মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তি সফলতা অর্জন করেছে যে ইছলাহ লাভ করেছে। আর ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে কলুষিত হয়েছে। ” পথ দুটি সত্যের পথ ও অন্যায়ের পথ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশ্রিত করোনা। ” কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা তথা রাষ্ট্রীয় আইন তাই করেছে। দেশে প্রায় বারোশো আইন রয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি আইন ইসলামী। বাদ বাকী সবই অনৈসলামী। কিন্তু এ অনৈসলামী আইন সমাজে কোনো সুফল বয়ে আনতে পারেনি। বরং সমাজের সর্বত্র অরাজকতা, অনাচার আর অনিয়ম। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বাজারব্যবস্থার প্রসঙ্গ উঠলে একইসাথে আলোচনায় আসে ‘সিন্ডিকেট’ শব্দটি। সিন্ডিকেট বলতে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মিলে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া বা নির্দিষ্ট স্বার্থ হাসিলকে বোঝানো হয়। এ কাজ ভালো কিংবা খারাপ দুটোই হতে পারে।
কিন্তু বাংলাদেশে সিন্ডিকেট বলতে মূলত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বোঝায় এবং এই শব্দটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহার হয় আসছে।
যেখানে এক দল ব্যবসায়ী বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে ইচ্ছামতো পণ্যের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাম বাড়িয়ে অবৈধভাবে মুনাফা অর্জন করে।
অভিযোগ আছে এরকম ব্যবসায়ীরা অনেক সময় বাজারে পণ্যের বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সামষ্টিক ক্ষতি নিয়ে তেমন কোনো গবেষণার কথা জানা যায় না। তবে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) কিছুদিন আগে ৩০ বছরের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ‘দ্য ইম্পেক্ট অব ডিজাস্টার এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়।
বোরোতে দুর্যোগের কারণে ২০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতি হয়। তা ছাড়া আমন-আউশেরও ক্ষতি হয়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় বোরো ফসল কম হচ্ছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক যে অবস্থান সেখানে ২৫ শতাংশ খাদ্য বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত একটি সুন্নতি খাবার হচ্ছে মধু। এই পবিত্র সুন্নতি খাবারের গুনাগুন বর্ণনা করে শেষ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় জানা গেছে, দেশের প্রায় ২৫ হাজার মৌচাষিকে যথাযথ প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে বছরে ১ লাখ টন মধু উৎপাদন করা সম্ভব বলে মনে করছেন এ খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে প্রায় প্রত্যেক ঋতুতে কোনো না কোনো ফুল ফোটে। আর এসব ফুল থেকে মধু আহরণের বিরাট সুযোগ রয়েছে। এ কারণে মৌ চাষের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী বাংলাদেশ। একটা সময় মধু আহরণ ছিল শুধুমাত্র সুন্দরবন কেন্দ্রিক। কিন্তু সময় বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ইদানীং বাচ্চাদের হাঁপানি অনেক বেড়ে গেছে। বাচ্চাদের কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত আরেকটি অনুমোদিত হলুদ রং ইয়েলো-৭-জি’সহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়ে ব্যবহৃত রংগুলো এজন্য প্রধানত দায়ী। বিজ্ঞানীরা বাচ্চাদের হার্টের অসুখের সাথেও এখন এসব রং এর সম্ভাব্য সম্পর্ক খতিয়ে দেখছে। অথচ দুঃখের কথা হচ্ছে যে, আমাদের দেশে বাচ্চাদের খাদ্য ও পানীয়গুলোতেই রং বেশি বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো খেয়ে কত বাচ্চা যে ভয়ঙ্কর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সরকার তার কোনো নজরদারী করছে না, দায়ভার নিচ্ছে না।
আমাদের বাজারে ভারতীয় অজস্র কোম্পানির পাশাপাশি আইসিআই, বায়ার, বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদিন রোযা রেখে ইফতারী রোযাদারদের জন্য অধীর আগ্রহ এবং খুশির বিষয়। সাধারণভাবে প্রত্যেক রোযাদারই চায় ইফতারীতে একটু ভালো খেতে। তবে ইফতারীতে অধিকাংশ রোযাদারই মুখরোচক ইফতারী পছন্দ করে। কিন্তু দুঃখজনক হলো যে- এসব মুখরোচক খাবারের সবটুকুই মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যনিকর ও ভেজালযুক্ত।
ইফতারীতে হরেক রকম রং ব্যবহার করা হয়। ইফতারীর প্রায় সবগুলো সামগ্রী যেমন পেঁয়াজু, ছোলা, আলুর চপ, গোশতের চপ, কাবাব, কাটলেট, তেহারি, হালিম, জিলিপি, বিভিন্ন সিরাপ বা পাউডার দিয়ে ঘরে তৈরি শরবত, বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত হরেক নামের তথাকথিত আমের বা কমলার রস ইত্ বাকি অংশ পড়ুন...
