বিখ্যাত আন্দালুসিয়ান ঐতিহাসিক আল বাকরি আরো বলেন, সেখানকার রাজা মুসলিম না হলেও তার অনেক মন্ত্রী ও পরিষদবর্গ মুসলিম ছিলো। ফলে এই সাম্রাজ্যের সাথে আরবদের একটা যোগাযোগ ছিলো। যার ফলে আরব বণিক এবং এই সাম্রাজ্যের মধ্যে বাণিজ্য বহুল পরিমাণে সম্পাদিত হতো।
ঘানা সাম্রাজ্যের সিজিলমাসা শহর থেকে মুসলিম বণিকরা দুইদিকের রুটে বাণিজ্য করতো।
একটা রুট ছিলো: সিজিলমাসা-টেগহাসা-আওডাগাস্ট।
আরেকটি রুট হলো: সিজিলমাসা-তওয়াত-গাও-টিম্বাকটু।
ঘানা সাম্রাজ্য নিয়ে সর্বপ্রথম লিখেন মুসলিম ঐতিহাসিক আল খাওয়ারিজমি। উনার মতে, মুসলিম বণিকরা এই সমস্ত শহরে বাকি অংশ পড়ুন...
উসমানীয় সালতানাতে ৩৬ জন সুলত্বানের মধ্যে সবচেয়ে পরহেযগার, তাক্বওয়াবান ও মজবুত ঈমানের অধিকারী ছিলেন সুলত্বান দ্বিতীয় মুরাদ। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি উসমানীয় সুলতান হন।
সুলত্বান মুরাদ যখন ক্ষমতায় আসেন তখন উসমানীয় রাজধানীখ্যাত ইস্তাম্বুলে মুসলমানদের পাশাপাশি ইহুদী, খৃস্টানরাও জিযিয়া করের বিনিময়ে বসবাস করতো। সে সময় উসমানীয় ভূখন্ডে খৃস্টান মিশনারীগুলোর অপতৎপরতা ক্রমাগত বেড়েই চলেছিলো। সুলত্বান মুরাদ উনার সুদক্ষ গোয়েন্দা-বাহিনীর মাধ্যমে মিশনারীদের সকল অপতৎপরতার খবর পাচ্ছিলেন। তাই তিনি মিশনারীদের শায়েস্তা করতে উসমানীয় অ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত খিলাফত মুবারককালে রোমানরা নিজেদের যুদ্ধশক্তি এবং সেনাবল নিয়ে অনেক অহংকার প্রদর্শন করতো। তৎকালীন বাইজেন্টাইন শাসক তাদের কথিত দক্ষ ৬০ হাজার সেনাকে পাঠানো হয়েছিলো মুসলমানদের উপর হামলা করার জন্য।
বর্তমান গাযা উপত্যকার গুভরিনের নিকটে মরুভূমির তপ্ত রোদে এই যুদ্ধ সংঘঠিত হয়েছিলো। অসম এই যুদ্ধ পাল্টে দিয়েছিলো বিশ্ব ইতিহাসের গতিপথ। শুরু হয়েছিলো এক স্বর্ণালী সামরিক যাত্রার।
রোমানদের এই হামলা প্রতিহত করার জন্য গাযার ওই প্রান্তরে সে সময় মাত্র ৮ হাজার মুসলিম বাহিনী নিয়ে অপে বাকি অংশ পড়ুন...
