তাকে দেখাদেখি একে একে অনেকগুলো ট বাকি অংশ পড়ুন...