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নামক ভূ-খ-ে জন্মগ্রহণকারী ও বসবাসকারী সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। সংবিধানের ১৯(১) নং ধারায় বর্ণিত রয়েছে, “সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র সচেতন হবেন।”
১৯(২) নং ধারায় বর্ণিত রয়েছে, “মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসামন্য বিলোপ করার জন্য, নাগরিকদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের সমান স্তর অর্জনের উদ্দেশ্যে সুষম সুযোগ-সুবিধা দান নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”
প্রসঙ্গত প্রশ্ন উঠে, স্বাধীনতা উত্তর ক বাকি অংশ পড়ুন...
দেহে ক্ষতিকারক চর্বি হ্রাস ও উপকারী চর্বি সংশ্লেষ বৃদ্ধিঃ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রমজান মাসে আমাদের রক্তের ক্ষতিকারক চর্বির উপাদান যথাঃ লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (খউখ) এবং ভেরি লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের পরিমান হ্রাস পায়। অন্যদিকে আমাদের শরীরের সুরক্ষায় কাজ করে এমন চর্বির উপাদান যথাঃ হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (ঐউখ) এর পরিমাণ বেড়ে যায়। উপরন্তু রোযা থাকার ফলে দেহের নানাবিধ রোগের কারণ ট্রাইগ্লিসারাইড, প্রদাহ ও জারণ প্রক্রিয়ার হরমোনগুলোও কমে; যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।
রক্তের বিভিন্ন কণিকা ও উপাদানে পরিবর্তনঃ রোয বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতেও রোযার উপকারিতা অপরিসীম। জীব বিজ্ঞানের গবেষণার ফলে আমরা জানি, প্রতিটি প্রাণীর শরীর একটি উচ্চতর এবং সূক্ষ্ম জৈব রাসায়নিক কারখানা এবং এটিকে সচল রাখতে প্রয়োজন হয় শক্তি। উক্ত শক্তির জোগান দিতে স্রষ্টা জীবজগতের জন্য নানা প্রকারের খাদ্যদ্রব্যের ব্যবস্থা করেছেন। সাধারণত একজন মানুষের এই শক্তি সরবরাহ অব্যাহত রাখতে কমপক্ষে দৈনিক তিনবার খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ করতে হয়। তবে মানুষ উন্নত আত্মা সম্পন্ন জীব হওয়ায় মানুষের সঙ্গে অন্যান্য পশুর পার্থক্য হলো মানুষ তার ক্ষুধা-পিপাসা এবং যৌন প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণ করতে পা বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান সাধনার নামে, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে যুক্ত থাকার নামে প্রগতির পথে পরিচালিত হওয়ার নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক সাধারণ মুসলমানদের যেমন গাফিল ও গুমরাহ করেছিল।
তেমনি সে ধারাবাহিকতায় তারা ‘ওয়ায়েজদেরও প্রভাবিত করেছিল নাউযুবিল্লাহ। ওয়ায়েজদের আলোচনায় বেশিরভাগই থাকে নারী সংক্রান্ত বিষয় এবং হুর-গেলমানদের মোহাবিষ্ট আকর্ষণীয় বর্ণনা’- ইত্যকার সমালোচনায় তারা মুখর ছিল। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর হুর-গেলমানের চিত্তাকর্ষক ওয়ায়েজের বিরোধিতা দিন দিন তীব্র ও জোরালো হয়। এ ফাঁদে পা দিয়ে তখন থেক বাকি অংশ পড়ুন...
মার্কিন কর্নেল রাল্ফ পিটার ২০০৬ সালের “ট-ঝ অৎসবফ ঋড়ৎপবং ঔড়ঁৎহধষ”- এর জুন সংখ্যায় একটি মানচিত্র প্রকাশ করে। উক্ত মানচিত্রের শিরোনাম ছিল ‘বিস্তৃত মধ্যপ্রাচ্য প্ল্যান’। উক্ত প্ল্যানে যেসব মুসলিম দেশকে টুকরা টুকরা করার লক্ষ্য ঘোষণা করা হয়েছিল তা হলো-
১। সৌদি আরব:
সৌদি আরবের বর্তমান ভূখন্ড-কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হবে।
এর কিছু অংশ জর্দানের সাথে যোগ করে এৎবধঃবৎ ঔড়ৎফধহ,
কিছু অংশ ইয়েমেনকে দেয়া হবে,
কিছু অংশ কুয়েতকে দিয়ে
অবশিষ্ট অংশে দুইটি দেশ গঠন করা হবে।
একটি হলো মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ নিয়ে ওংষধসরপ ঝধপৎবফ ঝঃধঃব।
অপরটির নাম হলো বাকি অংশ পড়ুন...