সুলতান মুহম্মদ আল ফাতিহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন তুনতুনিয়া বা আজকের ইস্তানবুল বিজয় করেন তখন তিনি হাজিয়া সোফিয়া নিজের ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে খ্রিষ্টানদের থেকে ক্রয় করে সেটিকে মসজিদে রূপান্তরিত করেন। এরপর থেকেই সেটি মসজিদ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এরপর তুরস্কে যখন বাম নাস্তিকদের প্রভাব শুরু হলো তখন হাজিয়া সোফিয়াকে মসজিদ থেকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয় এবং সর্বশেষ তুরস্কের ক্ষমতায় রজব তাইয়্যেব এরদোগান আসার পর হাজিয়া সোফিয়াকে পুনরায় মসজিদের মর্যাদা ফিরিয়ে দেয়া হয়।
আর এ নিয়ে পশ্চিমা মিডিয়াগুলো ব্যাপক লাফালাফি করেছে। অথচ বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামে আযম আবু হানীফাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি দূত মারাফত খবর পাঠালেন যে তিনি আগামীকাল যোহরের সময় আসবেন। পরদিন যোহরের নামাযের সময় হারুনুর রশীদ, তার সভাসদ ও সেই নাস্তিক অপেক্ষা করতে লাগলো।
কিন্তু যোহরের সময় তো দুরের কথা আছর শেষ হয়ে গেল তিনি মাগরীবের নামাযের সময় আসলেন। নাস্তিকটা উনার কাছে এত দেরিতে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন, আমি দজলা নদীর ওপারে বাস করি। আমি শাসকের অনুরোধ পেয়ে নদীতে এসে দেখি কোন নৌকা নেই। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও কোন নৌকা পেলাম না। সহসা আমি দেখলাম একটি গাছ আপনা-আপনি উপড়ে পড়লো এবং সেটি চেরাই হয়ে নিজ থেকেই তক্তায় পর বাকি অংশ পড়ুন...
তখন স্পেনে মুসলিম শাসন চলছে। আল আন্দালুসের শাসনভার তখন আমীর আব্দুর রহমানের হাতে। আল আন্দালুসে তখন অনেক আরব সম্পদশালী মুসলিম ব্যবসায়ীও বসবাস করতেন। সে সময় কর্ডোভার একটি গোত্রের সর্দার ছিলেন এক আরব সম্পদশালী মুসলমান। উনার বিপুল ধনসম্পদ ও জমিজমা ছিল। তবে তিনি অত্যন্ত পরহেযগার ও আল্লাহওয়ালা ছিলেন।
একদিন তিনি নিজ বাগানে পায়চারী করে বেড়াচ্ছেন। এই সময় জনৈক স্পেনীয় যুবক আকস্মিকভাবে উনার বাগানে ঢুকলো এবং উনার পায়ে পড়ে জীবনের নিরাপত্তা চাইলো। উনি তাকে টেনে তুললেন এবং কারণ জানতে চাইলেন।
যুবক বললো, পথিমধ্যে এক যুবকের সাথে আমার বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন, খ্বতামুন নাবিয়্যিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দয়া-ইহসান মুবারক উনার কারণে সৃষ্টিকূলের সবাই অগণিত নিয়ামত মুবারক লাভ করছে এবং করতেই থাকবে। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত দীদার মুবারক লাভের আকাঙ্খা মুমিন হৃদের সুপ্ত বাসনা। শুধু মানুষই নয় বরং পশুপাখিও উনার ছোহবত মুবারক লাভে বেকারার। এই আকাঙ্খার কোনো সীমা নেই-সময় নেই। এটি অসীম। আজকের পর্বে আমরা এ সম্পর্কিত একটি ঘটনা জানবো।
একবার একটি উট সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন, খ্বতামুন নাবিয়্ বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার সময়কালে তৎকালীন কথিত পরাশক্তি নামধারী পারস্য, রোমসহ পুরো পৃথিবীই মুসলমানদের পদানত হয়েছে। সম্মানিত ইসলামী বিজয় নিশান তখন পৃথিবীর কোনায় কোনায় পৌছে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মুসলমানদের এই বিজয়ের গতি রুখতে একের পর এক কূটকৌশল সাজাতে ব্যস্ত কুখ্যাত ইহুদীরা।
তেমনি এক অপকৌশলের অংশ হিসেবে কয়েকজন ইহুদী সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনার দরবার শরীফে এলো। তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ'যম আলাইহিস সালাম উনাকে জানালো বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর র’বি মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি। উনার মুবারক উসীলাতেই পৃথিবীব্যাপী হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনার মুবারক নূরানী সিলসিলা শরীফ জারি রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার তেজোদীপ্ত প্রভাব মুবারক সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- তৎকালীন সময়ে উমাইয়া সালতানাতের শাসক পবিত্র হজ্জ্ব করার উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কা শরীফে আগমন করে। তখন সে তাওয়াফ করার পর যখন পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...












