সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিবছরই পবিত্র কুরবানীর পশুর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে পবিত্র কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। এতে করে প্রতিবারই পবিত্র কুরবানীর সময় মানুষ অত্যন্ত দুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার স্বীকার হচ্ছেন। মাত্র কয়েকদিনে লক্ষ লক্ষ গরু-ছাগল আনা-নেয়া, বিক্রি ইত্যাদি কাজকে আরো সুন্দরভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হলে পবিত্র কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এতে করে মানুষের যাতায়াতেও সুবিধা হবে। দেখা যায় হাটগুলো অনেক দুরে হওয়ার কারনে মানুষ কুরবানীর পশু আনতে গিয়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মু বাকি অংশ পড়ুন...
একটা কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কত টাকা লাগে? বড়জোর লাখখানেক টাকা। সামান্য এই টাকা কি সরকার ভর্তুকি দিতে পারে না?
অথচ এই কুরবানীর হাটকে সরকার এখন ব্যবসা আর চাঁদাবাজির কেন্দ্র বানিয়ে ফেলেছে। প্রথমত এই কুরবানীর পশুর হাটকে ইজারা দিয়ে সরকার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। এরপর এই হাটগুলোকে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ভাড়া দিয়ে বিরাট চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলে। তারা কুরবানীর হাটগুলোকে ‘হাসিলের’ ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
শুধু রাজধানী ঢাকা নয়, দেশের অন্যান্য জেলাগুলোর প্রায় সকল গরু-ছাগলের হাট থেকেই এভাবে প্রশাস বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য, বাংলাদেশীরা যখন ভারতে যায়, তারাও অসংখ্য ভুল চিকিৎসার সম্মুক্ষীণ হয়, অনেক রোগী ভারতে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভুল চিকিৎসায় মারাও যায়। কিন্তু এরকম অসংখ্য ঘটনা থাকার পরও বাংলাদেশের মিডিয়াকে সে সব খবর গুরুত্বসহকারে প্রচার করতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের একটা ঘটনা পেলে যেভাবে মিডিয়ায় প্রচার হয়, ঠিক একইভাবে ভারতের খরবগুলো যদি গুরুত্ব দিয়ে মিডিয়ায় আসতো, তবে মানুষ সহজে তুলনা করতে পারতো।
চলতি বছর ২০২৪ এর শুরুতে ভারতে গিয়ে ভুল চিকিৎসা নিয়ে মৃত্যুবরণ করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী। জানা যায়, হাত-পায়ের হাড়ের ব্যা বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে ডাক্তারের একটি ভালো কথা, রোগীর জন্য অনেক বড় কিছু। দেখা যায়, ডাক্তারের একটু ভালো কথায়, রোগীর যে মানসিক দৃঢ়তা হয়, তাতেই অনেক রোগী চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে যেতে পারে। কিন্তু একজন ডাক্তারের রূঢ় আচরণে অনেক রোগী মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে আরো অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। এজন্য চিকিৎসা দেয়ার আগে ডাক্তাররা যদি রোগীর সাথে পর্যাপ্ত কাউন্সিলিং করতে পারে, তবে রোগীর মানসিক উন্নতির আস্থার স্থানটি অবশ্যই তৈরী হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশে কিছু ডাক্তারদের মধ্যে কাউন্সিলিং এর বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে, তবে অনেকেই এখনো শুরু করেন নাই। তবে রোগী-ডাক্তার সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে অনেকের মধ্যে অনাস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ‘দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ভালো না’- এ কথা বলে অনেকেই বাইরে থেকে চিকিৎসা নেয়ার পক্ষপাতি। মোটামুটি স্বচ্ছল হলেই ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করতে আগ্রহী। ২০২৩ সালের একটি হিসেব বলছে, ভারতে গিয়ে প্রতি বছর প্রায় ২৫ লক্ষ বাংলাদেশী চিকিৎসা নেয়, যে সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর ২০২২ সালের হিসেব বলছে, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে যাচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশীরা কেন ভারতে চিকিৎসা নিতে যায়, এই প্রশ্ন খুজতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসব বাকি অংশ পড়ুন...
আবার বলতে পারেন- প্রচলিত মীলাদ শরীফ (দুরুদ-সালাম) এর দলিল নাই।
প্রশ্ন আসবে- নিষেধ করেছে কেউ? যদি নিষেধ না থাকে তবে আপনি বাধা দেয়ার কে?
আসলে প্রথমে অনেক কিছুই ছিলো না, লিখিত কুরআন শরীফ ছিলো না, হাদীছ শরীফ ছিলো না, খতম তারাবীহ ছিলো না, প্রচলিত মাদরাসা ব্যবস্থা ছিলো না, ওয়াজ মাহফিল, ইজতেমা, সভা-সেমিনার কিছুই ছিলো না। কিন্তু তারপরও আমরা সেগুলো করছি। দ্বীন ইসলাম মানুষ যেন সহজে গ্রহণ করতে পারে হালাল-হারাম সীমার মধ্যে সব কিছু করা যাবে।
ঠিক তেমনি ১৪০০ বছর আগের মানুষ যেমন ছিলো, এখন তো তেমন নেই। ইবাদত বন্দেগীতে সবাই গাফেল। শবে বরাতের রাতে এক বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানরা সম্মিলিতভাবে কোন আমল করতে গেলেই একটি মহল বাধা দেয়। যেমন- সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে না, শবে বরাতে সম্মিলিত হয়ে ইবাদত বন্দেগী করা যাবে না। এই গোষ্ঠীটি মুসলমানদের মধ্যে বিভিন্ন ফিতনা সৃষ্টি করে মুসলমানদের দ্বিধা বিভক্ত করতে ব্যস্ত। মুসলমানদেরকে ঈমান থেকে এবং ঈমানের সার্বিক দিক থেকে বা নেক কাজ থেকে ফিরিয়ে রেখে মুসলমানদেরকে ঈমান শূন্য, আমল শূন্য করাই হলো তাদের জঘণ্যতম খায়েশ। মুসলমানদেরকে আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের থেকে দূরে সরিয়ে রাখাই হলো তাদের মূল লক্ষ্য। নাঊযুবিল্লাহ! কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...












